আফজাল বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান। ছোট থেকেই কিছুটা বাঁকা স্বভাবের। অনেকেই বলে জন্মের সময়ই নাকি ঘাড়ের একটা রগ বাঁকা

বেশ আনন্দেই দিন কাটছিল। বান্ধবী ছিল,ভাসির্টি ছিল, ক্লাস ছিলো আর ছিল ক্রিকেট মাঠে বন্ধুদের সাথে ক্রিকেট খেলা, সন্ধ্যায়

কিছুটা শহরতলী ও কিছুটা গ্রামের ছায়া-শীতল পরিবেশে বেড়ে উঠা সাদিক ও আনিকা। দু’জন দু’মেরুর বাসিন্দা। অর্থাৎ আনিকা সচ্ছল

ধপাস করে রিক্সায় বসে নিজাম। নির্দেশ দেয় রবিউলকে_ ‘সোনাইমুড়ি যান’। যেন নিজামের বাঁধা রিকশাওয়ালা রবিউল। নিজামের অভদ্র আচরণে

"আমরা আর কখনো ওই মানুষগুলোর কথা শুনবো না, এতদিন এই মানুষগুলো আমাদের দিয়ে যা ইচ্ছা তা করিয়ে নিয়েছে বিনিময়

ইমতিয়াজ খুব ছোট। মাত্র দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়ে। বাড়ির সবার সাথে খুব চঞ্চল পদচারণয় ভাব আর ভাল ধরনের বাচাল। এক কথায়

ভীষণ ক্লান্ত লাগছে । মাঝে মাঝে মনে হয় আর কত , কত দিনই ত হল এ পৃথিবীর বুক থেকে আলো হাওয়া নিয়ে বেঁচে থাকা । চলে

আকরাম সাহেব অস্থির ভাবে পায়চারী করছেন।
হাতির দাঁতের ইজি চেয়ারটা দুলছে। ভৌতিক কোন জড়বস্তুর মত।

লোকটি সকালে তার মার্বেল খেলারত ৩/৪ বছরের শিশুটিকে আদর করার সময় মাকে শুনিয়ে বলেছিল, ‘আমার ছেলেকে আমি ডাক্তারি

মায়ের কাছ থেকে পাওয়া বাবার রেখে যাওয়া বেঢপ সাইজের আলখাল্লা টা গায়ে চাপিয়ে আকমল পাহাড়ের উপর দিয়ে হাঁটছিল।