যাবে?
কাশফুল দেখাব।
কয়েকটি ঘুড়ি কিনে দেব।
তুমি উড়াবে।
আর আমি! ও মুখপানে চেয়ে থাকবো।
যাবে?
কাশফুল দেখাব।
কয়েকটি ঘুড়ি কিনে দেব।
তুমি উড়াবে।
আর আমি! ও মুখপানে চেয়ে থাকবো।
কলঙ্কিত কংঙ্গাল লাশের গন্ধ পৃথিবী ,
তার ভার বহন করতে অনিচ্ছা প্রকাশ,
সবাই বুজেনা , কেউ কেউ বুজে।
পৃথিবীর মানুষ গুলো আজ বড় অসহায় ।
গৌধুলীর কান্না
অবশেষে সেও মৃত্যুর মিছিলে যোগ হলো
অথচ দুদিন আগেও তার এ মোহমায়ায় দূর্নিবার আকর্ষনে
জেগেছিল স্বপ্নরথের ঘুম,
একটি পথশিশু
হয়তোবা আমি বুঝেছি অন্যভাবে
কতটা রাত কেটে যায় নির্ঘুম অনাহারে
কতটা সবুজ বিকেল বিলীন হয় কালো ধোঁয়ায়
কতটা আকুল আবেদন মনের গহীনে অসহায়ে বন্দী হয়ে রয় ।
পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়ায় দাঁড়ানোর এক ব্যর্থ স্বপ্ন চোখে
রাতের পর রাত রক্তচক্ষু হয়ে পেরিয়ে যায়
তবুও মনের তৃষ্ণা বিশ্বে কোন জলেই মেটে না,
অহায়ত্ব গ্রাস করে গুটিয়ে ফেলে অন্তরকে
এখন সে রেললাইনে ট্রেনের সামনে দাড়িয়ে ভাবে আমার জন্ম এমন দেশে এখানে কেউ পড়ে গেলে তাকে সাহায্য করার হাত নেই বরং তাকে দেখে উপহাস করার মানুষের অভাব নেই।
অপূর্ব সৌন্দর্যে বেষ্টিত দক্ষিণ ভারতে অবস্থিত একটি প্রাচীন গ্রাম । চারিদিকে সবুজ গাছের সমারহ আর বারোমাস গাছগুলিতে নানা ধরনের পাখিদের কলরব । একটু দূরে তাকালে চোখে পড়ে ঢেউ খেলানো উঁচুনিচু পাহাড়ের সারি ।
এই যে সিঁড়িটা দেখছো,
থেমে আছে অন্তহীন কাল ধরে।
এখানে বসে কোন এক অলস বিকেলে
বলেছিলে, চলো কাটাই একটা জীবন
একই ছাদের তলে।
ধীমান দূরদর্শী মানব সৃষ্টির
শ্রেষ্ঠত্বের বড়ই অহংকার,
ইহকাল পরকাল ব্যাপিয়া
এ মনুষের বোধের বিস্তার।
কে বলে এই করোনার যুগে অকবি লেখালেখি ভুলে গেছে?
গতকাল পৃথিবীর পিঠে অজস্র ধারায় যে জল আকাশ থেকে
ঝরে ঝরে পড়েছে; শরীরে তার লুকিয়েছিল ভীষণ উত্তাপ
নিপুণ রাঁধুনীর রন্ধনকৌশলে মিশে থাকা সৃজনশীলতা যত