মানুষের জীবন পৃথিবীর চলমান প্রক্রিয়ার একটা অংশ মাত্র। নদীর উত্তাল ঢেউ, সাগরের জলরাশি তীরের বুকে আছড়ে পড়ার শব্দ, সময়ের অবিরাম ঘূর্ণন- কোনোকিছুই থেমে থাকে না, চলতে থাকে

দিনগুলো মেটেও স্বাভাবিক ছিলনা। অনুভূতিগুলো স্বব্ধ ছিল আমি কিছুই ভাবতে পারতাম না।
অঁমঁংঃ ু ২০০৪. বাংলায় তখন বর্ষাকাল চলছিল। যতদূর মনে পড়ে বর্ষাটা তিন মসের মত স্থায়ী

শুক্রবার সকালে নীরব বাসায় বসে পত্রিকা পড়ছে। বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে খুব। রহিম (কাজের ছেলে) এসে চা দিয়ে গেল। চায়ের কাপ হাতে নিয়েই নীরব জানালার পাশে গিয়ে দাড়াল। জানালার ফাক দিয়ে বৃষ্টি

ঝুপ করে বৃষ্টি নামল। রিক্সা থেকে এক পা রেখেছি মাত্র। বিনা নোটিশে মুহুর্তেই ভিজিয়ে দিল শরীর। দু-তিন কদম ফেলে টিএসসির দেয়াল ঘেঁসে দাঁড়ালাম। ভাড়া মিটিয়ে টের পেলাম এখানে দাঁড়িয়ে থাকা সম্ভব

আজ যেন আকাশটা ভেঙে পড়েছে –
মুহুর্মূহ মেঘের গর্জন, তীব্র বেগে ছুটে আসা বৃষ্টির ফোঁটাগুলো আমাকে বারবার বিচলিত করে তুলছে। খুব

দূরের দেশ তারার দেশের কাহিনী এটা। সেখানে আছে এক পরীর রাজ্য। সেই রাজ্যে ছিল এক রাজা আর তার সাত কন্যা। সাত কন্যার কোলাহলে মুখরিত থাকে সেই রাজ্যের রাজমহল। আনন্দ স্ফূর্তিতে ভরে

ক্র্যা-এ-এ-এ-এ-চ্‌!
গাড়িটা থামতে থামতে পূর্ণ বেগে প্রাণপনে আবার ছুটতে শুরু করে। ইশরাত বাস থেকে নেমে প্রচন্ড বাতাস

শেষরাত থেকেই মুসলধারে বৃষ্টি হচ্ছে। যাকে বলে ভাসিয়ে দেওয়া জলধারা। সবকিছুকে অতি অল্প সময়ের মধ্যেই ভাসিয়ে নিয়ে যায় সহজাতে। রাতমিলা স্বপ্ন দেখছিল। স্বপ্নে তারা কোন একটা সুন্দর জায়গায়

টুপটাপ, টুপটাপ বৃষ্টি ঝরছে। বাসের সীটে এলিয়ে থাকা আমার এই ক্লান্ত শরীরের চোখে মুখে এসে লাগছে বৃষ্টির ঝাপসা। জানালাটা একটু টেনে দিয়ে আবার এলিয়ে দিলাম শরীরটা কে বাসের সিটে। মোবাইলের

সময় টা বর্ষার।জানি না আপনাদের কাছে গল্প টা কেমন লাগবে তবে আমার কাছে এই টা বাস্তবেই হয়েছে,তাই ভাবলেই দেহের ভিতর যেনো নাড়া দিয়ে ওঠে। আমার এক বন্ধু থাকে(রমেন) নোয়াখালি