আমাদের এই বর্ণচোরা শহরটায় বেঁচে থাকা অথবা ঠিকে থাকা মানুষগুলো,ওরা সবাই নিজেদের মতো করেই কমবেশি সুখী। আবার

বদ্ধ জানালা খুলে দিলো পরিতোষ, রাত্রি অনেক হলেও বোঝা যাচ্ছিলো না, বাইরের পৃথিবী আরো যে সুন্দর সে চোখও তো রাখতে হবে, জ্যোৎস্নায়

উজাড় বাড়ি । আসলে এটি কোন বাড়ি নয় । জনমানবহীন বিরান জংলা ভুমি । এর আশেপাশেও কেউ বাস করে না । অবশ্য বাস করা তো দূরের কথা;

কফির মগটা উল্টে দিয়ে সাথিয়া উঠে দাড়িয়ে বললো- কনক সম্পর্ক গুলোকে আমি চায়ের কাপে ডুবিয়ে অনেক আগেই গলাধঃকরণ করে নিয়েছি।
 

সমস্ত স্বপ্নকে বনবাসে পাঠিয়ে আজ বাস্তবতার রাজত্বে এক তুচ্ছ প্রজা রূপে নিজেকে সপে দিতে হচ্ছে! হায় আবিদ! তোমাকে আমি দেবতার মানদণ্ডে

আমি প্রতিদিন ঘুরে বেড়াতাম নিজ গ্রামের মেঠো পথ বেয়ে। গ্রামটা ছিল বিশাল তাই হাঁটতে হাঁটতে পড়ন্ত বিকেল পেরিয়ে সন্ধ্যা নেমে আসত। মেঠো

অবসরে কুয়াশা নিয়ে খেলা করছে বাগানের আম গাছ গুলো। পাতায় পাতায় হালকা কুয়াশা জমে আছে, যেন গভীর ঘুমে কাতর। শীত এখনো জেঁকে বসেনি। সকালের কাঁচা রোদ মরা ঘুমে জমে থাকা কুয়াশাকে ডেকে, ডেকে অস্থির।

নিদ্রামগ্ন সারারাত ক্লান্ত। রূপালী নদীর মুখে ঝর্ণা মিশে যায়। নদী বয়ে চলে শেষে সাগরের পাথে। পৃথিবীর বুকে অসংখ্য প্রাণের খেলা। বহু বছর ধরে এই

পাত্রপক্ষ এসে শিমুকে দেখে গেছে।বলে গেছে মেয়ে তাদের পছন্দ হয়েছে।খুব শিঘ্ররই তারা বিয়ের দিনক্ষণ জানিয়ে দেবেন।কিনত্দু শিমুর এবিয়েতে

অবন্তীর দাদীর বাসায় কে যেন প্রতি রাতেই বেল দিয়ে যায়। প্রায় শতবর্ষী দাদাকে সাথে নিয়ে পঁচাত্তর উর্ধ্বা বয়সী দাদী একাই থাকে। বয়সের ভারে