কীট

পরিবার (এপ্রিল ২০১৩)

আনিসুর রহমান মানিক
  • ৩২
আচমকা রিক্সা দাঁড় করিয়ে দেয় ছেলেটি। চাকু ধরে আরোহীর দিকে। হাত হতে ব্যাগটা কেড়ে নেয়।ধমকের সুরে বলে,হাতের চুড়ি, কানের দুল খুলে দেন।না হলে---
কিছুটা ভয় সেই সাথে অবাক হয়ে ছেলেটির দিকে তাকিয়ে গহনা খুলতে থাকে রিক্সা আরোহী মহিলাটি।
চোখ দুটো তার জলে ভিজে উঠে।
পুলিশের বাঁশির শব্দ শুনে ছেলেটি মহিলার হাত হতে বালাদুটো নিয়ে দৌড় দেয়।
পিছনে পুলিশও দৌড়ায়।
রিকশাচালক তাড়াতাড়ি রিক্সা টেনে চালাতে নেয়।
মহিলাটি বলে দাড়াও একটু । তারপর থেমে বলে, ছেলেটিকে কি পুলিশ ধরেছে?
কি জানি, মনে হয় ধরেছে।রিকশাচালক জবাব দেয়।
তাহলে দাঁড়াও চলো ওদিকে।
আমি যাইতে পারুম না। ভয়ে আমার শরীর এখনও কাঁপতাছে। আপনি যান।আপনার ব্যাগ নিছে, গয়না নিছে। সেইগুলা ফেরত পাইবেন যদি ঐটাকে ধইরা থাকে।
রিক্সা থেকে নেমে পড়ে মহিলাটি।
দূরে একটু জটলা দেখতে পায়।
অজানা আশংকায় মনটা তার কেঁপে ওঠে। যদি জনতা ছিনতাইকারী ছেলেটাকে ধরে পিটুনি দেয়,পিটাতে পিটাতে মেরে ফেলে।এখনতো প্রায়ই এরকম হচ্ছে। গণপিটুনিতে মানুষ মারা যাচ্ছে।মানুষের বিবেক,আইন----না দাঁড়িয়ে থাকার সময় নাই। তাকে এগোতে হবে।
ভিড়টা মনে হচ্ছে কমে গেছে।ছেলেটাকে পুলিশ নিয়ে গেলেই ভালো। সে থানার দিকে যায়।
মহিলাটির দিকে তাকিয়ে এসআই মোক্তার বলে,আপনি বলছেন সন্ত্রাসী ছেলেটা আপনার কাছ থেকে ব্যাগটা ছিনতাই করেছে ---
জ্বী ঐ ব্যাগটা আমার।
ব্যাগটা এগিয়ে দিয়ে বলে, দেখুন সব ঠিক আছে কিনা।তারপর একটু থেমে বলে,সন্ত্রাসীটাকে এমন প্যাঁদানি দিছি-----
এস আই এর কথা থামিয়ে দিয়ে মহিলাটি বলে, ছেলেটাকে ছেড়ে দেয়া যায় না।
- কি বলছেন আপনি? ছিনতাইকারীকে হাতেনাতে ধরেছি ওকে ছেড়ে দেবো মানে ----অবাক হয়ে মহিলাটির দিকে তাকিয়ে বলেন পুলিশের এসআই।
=না মানে বলছিলাম, দেখুন ছিনতাইকারী আমার ছিনতাই করেছে। যেহেতু আমি মামলা করছিনা তাই যদি ছেড়ে দেন।
ছেড়েদিলে আবারতো ছিনতাই করবে। এরা নেশা কইরা বেড়ায়। নেশার টাকা যোগাড় ---
আমি এসব শুনতে চাচ্ছি না আপনি প্লিজ ছেলেটাকে ছেড়ে দিন।
ঠিক আছে, একটা কাগজ বাড়িয়ে দিয়ে এসআই মোক্তার বলে এটায় একটা সই দিন। আপনার মুচলেকায় ছেড়ে দিলাম।এরপর ধরলে কিন্তু----
ঠিক আছে আপনাকে ধন্যবাদ। কাগজটিতে সই করে বলে মহিলাটি।
সেন্ট্রি ছেলেটাকে ছেড়ে দাও।
ছেলেটা যেতে যেতে আড়চোখে মহিলাটিকে দেখে।
এসআই বলে এবার ভালো হয়ে চলো। এই মহিলা তোমায় ক্ষমা করে দিছে।আর কখনো ছিনতাই করোনা।
এসআই এর কথায় কর্ণপাত করলো বলে মনে হলোনা ছেলেটি। সে হনহন করে বের হয়ে গেল।মহিলাটিও ছেলেটির পিছন পিছন থানা থেকে বের হয়ে এলো।
আশপাশে তাকিয়ে দেখল ছেলেটি নেই।মহিলাটির চোখ ছেলেটাকে খুঁজতে লাগল।



