আমার বাম কাঁধে ভ্যানিটি ব্যাগ, ডান হাতে ট্রাভেলিং ব্যাগ। কমলাপুর রেল ষ্টেশনের প্লাটফর্ম ধরে হাঁটছি। বেশ কিছুক্ষণ এলোমেলো হাঁটার পর ব্যাগ দু’টো পাশে নামিয়ে

চাঁদনি রাতে খোলা জায়গাটায় এখনো আড্ডা জমে। হৈ হুল্লড়ে, আনন্দ উচ্ছ্বলে কাটে দিন সবার। আমিই শুধু আড্ডার আসরে খানিক দূরে সরে বসে থাকি চুপচাপ।

স্বামী তার দেবরের মতো নেশা পানি খেয়ে বাড়ি ফিরে না । রাত দুপুরে বাড়ি ফিরলেও জাহানারা নিশ্চিন্ত থাকে । সাত বছরের সংসার জাহানারার।

সত্তর ঊর্ধ্ব বাসেত মিয়ার মেজাজ বেশ চড়ে আছে। নখ দিয়ে খুঁচিয়ে কার্পেটের বেশ খানিকটা তুলে ফেলেছেন। যদিও মুখের হাবভাব দেখে মনে হচ্ছে তিনি বেশ

অবশেষে দূরত্বটা আমাদের মাঝে বেড়েই গেলো। আমি সংক্রামক টিবি পেশেন্ট। রোগটা ধরা পড়ার পর থেকেই আমার পৃথিবীটা পুরো পাল্টে গেছে।

আমের মুকুলের ঘ্রাণ হৃদয় ছুঁয়ে যায় ৷ আউলা বাতাস আরো কত ফুলের ঘ্রাণ যে বয়ে আনে ! ধীর পায়ে হাঁটতে-হাঁটতে হঠাৎ-ই রিতা গান ধরে, "এই পথ যদি না

এবি ব্যাংকে সুজাতার চাকরীর বয়স প্রায় পনেরো বছর হয়ে গেছে। সকাল ন’টা থেকে বিকেল পাঁচটা, সপ্তাহের পাঁচ দিন এই নিয়মেই ও অফিস করে,

বায়ুর ঘারে চেপে এক নারী মেঘ ঘুরে বেরাচ্ছে। হঠাৎ মেঘ বায়ুকে বললো :
দেখ ,দেখ, বায়ু কত সুন্দর একটা মানব কন্যা । বায়ু, তুই কি একটা মানব কন্যা এনে দিতে পারবি আমাকে ।

জনাকীর্ণ রাস্তায় হনহন করে হাঁটছে রাশেদ। হাতে একটা কালো ব্যাগ। দিগবিদিক শূন্য হয়ে ছুটছে রাশেদ। বিকেল চারটার মধ্যেই ব্যাগটা পৌঁছে দেবার কথা।

অপ্রসন্ন আকাশ। বিস্তীর্ণ কালো মেঘ। অমানিশার চাদরে অবরদ্ধ প্রকৃতি। সকাল অবধি অঝোর ধারায় ঝরছে ঝমঝম বৃষ্টি। বৃষ্টির ঝাঁঝালো উপস্থিতি। তবু কোথাও নেই পিনপতন নীরবতা।