কোমল যত কোমলতা
বিশ্ব সুখে ভাসা,
সবার থেকে কোমল জেনো
মায়ের ভালোবাসা।

প্রভাতের রোদ ঝরায় না ক্ষোভ ভুবন মাঝে,জড়াতে বুকে তোমায়
পড়ন্ত বিকেল হাওয়া হিমেল আসে অতিলাজে,বুলাতে তব গায়
রাজবিহঙ্গ দেয় সঙ্গ শুনায় কাহিনী কল্প,ভরাতে তোমার মন
ময়ূর পেখম তুলে তখন দোলায় অঙ্গ অল্প,জুড়াতে তোমার প্রাণ।

কোমলতা আছে পাখির ডানায়

তাই পাখিরা সুন্দর

কোমলতা আছে প্রকৃতিতে

তাই প্রকৃতি মনোহর

ফুটফুটে মেয়েটিকে দেখলেই মায়া লেগে যায়। ইচ্ছে হয় একটু ছুঁয়ে দেখি! পিঠের উপর নিয়ে খেলা করি আর দুষ্টুমিতে মাতিয়ে তুলে তার খিলখিল করা হাসি দেখি সারাক্ষণ!

রিনিঝিনি বৃষ্টিরা ছুয়ে ছুয়ে দিবে,
অপরূপ শিহরণে চমকিত হবে,
শিউলির পাতা ছুয়ে হাওয়াগুলি এসে,
ঢলে ঢলে বয়ে যায় বাতায়ন ঘেষে।

অনেক সাবধানে চলতে হয় তোমাকে। যখন তখন হুড়মুড় করে বাড়িতে তুমি ঢুকতে পারনা। যে কেউ খবর পৌছে দিতে পারে মিলিটারী ক্যাম্পে।

তোমার জন্য ক্লান্ত হয়েছি শ্রান্ত
হয়েছি আমি

যদি বলি তুমি অতিশয় রমণীয়, সুরম্য!
ভুল হবে না জানি। তবু মাঝেমাঝে মনে হয় কঠোর,
আমি ব্যস্ততা সরিয়ে ক্রমশ বেড়ে উঠি
কত উন্মাদ হয়ে প্রায়শই তোমাকে বুঝতে চেষ্টা করি।
কিন্তু সবকিছু যেন অভিনয়ের মতো হয়ে উঠে।

কলিংবেল চাপি দুরুদুরু বুকে
বারবার ভেতরের ঘরে চোখ রাখি। এই বুঝি এলো সে।

সম্পর্কের টান-পরেন আনেক দিনের, শেষ মেষ সম্পর্কটা ভেঙেই গেল। হঠাৎ করেই কাল বৈশাখি যেন সব কিছু ওলঠ পালঠ করে দিল। সুদিপ্তর জীবনে এটাই ছিল

চাইলেই তুমি হৃদয় কমলে
ঠাই দিতে পার,
সকল দ্বিধা ঝেড়ে ফেলে
সবচেয়ে আপন কর ।

আমার একটা মন আছে
এখনো সতেজ কুমার!
ভালোবাসার বসন্ত হয়ে
করছি আরজ গুজার!!

যে সিঁড়িটা নেমে নেমে অতল-স্পর্শী অস্বস্তির
মাধ্যাহের বুনো রোদ মিশে যায় মেরুন ঘ্রাণে,
অসাবধানী আচলে আটকে যায় কাপুরুষ চোখ;
খসখসে চড়চড়ে বিভৎস যৌবনে
নস্যে বশ্যে বারম্বার নমস্কার নমস্তে।

হৃদয়ের ছোটঘরে ভালবাসা যত,
পাপড়ির কোমলতা মিশে আছে তত।
ফেলে আসা দিনগুলো স্বপ্নীল সাজে,
মধুমাখা স্মৃতিপট ভরে দেয় লাজে।

তোমার ও দুটি চোখ আকাশে মিলায়,
তুমি যেন তাকাচ্ছ সেই নিলিমায়।
কেশগুলো যেন ঘন কাল মেঘ,
বুঝতে লাগে বড় আবেগ।
চটুল চাহনি তোমার ওই দুটি নয়নে,