শরতের নির্মুক্ত গগনে চন্দ্র উদিত হয়েছে। চন্দ্র যেন তার আপন উজ্জ্বল প্রভা ছড়িয়ে এই সত্য প্রচার করেছে, বৃহত্তের নিকট ক্ষ্রদ্রের পরাজয় ঠিক এমনিভাবেই পৃথিবীতে ঘটে থাকে। আর অধিক শক্তিশালী দুর্বলকে হস্তত করে নেয়।

পাত্র নিরোদ।
নিরোদ বরণ চৌধুরী। অফিসের কেরানী। বি,এ পাশ করিয়া বহুদিন কাটিল।

অফিস থেকে ফেরার পথের মুদিখানার দোকানে ঢুকেছিল সন্তু, কয়েকটা জিনিস কেনার ছিল। কিনে জিনিসক’টা ব্যাগে পুরে দাম মিটিয়ে যেই ঘুরেছে

লিখতে ভালো লাগে, ভালো লাগে পড়তে। তাই গল্প-কবিতাকে ভালোবাসি। আমার লেখা ভালো বা মন্দ লাগুক মন্তব্য করবেন। ভোট জিনিসটা মুখ্য নয়।

আমাদের বাসাটায় ছিল অনেক গাছপালা - দুটো রেইন ট্রি, তিনটে নারিকেল গাছ, দুটো জাম গাছ, একটা আম গাছ, একটা কুল গাছ, একটা দেশি

বাবা মারা গেলে কি হয়? একটু আগেই রতনের বাবা মারা গেলেন। মরা বাড়ীর দৃশ্য সব প্রায় একই রকম। কান্নাকাটি হচ্ছে। আশেপাশের বাড়ী থেকে

ঈগল ভেবেছিল একবার হানা দেবে আর খুজে নেবে শিকার । আকাশজুড়ে শিকার নিয়ে করবে বিজয়ভ্রমন । ভীতি ছড়িয়ে শাসনের

কলেজে লম্বা বন্ধ পেয়ে রুদ্র ভাবছিলো- গ্রামের ঠিকানায় একবার ঘুরে আসলে কেমন হয়! ওর বাবা প্রায়শই বেশ চাপাচাপি করেন, কখনো কখনো

এখন ঘড়িতে কত বাজে জানিস? রাত ১টা বেজে পঁয়ত্রিশ মিনিট হয়ে তেইশ সেকেন্ড। আর নিউইয়র্কে তোর বাড়ীর ঘড়িতে বাজে রাত ২টা বেজে পঁয়ত্রিশ

রতন দেখেছে তার বাবাকে--মার সঙ্গে তার মোটেও বনি বনা ছিল না।ছোট বেলার একদিনের কথা মনে পড়ে।তখন রতন ক্লাস ফাইভে পড়ে।ভালো