বর্ষা __________এই শব্দটা আমার জীবনে এমন ভাবে জড়িয়ে আছে যে আমি চাইলেও বৃষ্টি জিনিষটাকে ঊপেক্ষা করতে পারিনা।

সারাদিনের খাটুনিতে একদম ক্লান্ত শরীর,একটু বিশ্রাম তাও রান্না বান্না নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়,রাতে চাঁদের আলোতে আবারও কাজ,বাবা হারুন মাঝি মানুষের জমি বর্গা নিয়ে জমিতে পসল পলায়,শীত

compulsive hoarding একটি মানসিক রোগ। এক ধরনের অবসেসিভ কমপালসিভ ডিসওর্ডার। মনোবিজ্ঞানে একে ডিসপোসফোবিয়াও বলা হয়। আক্রান্ত রোগীকে বলা হয় হর্ডার , এমনই একজন হর্ডার এবং তার ডাক্তা স্ত্রীকে নিয়েই আমার এই গল্পটি লেখা হয়েছে। ...... এমবিবিএস করা ডাক্তার নিদালির মানসিক রোগের উপর বেশ মনোযোগ। তার প্রেমের বিয়ে ফাহিমের সাথে । ফাহিমে দীর্ঘদিনের অভ্যাস রাজ্যের যত ব্যবহৃত জিনিস জমানো। সে পুরাতন সব ঘড়ি, খবেরর কাগজ, পিসি, টিভি, নানান যন্ত্রাংশ সব জমিয়ে স্তুপ করে রেকেছ ঘরে। নতুন উঠা ফ্লাটের ছোট পরিসরে সেই সব জঞ্জাল ঘরময়। বৃষ্টির এক রাতে প্রেমের নিবির ক্ষণে স্ত্রীর বাহুডোর ছেড়ে লেগে যায় বৃষ্টির জলের হাত থেকে তার প্রিয় জঞ্জাল গোছাতে....স্ত্রী ইতোমদধে বুঝে গেছে তার স্বামী একজন হর্ডার। সে স্বামীকে এ রোগ থেকে মুক্তি দেয়ার বিষয় নিয়ে ভাবে....কিন্তু এক বৃষ্টিমুখর দিনে ঘটে যায় তাদের ঘিরে অনে ঘটনা।

হঠাৎ ঝুপঝুপ বৃষ্টিতে কারওয়ান বজার মোড়ে দাড়িয় আমার প্রায় কাকঁেভজা অবস্থা! আমার নিলিপ্ত অপেক্ষা আর বৃষ্টির তুতুল ঝাঁপটা উপেক্ষা করে বাসগুলো সাঁই সাঁই করে দৃষ্টির সীমা ছাড়িয়ে চলে যাচ্ছে।

টুপটাপ, টুপটাপ বৃষ্টি ঝরছে। বাসের সীটে এলিয়ে থাকা আমার এই ক্লান্ত শরীরের চোখে মুখে এসে লাগছে বৃষ্টির ঝাপসা। জানালাটা একটু টেনে দিয়ে আবার এলিয়ে দিলাম শরীরটা কে বাসের সিটে। মোবাইলের

সিডি প্লেয়ারের সাউন্ডটা ক্রমশ বাড়ছে, বাড়াতে হচ্ছে, না বাড়িয়ে উপায় নেই, বৃষ্টির জোরালো শব্দে কিছু শোনা যাচ্ছেনা। সাউন্ড না বাড়ালে গান শুনে মজা পাওয়া যায় না। কিন্তু সাউন্ডটা যদি মায়ের

আকাশ আজকে ভীষন ভাবে সেজেছে,কিছুক্ষন পর পর মৃদু বাতাস বইছে...কিন্তু র্তুমি এভাবে বসে আছ কেন?কি হয়েছে?''

রফিকের মাস্টার্স পরীক্ষা শেষ হয়েছে মাস খানেক হলো। তার পুরোনাম রফিকুল ইসলাম খাঁন। পরীক্ষার আগে চাকুরীর জন্য আবেদন করেছিলেন। আর সেই সূত্র ধরে চাকুরীও পেয়েছেন মতিঝিলের একটি

বৃষ্টির সহিত আমার হৃদয়ের বন্ধন আজতককার নয় ।সে তখনি থেকে শুরু হইয়াছিল যখন আমার হৃদয়ের গহিনপটে বর্ষার নাম প্রবেশ করিয়াছিল ।সে সময়টা ছিল আজিকা থেকে প্রায় ৪ বছর আগের

সুঁচালো কোঁচটা বিঁধেছে তার পিঠ বরাবর। কি সাংঘাতিক! চিৎকার দিয়ে ঘর প্রকম্পিত করে তোলে সে। একেবারে জলজ্যানত্দ। ভয়ে ভিতরটা সিটিয়ে যায়। মোট আঠারটা শলা। কী সরু আর খাঁজকাটা!