বাজান আমাগো মায় থাকলে আর ভিক্কা করন লাকতো না। তুমি তো রানতে পারনা আইজকা খামু কি ভাত নাই।কালকে রাইতে খাইনাই।ভাত খামু আমার খুব খিদা পাইছে আমার খুউব খিদা পাইছে বাজান।

ডানপিটে হিসেবে সুমনের একটা পরিচয় আছে। নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় ছেলে, সবে অষ্টম শ্রেণীতে উঠেছে। বাবা পাট কলের তাঁতী। মাথার ঘাম গায়ে জড়িয়ে যা উপার্জন করেন, তাতে টেনেটুনে

গল্প বলি শোন
আমাদের সেই সময়ে খেলার একটা ছড়া কাটতাম

প্রাচীন কালে এক সময় মিশর ছিল সমৃদ্ধিশালী দেশ। কিন্তু হলে কী হবে প্রদীপের নিচে থাকে অন্ধকার। আর যুগে যুগে দেশে দেশে তা সত্যি হয়েছে সাধারণ মানুষের জীবনে। মিশরের রাজধানী কায়রো

ধক ধক জ্বলছে চোখগুলো। পেটে দাউ দাউ আগুন। লেজটা নড়ছে এদিক ওদিক, থাবা চিড়েধারালো নখগুলো বের হয়ে এলো। গলার গভীর অন্দরে গরর...গরর...আওয়াজ। পেশী শক্ত হয়ে গেল। চূড়ান্ত

নাম সাহসী। বয়স দশ এগার। নাম সাহসী হলেও ক্ষুধার সামনে বীরত্ব দেখাবে এমন মানুষ পৃথিবীতে আছে বা কোন কালে ছিল বলে আমার জানা নেই । ক্ষুধার যন্ত্রণায় কাতর হয়ে সাহসী খাবারের সন্ধানে

ফিনফিনে অন্ধকার। এক ঝাপটা বৃষ্টি হয়ে গেছে সন্ধার পরপরই । মেঘেদের সমাবেশ কিছুক্ষণের জন্য কমেছিল। আকাশের পূর্ব দিকটা বেশ কিছুক্ষণের জন্য খালি ছিল। তখনই চাঁদের কিছু আলো ছেঁকে ছেঁকে

মেলা থেকে একটি খেলনা গাড়ি কিনে দেয়ার জন্য বাবাকে কয়েক দিন ধরেই বলছিল ছেলেটি। বাবা চেষ্টা করেও একটা গাড়ি কিনে দিতে পারেনি। গত মেলায় বায়না ধরেছিল, তখন বাবা বলেছিল

মাঝ রাত্তিরে হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে গেল ময়নার। সারা শরীরে প্রচন্ড ব্যথা অনুভব করলো। এখানে-ওখানে মারের চোটে চামড়া ফেটে কালসিটে পড়ে গেছে। ফাটা জায়গাগুলো খুব জ্বালা করছে। তারপরেও এই ব্যথা

হাবিলের বাবা রিক্সা চালায় । সেটা নিয়ে হাবিলের কোন আক্ষেপ নেই । আক্ষেপ একটাই, তার বাবা তাকে আদর করে না । হাবিলদের সাথের ছলিমের বাবাও রিক্সা চালায় । কিন্তু ছলিমের বাবা প্রতি