ছড়ানো ছেটানো বইয়ের মাঝে উবু হয়ে বসে আছি।
সিদ্ধান্তটা নিয়ে ফেলার পর একধরণের স্বস্তি পাচ্ছি। এখন ভাবতে হবে মৃত্যুটা

ডিসিশন নেয়া শেষ, আজকে রাতেই কাজটা করবে রাসেল।
গত পরশুদিন ইমেইলে দিবার ছবি গুলো পাওয়ার পর থেকে পুরানো রাগ

আমার যৎকিঞ্চিৎ ভূগোল-বিদ্যা ভাবনার নহরে বহর করে উঠতে পারে না পুরোপুরি। উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত ভূগোল বইটি পাঠ্যবইয়ের তালিকায় ছিল,

কফির মগটা উল্টে দিয়ে সাথিয়া উঠে দাড়িয়ে বললো- কনক সম্পর্ক গুলোকে আমি চায়ের কাপে ডুবিয়ে অনেক আগেই গলাধঃকরণ করে নিয়েছি।
 

রাত ১২ টা বেজে গেছে অথচ' রবিনের সেদিকে কোন খেয়াল নেই। একটা কল সেন্টারে চাকরি করে রবিন। প্রমোশন পেয়েছে আজ! তাই পার্টি চলছে।

রাত বাড়তে থাকলেই কোত্থকে থেকে যেন গহীন আঁধার রাতের মতোই মিশমিশে কালো সেই বেড়ালটা উঁড়ে এসে জুড়ে বসে । কুচকুচে কালো তাঁর

সে রাতে কবিতা লিখতে বসেছিলাম। মেরুদন্ডের ভেতর দিয়ে একটি চঞ্চল চলন টের পেলেই আমি কবিতা লিখতে বসি। এটাকে অনেকে বলে থাকে

জানালার পাশে ছোট্ট শিমুল গাছটাতে থেমে থেমে কু-উউ,কু-উউ করে একটা কোকিল ডেকেই যাচ্ছে। কোকিলের ডাক বলে দেয় এটা ফাগুন মাস।

এ ভরা বাদর মাহ ভাদর, শূন্য মন্দির মোর… আপন মনে গুনগুনায়। গুনগুনায় জয়গুন, বিরহের মিষ্টি সূর। ‘‘মিলনের আশু প্রত্যাশা থাকলে বিরহ

রাতের শেষে ভোর হয় এটাই স্বাভাবিক ৷ কিন্তু কোনটা বেশি সুন্দর রাত ? নাকি ভোর ? আস্তে আস্তে সূর্যের আভা ঢাকার রাজ পথে পড়ছে ৷ আলোয়