চায়ের কাপে চুমুক দিয়েই রাহুল তার জিজ্ঞাসু দৃষ্টিকে প্রসারিত করে দিল তারই বোনের দেবর ভৌতিক ছবির প্রখ্যাত পরিচালক সাঈদ শোভনের দিকে।

--কই যাবেন আপা ?
- জাহান্নামে !

গ্রামটি শহর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। নাম কাঞ্চনপুর। গ্রামের ছোট্ট কাঁচা রাস্তাটি এঁকেবেঁকে তিন গ্রামের মাঝ দিয়ে বড়লেখা-সিলেট মহাসড়কের সাথে মিলিত হয়েছে।

সেদিন রাতেও বৃষ্টি ছিল!!
অন্ধকার ভরা রাত। মাঝে মধ্যে দু’একটা অদ্ভুত শব্দ ‘সঙ্গে আলোকিত ঝিলিক।

আলো আর অন্ধকার পরস্পর পৃথক হয়ে যাচ্ছে। বিশ্বের এক দিকে আলো অপর দিকে তার ছায়া অন্ধকারে রূপ নিচ্ছে। আলো আর আঁধার যেন ঈশ্বরের

শেরে বাংলা হলের ৪০৪ নং রুমের তালা খুলে ভিতরে ঢুকতেই মেঝেতে পরে থাকা খামটা নজরে এলো সাহেদের। ছোঁ মেরে খামটা তুলে এপিঠ ওপিঠ

স্কুল জীবনে থাকাকালীন অবস্থায় দেখতাম ছাত্রদের মাঝে অন্যতম আলোচিত বিষয় আমাদের স্কুলের ছাত্রাবাস।যদিও নামে ছাত্রাবাস,কিন্তু প্রকৃতপক্ষে

মাহিনের কবিতা লেখার অভ্যাস থাকলে এই মুহূর্তে নিশ্চয় সে একটা কবিতা লিখতো। মাথার উপর রুপালী চাঁদ,ঝিরিঝিরি হাওয়া সাথে ভেসে আসা নানা

আমরা তিন ভাই । আমি সবার ছোট । আমাকে ঘরের সবাই খুব আদর করে। আমার দাদি আমাকে তলানী আর দাদু পাতিল মোছা বলেও ডাকে। একটু

দিঘীর পাড়ের রাস্তাটা খুব একটা চওড়া নয়, সরু রাস্তা, রাস্তার দুই পাশ ঘেঁসে বড় বড় গাছ এবং সেগুলো বেশ মোটা সোটা। গাছ গুলোর বয়স আনুমানিক