ধ্রুব ধীরলয়ে হাঁটছে। একা । রাত এগারটা। ধানমণ্ডি লেকের পাড়। কারণ অকারণ কিছু একটা অবশ্যই আছে, তবুও বুঝতে পারছে না কেন সে নির্বোধের মত হাঁটছে।
এপার্টমেন্ট বিল্ডিং-এর সিকিউরিটি গার্ড নিষেধ করেছিল, ‘ভাইয়া, পুলিশ আছে রাস্তায়। ঝামেলা হইতে পারে।’
গল্প
ধ্রুব ধীরলয়ে হাঁটছে। একা । রাত এগারটা। ধানমণ্ডি লেকের পাড়। কারণ অকারণ কিছু একটা অবশ্যই আছে, তবুও বুঝতে পারছে না কেন সে নির্বোধের মত হাঁটছে।
এপার্টমেন্ট বিল্ডিং-এর সিকিউরিটি গার্ড নিষেধ করেছিল, ‘ভাইয়া, পুলিশ আছে রাস্তায়। ঝামেলা হইতে পারে।’
গল্প
রতন মিয়ার সংসারের অবস্থা বেহাল। তার সব স্বপ্ন এক ঝড়েই শেষ। কি করবে এখন রতন মিয়া? কীভাবে বেঁচে থাকবে সমাজে? তার চোখেমুখে অসহায়ত্বের প্রতিচ্ছবি।
কবিতা
ধনী-গরিব রাজা-প্রজা
কেউ কারো নয় ভরসা
সবাই যেন বাকরুদ্ধ
সকলের একটাই প্রার্থনা
কবিতা
সামনে উচু নিচু আর মধ্যবিত্ত-
নামের তিনটি শ্রেনি বিদ্যামান।
তাতে, উচু শ্রেনি নিশ্চিত নিরাপদে,
সব কিছু তাদের নাগালে।
কবিতা
আমারই হাত ধরে একদিন গঙ্গা হয়েছে পদ্মা
আমারই স্পর্শে সবুজ মাঠে ফুটেছে রক্ত জবা
আমারই চোখের পলকে ঢোলকলমির ফুল
গল্প
অপূর্ব সৌন্দর্যে বেষ্টিত দক্ষিণ ভারতে অবস্থিত একটি প্রাচীন গ্রাম । চারিদিকে সবুজ গাছের সমারহ আর বারোমাস গাছগুলিতে নানা ধরনের পাখিদের কলরব । একটু দূরে তাকালে চোখে পড়ে ঢেউ খেলানো উঁচুনিচু পাহাড়ের সারি ।
গল্প
চলো আমরা পুলিশকে এ ব্যাপারে জানিয়ে রাখি।
- তোমার কথা শুনলে মনে হয়, তুমি এই দেশের হালচাল কিছু বুঝ না !
- আসলে আজকালকার জমানায় মেয়েদের অধিকারের কথা বলা হলেও তারাই সবচেয়ে অরক্ষিত।
কবিতা
ঘোমটা দিছে বিশ্ববাসি ঢাকতে নিজের দুঃখ।
কেমন করে দেখাবে সে তার পাপি মুখ।
সভ্যতাকে করতে ধারন পশুর আচরন!
আসলটাকে বন্ধিকরে নকল জাগরন।
কবিতা
ভালো লাগে না কোন কিছু তার
ভালো লাগার কী আছে?
পুরো পৃথিবী স্বার্থপর যেন
অসহায়ের কাছে।
গল্প
এখন সে রেললাইনে ট্রেনের সামনে দাড়িয়ে ভাবে আমার জন্ম এমন দেশে এখানে কেউ পড়ে গেলে তাকে সাহায্য করার হাত নেই বরং তাকে দেখে উপহাস করার মানুষের অভাব নেই।