বৃষ্টিতে সব সময় একা ভিজা যাইনা, মাঝে মাঝে দুজন লাগে। তার সাথে বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে পুকুর পাড়ে যাবো সে বায়না করবে পদ্ম এনে দিবার। আমি এনে দিবো বলে এনে দিবো না। সেই অভিমানে তার চোখে পানি আসবে।
-
গল্প
অমর শূন্যতাobaidul haque suhan -
গল্প
জীবন শূন্যতাবিশ্বরঞ্জন দত্তগুপ্তবলছি - আমার কথাগুলি কি তোমার কানে যাচ্ছে ? বলি , এই সংসারে যত কাজ , যত দায়িত্ব সবই কি আমার ? সকাল হতে হতেই রান্নাঘরে ঢুকে চা করা , সকালের জলখাবার তৈরি করা , ঘরদোর পরিষ্কার করা এরপর রান্নার যোগার করা ।
-
গল্প
আবির্ভাব বিস্মৃত ফুলেররনীলচশমার সাথে মাস্কের বিরোধ বলতে গেলে একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ের। প্রতি নিঃশ্বাসের সাথে চশমার কাঁচ ঘোলা হয়ে যাচ্ছে। সাধারণ পরিস্থিতিতে ব্যাপারটা হয়তো বিপদজনক, তবে এখন বিষয়টা ভিন্ন।
-
গল্প
প্রিয়তমাসুBadruzzaman Khukonএত বেশি বৃষ্টি হয়েছে যে ময়মনসিংহ শহরের বিভিন্ন স্থানে পানি জমে গিয়েছে। রাস্তায় জমে থাকা পানির জন্য মিলি আজকে কলেজে যেতে পারেনি। অনেকদিন পর চা হাতে নিয়ে আয়েশ করে বেলকনিতে বসল।
-
গল্প
নগরের শেষ নাগরিকমোজাম্মেল কবিরচোরের গায়ে কষে একটা লাথি মেরে লোকটা সকালে বউয়ের সাথে ঝগড়ায় হেরে যাওয়ার ক্ষোভ থেকে খানিকটা নিষ্কৃতি পায়। মনের মধ্যে সারা দিনের জমে থাকা ক্ষোভটা এখানেই ঝেড়ে ফেলে যায় অফিস ফেরত...
-
গল্প
সুপ্ত প্রণয়Sangita Sahaবিকেল চারটে ফ্লাইট ল্যান্ড করবে কলকাতা এয়ারপোর্টে। সুরঞ্জনা স্কুল থেকে তাড়াতাড়ি বেরিয়ে চলে গেল এয়ারপোর্টের দিকে।
কুড়ি বছর পর দেখা হবে সুপ্রতীক এর সঙ্গে ভাবলেই কেমন শরীরে শিহরণ দিচ্ছে । পৌঁছে গেলো এয়ারপোর্টের গেটের কাছে। -
গল্প
সব গল্প মিথ্যে নয়সুমন আফ্রীকানাকানি চলছিলো যে, রাছেলের মা তার বাবাকে ফুঁসলিয়ে সমস্ত সম্পত্তি নিজের নামে করে নিবে। রাছেলকে একটুকরো জমিও দিবেনা। সারাদিন যাওয়ার পর রাতের বেলা হঠাত করেই হইচই শুরু হল। রাছেলের মা রাছেলের বাবাকে নিয়ে বাপের বাড়ি পালিয়ে গেছে। আশেপাশের লোকজন ছুটে এলো। সারারাত ধরে চললো এই কথা, সেই কথা।
-
গল্প
তের ঝগরীমোঃ মাইদুল সরকারহেমন্তের এক সোনালী সন্ধ্যায় পারুল যখন নতুন বউ হয়ে পরের বাড়ি গেল। তখন তার মা তাকে পই পই করে বুঝিয়ে দিয়েছে সাত চরেও রা করবি না। তুই রা করতে গেলেই সবাই বুঝে যাবে-‘তুই কতটা ঝগরী মেয়ে’।
-
গল্প
আমার যাবার বেলাbidhan chakrabortyসেদিন ছেলের বন্ধু ও বন্ধুর বৌ এলো তাকে দেখতে। তারাই বলল হঠাৎ ,বন্ধুর বৌটি একটি প্রবীণ নিবাস বানিয়েছে। সেখানে আজমল সাহেবের মতো অসমর্থ লোকেদের অনেক সুবিধা। বন্ধুটা বললো যাবেন নাকি চাচা সেখানে ?
-
গল্প
উত্তুরেদীপঙ্কর বেরাক্কেবারে পুকুরের ধারে বাড়ি । উত্তুরে হাওয়ার অবাধ যাতায়াত । দখিনা এ বাড়ির দরজা ভুলেই গেছে । প্রতিবারের মত এবারও ছিটে বেড়ায় আরও কিছু মাটি লেপে খড় ত্রিপল দিয়ে একেবারে টান টান করে দিয়েছে । কিন্তু মাটি ফুঁড়েও যে যাতায়াত আছে । একটামাত্র নড়বড়ে খাট । বুড়ো পাতুলাল শোয় ।
অক্টোবর ২০২০ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ জুলাই,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
