হঠাৎ ঝুপঝুপ বৃষ্টিতে কারওয়ান বজার মোড়ে দাড়িয় আমার প্রায় কাকঁেভজা অবস্থা! আমার নিলিপ্ত অপেক্ষা আর বৃষ্টির তুতুল ঝাঁপটা উপেক্ষা করে বাসগুলো সাঁই সাঁই করে দৃষ্টির সীমা ছাড়িয়ে চলে যাচ্ছে। প্রানহীন ইট পাথরের বিল্ডিনের মত আমি ঠাই দাড়িয়ে আছি। রিকশার বেলের শব্দে হঠাৎ পিছনে তাকিয়ে দেখি আধভেঁজা চেনা মুখ অচেনা এক যুবকের সাথে! পুতুল না? হ্যাঁ পুতুলই তো; এক পলক দেখেই আমি চিনতে পেরেছি। পুতুল হয়তো আমাকে দেখতে পা্য়নি কিংবা দেখতে চায়নি! অথচ ওকে একবার দেখার জন্য একসময় ঝড় ,বৃষ্টি,রোদ পাড়ি দিয়ে ছুটে গেছি পার্কে, রেস্টুরেন্টে,শপিংমলে, ক্যাম্পাসে কিংবা ক্লিনিকে! তারপর,একসময় সব সম্ভাব্য জায়গায় তন্ন তন্ন করে খুঁজেও ওকে পাওয়া সম্ভব হয়নি; এমনকি ফোনেও যোগাযোগ করতে পারিনি! হাল ছেড়ে দিয়েছিলাম; আবার যে এভাবে এখানে পুতুলের দেখা পাবো তা ভাবিনি! কখনো ভাবিনি এতো কম সময়ের ব্যবধানে বিনা নোটিশে ও দূরে চলে যাবে দুজনের মধ্যে এতো দূরুত্ব তৈরি হবে! এসব ভাবতে ভাবতে সেই রিকশাটি চলে গিয়েছে, বৃষ্টিও থেমে গেছে। অথচ তখনো থামেনি হৃদয়ে রক্ত ক্ষরণ,চোখে বিরহ বৃষ্টি!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।