চোখ খুলে বীণা দেখে চারদিক ঘুট়্ঘুটে অন্ধকার। প্রথমে ভাবে সে বোধহয় মরে গেছে, কেন যেন সব সময় মনে হয় মরে গেলে সব কিছু তিমিরাচ্ছন্ন হয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর চোখ যখন আঁধার সয়ে নেয়, তখন হঠাৎ মাথার উপরে ঘুরন্ত পাখাটা দৃশ্যমান হয়
-
গল্প
কিসের ভয়কাজী প্রিয়াংকা সিলমী -
গল্প
ছায়াএস জামান হুসাইনআমি ছায়াকে খুব ভয় পাই।
ছায়াকে আমি খুব ভালবাসতাম। এখন আর ভালবাসি না। তার সাথে মজা করে খেলতাম। তার সাথে অনেক সময় কাটাতাম। -
গল্প
করোনা ভয়মোঃ অনিক দেওয়ানআমরা সবাই জানি বর্তমান করোনা কারণে আমরা সকলে ভয় আতঙ্ক মধ্যে আছি, আমরা নিজে সচেতন থাকলে আমাদের দেশ অবস্থা ভালো হবে, তবে আমরা নিজেরা
-
গল্প
ভয় ভয়দীপঙ্কর বেরাতুমি কি বলছো? তাহলে বেরিয়ে পড়ি।
আরে বাবা বলছি তো কোন ভয় নেই। ভয় পেয়ে ঘরে বসে থাকলে হবে। কাজ না করলে আমাদের দিন আনা দিন সংসার চলবে কি করে শুনি। পেট খালি রেখে আর যাই হোক ভয়কে জয় করা যায় না। -
গল্প
ভয়কে করবো জয়ভয়! এটা আসলে কি! কারো কাছে এটা শুধুই একটা শব্দ আবার কারোকাছে এটার একটা অর্থ আছে; আছে কোন কিছু! ভয় কি নিয়ে লিখতে গেলে একটা বিজ্ঞাপনের ডায়ালগের কথা খুব মনে পরে, সম্ভবত গ্রামীণফোনের; আর তা হলো 'অসম্ভব কে সম্ভব করা অনন্তর কাজ
-
গল্প
নৌকার মাঝেমোঃ বুলবুল হোসেনবর্ষার পানিতে গ্রামের চতুর্দিকে থইথই করে ।
চতুর দিকে পানি মাঝখানে রাস্তা। পড়ন্ত বিকেলে দখিনা বাতাসে ঢেউ মনে দোলা দিয়ে যায়। সুমন রাস্তায় বসে দক্ষিণা বাতাস উপভোগ করতে ছিল। -
গল্প
দিয়াশলাইয়ের কাঠিমুহম্মদ মাসুদরওনক ও সজীব খুবই ভালো বন্ধু। তাদের মধ্যে কখনো মনোমালিন্য হয়নি। তাদের মধ্যে কখনো ঝগড়া, মারামারিও হয়নি। তারা বলে, যারা ঝগড়া করে তারা ভালো মানুষ নয়।
-
গল্প
বেঁচে যদি যাই গল্প হয়ে যাবে !Abu Umar Saifullahমধুমিতার বাসর সাজাতে গিয়ে মাধবীর সাথে কথা কাটাকাটি হয়, সাথে-সাথে আমি রাগ করে রাত ১২টার দিকেই বাড়ীতে চলে আসি। কিšতু মনকে কিছুতেই মানাতে পারছিলাম না । ব্যাপারটি নিয়ে আমি এতটাই এবনরমাল হয়ে গেয়েছি যে আমার পরিবারের অনেকেই বুঝতে পেরেছিল।
-
গল্প
টাকার পুটলিDipok Kumar Bhadraঅফিস শেষে মনটা যেন কেমন করছে, তাই বুড়োর বাড়ির ঠিকানায় গেলাম। একজন লোককে বুড়োর বাড়ির ঠিকানা জিজ্ঞাস করতেই বলল, বুড়োটা তো গত রাতেই মারা গেছে। তাকে আজ দুপুরে দাফন করা হয়েছে। হাইরে কপাল এমন কেন ঘঠল!
-
গল্প
রাতের রং কালJamal Uddin Ahmedঅন্ধকার রাত। টিপটিপ বৃষ্টি। চিকন বিদ্যুতের রেখা থেকে থেকে নাচছে ছায়াকালো লোকালয়ের মাথার ওপর । নৌকাটা পুরনো। তার যাত্রী তিনজন – মা, ছেলে ও মেয়ে। খাইরুন তার ছেলে কদমা ও মেয়ে করিমুনকে নিয়ে নৌকায় চড়েছে জুড়ি ব্রীজের নিচ থেকে।
জুলাই ২০২০ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
