সুমিত কলেজের সামনের রাস্ততে দাড়িয়ে আছে মৌমিতার অপেক্ষয়। দূর রাস্ততে যতদূর দেখা যায় সুমিত লক্ষ্য করে। মৌমিতার মুখটা আস্তে আস্তে দেখা যাচ্ছে।
-
গল্প
তাঁরা তিনজনমুহাম্মাদ হেমায়েত হাসান -
গল্প
বিষাক্ত ছোবলফাহমিদা বারীহঠাৎ বিস্ময়ঃ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রাতঃভ্রমণ শেষ করে বাসায় ফিরছি। টি এস সি’র পাশের ফুটপাতে দেখি এক কমলাবিক্রেতা এই সাতসকালেই বসে গেছে কমলার ঝুড়ি নিয়ে।
-
গল্প
পাখির বন্ধুমোঃ সাইফুল ইসলামবাঁধন দেখতে যেমন মিষ্টি, দুষ্টুমিতেও হয়েছে সবার সেরা। খুব রাগ। ইচ্ছের বিরুদ্ধে কেউ কিছু করতে যায় না কারণ কান্নাকাটি একবার শুরু করে দিলে দুবেলা
-
গল্প
বৈরী চিকিৎসা পদ্ধতিডা: প্রবীর আচার্য্য নয়নমামা এলেন গ্রাম থেকে শহরে ডাক্তার দেখাবেন বলে। দীর্ঘদিন রোগে আক্রান্ত। বয়সের তুলনায় বেশি বুড়ো হয়ে গেছেন মনে হয়। দেশের বিখ্যাত ডাক্তারদের তালিকা জোগাড় করেছেন।
-
গল্প
জানিনা ভাগ্য আমার বৈরি ছিল কিনাআল আমিনসময়টা ছিল মার্চ মাস। খুব সম্ভবতঃ ২৬ শে মার্চ ছিল সেদিন। তখন আমার ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা প্রায় আসন্ন, তো পড়াশুনা প্রস্তুততির একফাঁকে খুলনার বাইরে
-
গল্প
অসমমোজাম্মেল কবিরসত্যি এমন একজন মানুষ হয় না। একসাথে আন্দোলন করেছি। সমান অধিকারের আন্দোলন। একসাথে জেল খেটেছি। দাদা স্বপ্ন দেখিয়েছে
-দেখিস মোল্লা এই দেশে একদিন মানুষে মানুষে ভেদাভেদ থাকবে না। -
গল্প
বৈরিতা ও বন্ধুতাপারভেজ রাকসান্দ কামালপল্টু ও রঞ্জু দুই বন্ধু। এক সাথে গ্রামের স্কুলে পড়ে। নিজেদের মধ্যে খুব ভাব। যাকে বলে একেবারে গলায় গলায় বন্ধুত্ব। স্কুলের শিক্ষকরা পর্যন্ত তাদের বন্ধুত্ব দেখে মানিকজোড়
-
গল্প
ভাবীর হোটেলশহীদুল ইসলাম প্রামানিক২০০১ সালের সেপ্টেম্বর মাস। দুপুর আড়াইটার সময় সাতক্ষীরা বাস স্টেশনে নেমে আবাসিক হোটেল খুঁজতে লাগলাম। এ এলাকায় প্রথম এসেছি।
-
গল্প
অক্টোপাসমনিরুজামান Maniruzzaman লিংকনটিনের বাক্্রটা পড়েছিল একরকম ফাঁকা। মধ্যে একটা টুপি, তজবিহ্ আর লম্বা পাঞ্জাবিটা ছিল ফিতে ছাড়া। বাক্্রটা ছিল মসজিদের ঈমামের । যিনি পালিয়েছিলেন ভয়ে।
-
গল্প
শত্রু বনাম শত্রুতাছন্দদীপ বেরাশহরের দুই নামকরা গুণ্ডা তুফান ও সীজার । সাধারণত বিপরীত পক্ষ পরস্পরের মিত্রপক্ষ হয় । কিন্তু এখানে তা নয় ।দুজনে দুজনের চরম স্ত্রু । কে কাদের কত লোক মারতে পারে-- এই নিয়ে প্রতিযোগিতা হরদম
জুন ২০১৫ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
গল্পের বিষয় "ভূমিকম্প”
কবিতার বিষয় "ভূমিকম্প”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র। -
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র। -
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
