ক্লাস শেষে বাইরের সিঁড়িতে বসে আড্ডা দিচ্ছে রিফাত, মুন, রেবেকা আর সুইটি । তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে একসাথ পড়ে । বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম দিন থেকেই তারা খুব ভালো বন্ধু । ক্লাসের ফাঁকে একসাথে আড্ডা দেওয়া যেন তাদের নিয়মিত অভ্যাস । কোথাও গেলেও চারজন একসাথেই যায় ।
-
গল্প
শিমুর স্বপ্নতোজাম্মেল হক খোকন -
গল্প
কৈশোরErin Aronnoদাড়িয়াবান্ধা, গোল্লাছুট খেলাতে কাটত সারাদিন।
স্বাধীনতা মানে হয়ত ওটাই ছিল।
এত সবের মাঝে স্কুলের পড়াটাও ঠিকই হয়ে যেত।
রাতে দ্যা সিক্স মিলিয়ন ডলার ম্যান বা নাইট্রাইডার
সিরিয়াল গুলো না দেখলেই নয়। -
গল্প
মহানুভবশরীফ মুহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামানদুলাভাইয়ের গ্রিন সিগন্যাল পেয়ে রনজু রফিক মাষ্টারকে একেবারে শেষ করে দেবার জন্য মজিদকে সাথে নিয়ে বেড়িয়ে পড়ল।
ততক্ষণে বিকেল গড়িয়ে রাতের আঁধার নেমে এসেছে ধরার বুকে।চারিদিকে ঘুটঘুটে আঁধার নেমেছে। মজিদ রনজুকে বলল,চল এখনই সময়।রফিক মাষ্টারকে হয়তো বাজারে পাওয়া যেতে পারে। -
গল্প
বাড়ি ফেরামাইনুল ইসলাম আলিফসুমন তখন আড়াই তিন বছরের শিশু।তার মায়ের কাছে শোনা গল্প , সে নাকি তার এক কাজিন কে দা নিয়ে তাড়া করেছিল । আসলে সে কিন্তু এমন নয়। অনেকের গল্পই হয়তো এমন কিছু দিয়ে শুরু হয় , তারপর কৈশোর !
কি যে দুরন্তপনায় কাটে, সে তো কল্পনার অতীত। -
গল্প
বিলাপমোঃ নুরেআলম সিদ্দিকীচোখের সামনেই যেন দেখেছি আকাশ, দেখেছি চাঁদ; পূর্ণিমার আলোয় আলোকিত করে রেখেছে সব। যেন কোটি নক্ষত্র চাঁদের জমিনে রেখেছে হাত, জোছনার মতো করে বিসর্জন দিয়ে যাচ্ছে সব। ক্রমেক্রমে শুনেছি মায়ের ডাক মা, বাবার ডাক বাবা। ভাষাটা শিখেছি বেশ মজবুত।
অনেকটা পথ পেরিয়ে এসেছি, মাটিতে রাখতো না যেন ঘুণে খাবে, পাটিতে রাখতো না যেন ব্যথা পাবে!
হাটতে হাটতে একদিন হাটা শিখেছি। শিখেছি মায়ের পরিধি ছেড়ে আত্মীয় স্বজনের পরিধির চারপাশ। অতঃপর সবার চোখের ভালোবাসার উজ্জ্বল নক্ষত্র। -
গল্প
সকল শিশুর জন্যকাজী প্রিয়াংকা সিলমীদিনের এই সময়টা কেজো মানুষেরা ক্লান্ত হয়ে যায়। আমার সে সমস্যা নেই- এ সময়টা আমার সবচেয়ে পছন্দ। চারিদিকে বেশ শান্তি শান্তি ভাব। দুপুরের খাবার পর আম্মা বিছানায় শুয়ে ভাতঘুম দিচ্ছেন, আপার অফিস থেকে ফেরত আসতে এখনও অনেক দেরী। টিউটর আসার আগে ফারাহ তার হোমওয়ার্ক দ্রুত শেষ করার চেষ্টা করছে -- প্রতিদিন বকা খাওয়ার পরও মেয়েটা সময়ের পড়া সময়ে করে রাখে না। মাত্র দশ বছর বয়সেই সে মহা ফাঁকিবাজ হয়ে গেছে, পড়াশুনায় মন নেই। জমিলাবুয়াও নিজ মনে নিঃশব্দে রাতের খাবারের কাটাকুটো সেরে রাখছে।
-
গল্প
উলটোরথJamal Uddin Ahmedদাঁড়া দাঁড়া…
কী, বাবা?
ঐযে, ঐ দ্যাখ… এত সুন্দর পাখি!
মাহী থামে। হুইল চেয়ারের হাতলে তার দুই হাত রাখা। বাবার দৃষ্টি অনুসরণ করেও তেমন কিছু দেখতে না পেয়ে আবার বাবার মুখের দিকে প্রশ্নবোধক চোখে তাকায় মাহী।
দেখতে পাচ্ছিস না? কী সুন্দর পাখি। ডানা মেলে উড়ছে… -
গল্প
কালো ডাইরীনাজমুল হুসাইনঝিরি ঝিরি বৃষ্টি হচ্ছিল বিকেল থেকেই।বিকেল গড়িয়ে এখন সন্ধ্যে।কোথা থেকে যেন দমকা হাওয়া এসে ঝাপটে পড়লো বৃষ্টি ফোটার গায়ে।ফুসকে উঠলো বজ্র নাদ।নিজেকে উপুড় করে দিয়ে,মেঘ যেন তার সমস্ত জল ঢেলে দিল ধরণীর বুকে।হয়তবা আজ সারা রাত শুষ্ক মরুভুমি সম,এই প্রাণ রাজ্যে উন্মাদ নৃত্যে মেতে উঠবে,অন্ধকারে নিমজ্জিত বৃষ্টির জল।
-
গল্প
শিশুতোষমেহেদী রবিনতাড়াহুড়ো করতে গিয়ে চায়ের কাপটা ঠিকভাবে টেবিলে রাখতে পারলো না আনিস। পলকে নিচে পড়ে গিয়ে তিন টুকরো হয়ে গেল। কাপের চা ছলকে সারা বাড়ি। অন্য হাতে ধরা দৈনিক পত্রিকা কোন রকমে ভাঁজ করে চেয়ারের উপরে রেখে উঠে দাঁড়ালো সে।
-
গল্প
আগমনশিল্পী জলীন্যাটালির মুখ থমথমে। চোখ বেয়ে পানি পড়ছে তার, গাল গড়িয়ে কেমন বুকের কাছের পুরো গেঞ্জি ভিজে গিয়েছে। নাকও লাল টকটকে, মাঝে মাঝে নাক টানছে সে আর টিস্যু দিয়ে চোখ মুছছে। হাতও যেনো কাঁপছে। চোখ দু’টো ফোলা, ঠোঁটও। হয়ত সারা পথই কেঁদেছে।
সেপ্টেম্বর ২০১৯ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
