স্বাধীনতা; সেতো, লক্ষ শহীদের রক্তে রাঙানো।
স্বাধীনতা; সেতো, দু'লক্ষ মা-বোনের ইজ্জতে জড়ানো....

ক্যাম্পাসের ঠিক কম্পিউটার ফ্যাকাল্টির সামনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছিলাম ক্লাসের জন্য। স্যার আসতে দেরি হবে, কি আর করা, অপেক্ষা করতে হবে........

পেটের উপর কান রেখে কিছু শুনতে চেষ্টা করে কুমার।
কী? কী খোঁজ.......

১৫-ই ডিসেম্বর, ২০০৮। সূর্য অস্ত যায় প্রায়; ভেতর থেকে ছেলেমেয়েদের কণ্ঠস্বর ভেসে আসছে, 'পাকিস্তান...পাকিস্তান...এবার ছক্কা...ওহ্ মাই ডিয়ার আফ্রিদি...

গভীর বনে একটা করাতিয়া ক্যাম্প আছে
তার দূরগামী চোখ আমাকে গ্রাস করে.....

উর্বশী সঙ্গে রেজওয়ানের খুব বেশি দিনের ঘনিষ্ঠতা নয়,মাস তিনেক হবে।চাকরির বদলি .........

কলেজের গন্ডি পেরিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে প্রবেশ করতেই সমস্ত শরীরে উত্তেজনার এক ভিন্ন অনুভূতি উপলব্ধি করলাম। শৈশব ও কৈশোরের বিধি-নিষেধগুলো থেকে যেন অলিখিত মুক্তি মিলল।

অন্ধকার একটি ঘরের কোণায় টিম টিম আলোতে তিনটি প্রাণীকে দেখা যাচ্ছে একজন খাটের পাশেই বসে হেলান দিয়ে আধাবুঁজা চোখ দিয়ে পাশের শুয়ে থাকা মানুষটার দিকে তাকিয়ে আছে,

সবেমাত্র সন্ধ্যা লেগেছে। এখনও চারিদিকে পুরোপুরি অন্ধকার নেমে আসেনি। আমি বাবা ও আমাদের গ্রামের মসজিদের ইমাম সাহেবের সাথে মাগরিবের নামায পড়ে......

রাতটা বেশ কালো আর অমানিশায় ভরা ।চারদিকে ঝি ঝি পোকার একটানা ঝি ...ঝি ।এই অন্ধকার ভেদ করে আমরা এগিয়ে চলেছি ।এগিয়ে চলেছি এক সম্ভাবনার দ্বার প্রান্তে ।বিজয়ী....