রিসিভারটা তুলে হ্যালো বলে জবাবের অপেক্ষায় থাকেন ইমরান সাদেক।
বিরক্তি নিয়েই কথা বলতে থাকেন- এতদিন পর আমার কাছে কৈফিয়ত চাচ্ছ কেন?আর তোমাকেই বা জবাব দেব কেন?
ও পাশ থেকে মহিলাটি বলে,কারণ শুভ্র আমার ছেলে।ওকে তুমি মানুষ বানিয়েছো না সন্ত্রাসী বানিয়েছো।
এতদিন পরে খোঁজ নিচ্ছ। দায়িত্ব নিতে পারোনি ?
সে সুযোগ তো দাওনি। রেখেতো দিয়েছিলে।
তারপর এতগুলো বছর খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন মনে করোনি।
এতদিন বিদেশে ছিলাম ,গত বছর এসেছি।ওকে অনেকদিন থেকেই খেয়াল করছিলাম।
থাক এসব বলে আর লাভ কি ?
প্লিজ লাইনটা কেটো না।কথা বলতে দাও। কোন সময়ইতো কথা বলতে দাওনি। কথা শুনতেও চাওনি।
পুরনো কথা আর শুনতেও চাইনা, বলতেও চাইনা।
প্লিজ তোমার সাথে কথা বলা দরকার।দেখা করা দরকার। আমাদের শুভ্রর ভালোর জন্যই।
ঠিক আছে দেখা করো।ইমরান বলেন।
কবে, কোথায় ?
পরে জানাবো। এখন রাখি।আমার কথা বলতে ভালো লাগছে না।

শুধু কথা কেনো, জীবনটাকে বড্ড অসহ্য মনে হয় ইমরানের।শুভ্রকে দোষ দিয়েই বা লাভ কি! সে নিজেই তো মদ ছাড়া চলতে পারেনা। আজ কতটি বছর হয়ে গেল। দু’জনের সাজানো সুখের সংসার কিভাবে কেমন করেই যেনো ভেঙে গেল। ছোটখাটো সামান্য কিছু ভুল বোঝাবুঝি,কিছু জেদ সামান্য এসবই সংসারে ফাটল ধরিয়ে দিলো। একসময়ের যৌথ কিংবা একান্নবর্তী পরিবারগুলো ভাঙতে ভাঙতে এমনই পর্যায়ে চলে এসেছে যে বিপদে আপদে পাশে দাঁড়ানোর মত কাছের মানুষ পাওয়াও দূরুহ হয়ে গেল। তাদের সংসারের সেই ক্রান্তিকালে তাদের বুঝবার মতো কাছে কেই থাকলো না। ফলে সামান্যতেই ভেঙ্গে গেল সংসার।
পাঁচ বছরের শুভ্র থেকে গেল বাবার কাছে কিংবা বলা যায় রেখে দিল ইমরান।
কিছুদিন দেশে থেকে অতঃপর বিদেশে বোনের কাছে চলে গেল শুভ্রর গর্ভধারিণী মা বিউটি।
মা বাবার স্নেহ ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত হতে লাগল শুভ্র। ফলাফল যা হবার তাই হলো। সে শুধু সেই পরিবার, না,সেটাকে তো আর পরিবার বলা চলে না। সে তার বাবার বোঝাই শুধু হল না সমাজেরও একটা বোঝা হয়ে দাঁড়াল। সন্ত্রাস,ছিনতাই চাঁদাবাজি এসবে জড়িয়ে পড়লো।
শাসন করার অধিকারটুকু তার বাবা অনেক আগেই হারিয়ে ফেলেছে। এখন এতদিন পরে দেশে ফিরে এসে কি করে বিউটি তাকে শাসন করবে।
ওসি সাহেব বিরক্ত নিয়েই বললেন আপনি এর আগেও ওকে ছাড়িয়ে নিয়ে গেছেন। আজও ছাড়িয়ে নিতে এসেছেন। আদালত থেকে আগাম জামিন নিয়ে এসেছেন। এদের জন্য কেনই বা এসব করছেন?ওদের বাবা মা কেমন ছেলে জন্ম দিচ্ছে তাদের মানুষ করতে পারে না।আপনমনেই বলতে থাকে ওসি । তারপর চোখদুটো কুচকে বলে ওঠে আপনি ছেলেটির কে?
আমি, আমি----- ইতস্তত: করতে থাকে বিউটি।
ঠিক এসময় শুভ্র চলে আসে সেখানে।
ওসি শুভ্রর দিকে তাকিয়ে বিউটিকে দেখিয়ে বলে, দেখো এই মহিলা আজও তোমাকে ছাড়িয়ে নিয়ে গেলেন।এখনও সময় আছে, তুমি ভালো হয়ে যাও।
আমি আসি । চেয়ার ছেড়ে উঠে দাড়ায় বিউটি।দ্রুত দরজা দিয়ে বেরিয়ে যায়।
পিছনে শুভ্র এগোয়। এইযে শুনুন।


