হানিফ মিয়া নতুন শিল্পপতিদের মাঝে একজন অন্যতম । তিনি হাসনা গ্রুপঅব কোম্পানীজ এর স্বত্বাধিকারী । উক্ত গ্রুপের কসমেটিকস ব্যবসা

আমাদের দেশীয় ঐতিহ্যেগুলোর মধ্যে কৈশোরের খেলাধুলা হচ্ছে অন্যতম। যা একজন বাংলাদেশী হিসেবে আমাদের স্বকীয়তা প্রকাশ করে। কৈশোরের

মনুষ বয়সে যত বড় হোক। টাকার যত পাহাড় গড়ুক। শৈশবের স্মৃতির ছায়া তলে তাকে আসতেই হয়। জীবনের সময়ের কোন ফাঁকে মনে পড়ে সেই সু

“আগুনের শৈশব” গল্পটি কিশোরগঞ্জ জেলার সাধারণ ঘরের এক বালকের জীবন দর্শন। বাবা নেশায় আসত্ত থাকার কারণে সংসার ভেঙ্গে যায়। মা চলে যায় বাবার বাড়ি। বয়সের বাড়ে জোকে পড়া দাদী লালন পালন করেন শিশুটিকে। এক সময় দাদীরও লালন পালনে তিক্ততা আসে । বালকটির বাবা , বালকটির লালন পালনের জন্য আবার বিয়ে করে.............এভাবেই নানা ঘটনার মাঝে কাটে বালকটির শৈশব।

আমি আর আমার পিচ্চি বোন মুনা দুজনই গল্পের পোকা।রাতে আমরা দু ভাই বোন একসাথে পড়তে বসতাম। ক্লাসের পড়া শেষ হলে মুনা রোজ

হঠাৎ করে শান্ত আজ আরো শান্ত হয়ে উঠলো । কারন আজ তার শাস্তি হতে পারে , ভয়ংকর কোন শাস্তি , অথবা লজ্জার কোন শাস্তি । ঈদ উপলক্ষ্যে

এক বাড়ি থেকে অন্য বাড়ি যেতে সাকোর ব্যবস্থা থাকলেও, এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যেতে হলে জলপথ অতিক্রম করতে হয়। কোন রাস্তা না থাকায়

অনিক খুব চঞ্চল স্বভাবের বালক। সারাদিন এ বাড়ী ও বাড়ী ঘুরে বেড়ানো যার কাজ। লেখা পড়ার দিকে তেমন কোন মনযোগ নেই। বাবা-মা

অনেক দিন হল মিতু কলেজে যায় না।অবিরাম এই মুষলধারার বৃষ্টির মাঝে যাবেই বা কি ভাবে। আজ সকাল থেকে সূর্যি মামা কিছু টা মুঁচকি হাঁসছেন।

রুম্পাদের বাড়ি বাঙ্গালী নদীর পাড়ের এক নিভৃত গ্রাম। গ্রামের নাম রংরার পাড়া। বর্তমানে সোনাতলা উপজেলায় হলেও একসময় এটা গাবতলি