সেদিন রাস্তায় বেরিয়েই বিপত্তি। একটা অটো হুইলার পিছন থেকে এসে মারল এক ধাক্কা। মুখ থুবড়ে পড়লাম সামনে। মাথায় আর বুকেই চোটটা বেশি লেগেছিল। অবস্থা গুরুতর।

মাঝে মাঝে এমন সব জায়গায় এমন সব মানুষের সাথে দেখা হয় যে অবাক হওয়া ছাড়া উপায় থাকে না। চারুকলার পাশে দেখা আরাতের সাথে, যার কিনা ছবি বা শিল্প-সাহিত্যের প্রতি কোন কালেই আগ্রহ ছিল বলে আমার জানা নেই। তার হাতে দেখলাম একটি প্যাকেট। বাইরে থেকে বুঝা যাচ্ছে না ভিতরে কি আছে।

ভাবছিলাম এ সংখ্যায় বুঝি গল্প দেওয়া হবে না। একটা দুঃখবোধ ছিল। ছিল ব্যাস্ততা। তারউপর আবার বিষয়ভিত্তিক লেখা। আর যে বিষয় তা থেকে অন্তত দু’শো মাইল দূরে থাকার চেষ্টা করি। এ সংখ্যায় কিছু দিতে পারবো না সেই তাড়না থেকে এই লেখা। আপনাদের গঠনমুলক মন্তব্যের মাধ্যমে আমার এই কল্পকাহিনী লেখার সার্থকতা বুঝতে পারব আশা রাখি।

প্রায় পনেরো বছরের সাধনা পুরণ হল অন্তর চৌধুরীর। এই দীর্ঘ সময়ে অজস্রবার সংবাদপত্র, নিউজ চ্যানেলে বলাবলি হয়েছে যে নোবেল পুরস্কার

একটা দুঃসংবাদ জেনে চমকে উঠলো তরুণ প্রকৌশলী ফয়সাল। মালয়েশিয়ান এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজ গভীর রাতে ২৩৯ জন আরোহী নিয়ে

গভীর রাতে হঠাৎ এক শব্দ শুনে রাইয়ানের ঘুম ভেঙে যায় । চোখ খুলেই সারা ঘর আলোকিত দেখে আশ্চর্য হয় । লাইটের সব সুইচ তো অফ । তাহলে আলো আসলো কোথা থেকে? কোথাও কোনো সমস্যা হয়নি তো? সবকিছুতে কেমন জানি নিরবতা লাগছে । একটু ভয় ভয় লাগছে । আব্বু আম্মুকে ডাকব কিনা? হঠাৎ এক মধুর কণ্ঠ ভেসে আসল ।
-রাইয়ান?

আজ ‘অনন্যা’র জন্মদিন। শহরের অদুরে নিরিবিলি শান্ত পরিবেশে গড়া অত্যান্ত মনোমুগ্ধকর বাগান বাড়ি। দেশী বিদেশী হরেক রকমের বাহারি

অমরত্বের সূত্র আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানী দ্যুন। কিন্তু ঠিক করেছেন এই সূত্র তিনি মানুষদের দেবেন না। বিজ্ঞান কাউন্সিলের সাবেক

অনেক বাংলা সিনেমার কাহিনীর আর্বতের মত করে সংবাদ সম্মেলন এ বয়ান চলছে। আমাদের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে । খুব শীঘ্রই তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। তবে এক্ষণে তদন্তের স্বার্থে আমরা এর চেয়ে বেশী বলতে পারছিনা। আমাদের সবগুলো এলিট ফোর্স মাঠে নেমে পরেছে.. .আবলা. ..আবলা. ..আবলা...।

সোহানার মৃত্যুর ব্যাপারটা নিয়ে প্রায় সময় আমাকে মাথা ঘামাতে হত। আমাদের অনেকের মাঝে একটা ভাবদায়ক সৃষ্টি হত। কেউ বলে সেদিন সকালে দেখেছি কি ভালো মেয়ে রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছে,

একটা শ্লোগান তুলেছিলেন তিনি। কিভাবে একজন আলোকিত মানুষ চাই। এই কথা ভাবতে ভাবতে একটা দুঃখ কুড়িঁয়ে পেয়েছিলেন। আর দুঃখটা সোনার বাংলা। আর সোনার বাংলা আমরা যে ভাবে বলি সেটা আবেগের কথা। আচ্ছা বাংলা কী সত্যি সোনার বাংলা।

আমার নাম কোহেন। আমি দেখতে অবিকল তোমাদের মত হলেও আমি পুরোপুরি মানুষ নই। আমি একটা হিউম্যানয়েড রোবট। আমি যে গ্রহে বাস করি তার নাম আর্কাটাস। আর্কাটাসে যে অল্প সংখ্যক হিউম্যানয়েড রোবট আছে আমি তাদের মধ্যে অন্যতম। আমাদের সাথে রোবটদের পার্থক্য হলো তাদের কোন ইমোশন নেই, আমাদের আছে। আমরা ভাবাবেগের ক্ষেত্রে তোমাদের মানুষের চেয়েও সংবেদনশীল।

আলব্রাটোর মনটা আজ খুব খারাপ। বাবা এখনো এ মাসের খরচের টাকাটা পাঠাইনি। এদিকে মেসের ভাড়া দেওয়ার সময়টা পেরিয়ে গেছে।পকেট হাতড়ে দেখলো দশ টাকার দুটি পুরাতন নোট যেন চলতে চলতে ক্লান্ত হয়ে ঝিমিয়ে পড়েছে। আলব্রাটো টাকাটা পকেটে রেখেই বিছানায় এসে শুয়ে পড়লো।

"তুমি আমাকে ছেরে চলে গিয়েও পরাজিত আমার
কাছে I কারণ তোমার রেখে যাওয়া স্মৃতি গুলো তুমি
নিয়ে যেতে পারো নাই I যেটা আমার ও আমার তোমার
মাঝে বিদ্যমান Iতোমার নিজের উপর এতই অহংকার

সুপ্রিয় উপস্থিতি, আপনারা যারা বিভিন্ন গ্রহ, উপগ্রহ, গ্রহানু ও বিভিন্ন স্টেশন থেকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে অনুষ্ঠিত এই অতিমানব সম্মেলনে