শুভ্রর ডাকে থমকে দাড়ায় বিউটি।
শুভ্র পিছন থেকে সামনে এসে দাড়ায় বিউটির।বিউটি শুভ্রর দিকে তাকাতে পারেনা। এটাকি লজ্জা,ভয় নাকি অপরাধবোধ?
আপনি কে?কেনই বা বারবার আমায় ছাড়িয়ে নিতে এসেছেন?
আপনি কে? প্রশ্নটি মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে বিউটির। এযে অনেক কঠিন প্রশ্ন।জবাব খুঁজতে থাকে সে।
তুমি কি আশেপাশের কোন রেস্টুরেন্টে আমার সাথে একটু বসবে। আমার মাথাটা ঘুরছে।
আমার সময় নেই। আর শুনুন আমার প্রতি মায়া দেখাবেন না। আমি জানিনা আপনি কে ? জানতেও চাইনা। তবে আর কখনো কোন অধিকারে আমার কাছে আসবেন না।
কথাটা শেষ করেই শুভ্র দ্রুত হেটে চলে গেল।

রেষ্টেুরেন্টের টেবিলে মুখোমুখি দু’জনে বসে আছে। কারো মুখে কথা নেই।
অবশেষে ইমরান মুখ খুললও, আমায় ক্ষমা করো বিউটি। আমাদের ছেলেকে আমি মানুষ করতে পারিনি।
চোখদুটো জলে ভরে গেছে বিউটির। আজ আর একে অন্যের প্রতি রাগ নেই। তবে অভিযোগ আছে।সেসবই আজ দুজনে ভুলে যেতে চায়।এখন তাদের সন্তানকে নিয়েই তাদের যত দুঃশ্চিন্তা।ছেলেটিকে ভাল করতে হবে। তাকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতেহবে।
ইমরানের মুঠোফোনটা বেজে ওঠে ।
হ্যালো বলছি।তারপর একটু থেমে বলে,কি বলছেন, কোথায়?
মুঠোফোনটা রেখে বিউটির দিকে তাকিয়ে ইমরান বলে, আমাদের এখুনি হাসপাতালে যেতে হবে।
কেন কি হয়েছে। চেয়ার ছেড়ে উঠতে উঠতে উদ্বিগ্ন কণ্ঠে বিউটি জানতে চায়।
আমাদের শুভ্র-----
কি হয়েছে শুভ্রর ?আমাদের খোকার?

হাসপাতালের প্রিজন সেলের বেডে শুয়ে কাতরাচ্ছে শুভ্র।পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে গুলী লেগেছে শুভ্রর গায়ে।শুভ্রর মাথার কাছে যায় তারা। শুভ্র চোখ মেলে তাকায়।
অস্ফুট কণ্ঠে বিউটির দিকে তাকিয়ে বলে,আপনি আবার এসেছেন?এখানেও এসেছেন।
হ্যাঁ আমাকে যে আসতেই হবে?
আজ আর জানতে চাইবো না,কোন অধিকারে এসেছেন । তবে বেশ দেরী করে ফেলেছেন। তারপর একটু থেমে বলে, তবে এবার হয়তো আর নিয়ে যেতে পারবেন না।

