এক যেমন দাঁড়িয়েছিলাম আঁধারের গা ঘেঁষে, এখনো আছি তেমনি দুহাজার বছর আগের পরিত্যাক্ত দালান ঘরে আমার সাথে আছে ছায়া শরীর, অন্ধকারের প্রেতাত্মা স্যাঁতস্যাঁতে মেঝে, শ্যাওলা ধরা ইট পাথর উইপোকা বোধ আর অফুরন্ত একঘেয়ে যাযাবর বেলা! সব ঝুঁট হ্যাঁয়, সব ঝুঁট হ্যাঁয়, হাঁকতে হাঁকতে মাঝে মধ্যে কে যেন বিজলি চমক এঁকে দিয়ে যায়! ধূপছায়া সিন্ধু লাশের গায় ! কেঁপে উঠে দুঃস্বপ্নের চোরাবালি, মৃত রাত কেউ বলতে পারে না কোনদিন, কখন, আবার জাগবে আলোর প্রভাত! কামুক মন অন্ধকারের রোদেলা স্পর্শে কখনও জেগে উঠে, আড়মোড়া ভাঙে মাতাল পশুর মত অতঃপর কলির নামতার পাঠ মুখস্ত করে বেভুলা রাত!
দুই কালের কলসে ভরে রেখেছিলাম গন্ধ মাখা চাঁদ ডাহুক ডাকা রাতে, বাচাল নদী আজও পারেনি আমাকে এতোটুকু ছুঁয়ে নিতে ! এই অবেলায় তাই গেয়ে যাই বেলা শেষের গান; উটের জকির মত মাজরা পোকার ক্ষুধার্ত পাকস্থলীতে জমাট বাঁধা ধানের শিষের মত বেভুলে করেছি ভুল এখন প্রত্যাশার পারদে গাঁথি সুচাগ্র মেদেনী চুল আঁধারের উপর আঁধার উছলিয়ে পড়ে আমার খোঁজ নিতে ! গ্রীষ্মের খরতাপ দেখায় তিরিক্কি মেজাজ তবু দুচোখে রাঙতার কাজল মেখে এখনও ঠায় দাঁড়িয়ে আছি পথের বাঁকে ! যদিচ আধলা চাঁদের গন্ধ পাই যদিচ উল্টো স্রোতে হঠাত রাত ভেসে যায় !!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“নভেম্বর ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ নভেম্বর, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।