বিউটি শুভ্রর মাথায় হাত রেখে বলে,তুমি আমার অধিকারের কথা বলছোনা।আজ বলছি,আমি তোমার মায়ের অধিকার নিয়ে কিছু বলবো না।শুধু বলবো বাবা তুমি আমায় ক্ষমা করো,আমাদের ক্ষমা করো।
বাবার দিকে তাকিয়ে শুভ্র বলে, বাবা তোমরা আরো আগে কেন এলেনা। আজ যে আমার বাঁচতে খুব ইচ্ছে করছে।
হ্যাঁ বাবা তুমি বাঁচবে। তোমকে বাঁচতে হবে।আমরা দুজন মিলে তোমায় বাঁচিয়ে তুলবো।
উপহাসের হাসি হেসে শুভ্র বলে,যখন সুন্দরভাবে বাঁচানোর সুযোগ ছিল তখনই বাঁচাওনি এখন কিকরে বাঁচাবে বাবা। তোমাদের ছেলে যে নষ্ট হয়ে গেছে।তাকে যে সমাজ বাঁচতে দেবেনা।
বাবা মা তোমরা কাছে আসো।
জ্বী বাবা এইতো আছি।
শুভ্র বলতে থাকে,আর যেন কোন বাবা মা তাদের সামান্য মনোমালিন্যের জন্য তাদের সন্তানদের এভাবে সমাজে কীট হতে না দেয়। প্রতিটা পরিবার যেন সুখে ভরা থাকে।বাবা----মা----
খুব কষ্ট হচ্ছে বাবা?
গাল বেয়ে চোখ দুটো হতে জল গড়িয়ে পড়ে শুভ্রর। চোখ আর মেলেনা।
শুভ্রর নীরব নিথর দেহটা বিছানায় পড়ে থাকে।।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মিলন বনিক নাটকীয়তার মাঝে গল্পের কাহিনীটা খুব সুন্দর আর স্বাভাবিকভাবে এগিয়েছে...এ যে আমাদের সমাজেরই এপিঠ ওপিঠ....অনেক ভালো লাগল গল্পের ধারাবাহিকতা....অনেক অনেক শুভকামনা....
সূর্য মাঝে মাঝে ভাবি কি হলে ঘটনাটা এমন ঘটতোনা, শুভ্র'র মা-বাবার যদি বিচ্ছেদ না হতো তবে শুভ্র কেমন হতো। আসলে এগুলোর কোন উত্তর কখনো পাওয়া সম্ভব না। একটু আগেই এফ আই জুয়েল ভাইয়ের কলমে সেই প্রথম পরিবারের গল্পটা আবার পড়লাম। হাবিল কাবিলের তো বাবা-মা দুজনই ছিলেন এবং দুজনই মা-বাবার আদরের সন্তানই ছিলেন। অথচ বাবার কথা না মেনে হাবিলকে খুন করে ফেলল কাবিল, মানুষতো তখনোও জানতো না একজনকে মেরে ফেলে তার ভাগটা নিজের করে নেয়া যায়...... আসলে মানুষের মনস্তাত্বিক ব্যাপারগুলোই এমন, কোন সূত্রে বাধা যায় না। গল্প বেশ সুন্দর করেই গড়ে তুলেছেন। ভালো লাগলো।
তাপসকিরণ রায় ছোট গল্পটি খুব সুন্দর লেগেছে।সমাজের প্রতি একটা বড় শিক্ষাও এর মধ্যে আছে।সুন্দর সাজানো গোছানো লেখা। ধন্যবাদ।
sakil বেশ করুণ গল্প একটানা পড়ে গেলাম।বাবা মায়ের মনোমালিন্যের কারণে অনেক ছেলে কিংবা মেয়ের জীবন নষ্ট হয়ে যায়।আপনার লেখার হাত বেশ পোক্ত সে কথা আগে ও বলেছি আজ আবার বললাম
এশরার লতিফ পরিবারের ছায়া-শূন্য একটি ছেলের শৃঙ্খলাহীন জীবন ও তার পরিণতি। ভালো লাগলো গল্পটি।
রনীল সন্ধ্যায় বাজার করে বাসায় ফিরছিলাম, গেটের একটু সামনে একটা জটলা দেখে একটু থমকে গিয়ে তারপর ভেতরে ঢুকে গেলাম। সাথে সাথে তিনটা গুলির শব্দ শুনলাম, কুমিল্লা পাড়ার এক ছাত্রলীগ নেতাকে গুলি করে মেরে ফেলেছে প্রতিপক্ষ। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে আজকাল যে কেউ যে কোন খানেই মরে পড়ে থাকতে পারে। অসম্ভব কিছুনা। ব্রোকেন ফ্যামিলির ছেলেরা ত আরো ভালনারেবল থাকে। অনেক দিন পর মানিকদার গল্প পরলাম, চমৎকার লিখেছেন দাদা।
এফ, আই , জুয়েল # বাস্তবতার আলোকে দারুন শিক্ষনীয় একটি গল্প ।।
মোঃ কবির হোসেন আনিসুর রহমান মানিক ভাই আমাদের সমাজে সচরাচর চোখে পড়া কিছু বিষয় আপনার গল্পে স্থান দিয়েছেন. আপনার গল্প লেখার স্টাইল সুন্দর. গল্পটি ভাল লেগেছে. ধন্যবাদ.
সুমন ব্রোকেন ফ্যামিলির জটিল মনস্তাত্বিক প্রভাব সন্তানকে কতটা একা করে দেয় তার একটা শিক্ষনীয় প্রতিফলন পেলাম গল্পে। অনেক ভাল লিখেছেন।

২০ জানুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৪০ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