দু পাশে সারীবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে আছে সবুজ গাছগুলি তার মাঝে সুন্দর আঁকাবাঁকা পথটি নদীর মত বয়ে গেছে ঠিক যেখানে মাঠের পর মাঠ কৃষিজ

না, মা, আমি এ ধারণের কোন কিছু ভাবছি না, আমি আমার এ অসুন্দর মুখ নিয়ে থাকতে চাই, আমি এ সমাজকে দেখাতে চাই, এ ব্যর্থতা তোমার, তুমি ব্যর্থ বলেই আমার সুন্দরকে রক্ষা করতে পারোনি। সুন্দরকে রক্ষা করতে তোমাকেই এগিয়ে আসতে হবে। আমি সৌন্দর্যের সুরক্ষায় সমাজের দায়িত্বটুকু বুঝিয়ে দিতে এমনটি থাকতে চাই মা। "

বৈজ্ঞানিক কল্প কাহিনী লেখা এক দূরূহ কাজ। সেটাই চেষ্টা করলাম। তাও নাম দিলাম অনুভূতি...অনুভূতি নিয়ে ভবিষ্যত বিজ্ঞানীদের এক নতুনতর আবিষ্কর নিয়ে গল্পের শুরু। অনুভূতি পিল আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা, পৃথিবী নিয়ন্ত্রন করেন তারা....তারপরও মানুষ তার দুষ্টু স্বভাব ঠিকই বদলাতে পারলনা...রোবট , পিল এসব নিয়েও একজন বিজ্ঞানীর মাঝে অপকর্মের পরিকল্পনা এবং তার বাস্তবায়ন....এসবই নিয়েই আমার এই কল্প কাহিনী লেখার প্রচেষ্টা............

একটা দুঃসংবাদ জেনে চমকে উঠলো তরুণ প্রকৌশলী ফয়সাল। মালয়েশিয়ান এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজ গভীর রাতে ২৩৯ জন আরোহী নিয়ে

• সেই তুমি.........।
তখনো পরিচয় হয়নি সে জগতের সাথে।

এমন যদি হতো একদিন, রিক্সা উড়তো শূন্যে, সহজ হতো পথ চলাতে জ্যামে আমার জন্যে, এমন যদি হতো আহা, বিমান হতো ছোটো আমায় নিয়ে উড়তো নীলে, মানুষ হতাম দুটো

বিজ্ঞান আকাদেমির প্রধান মহামান্য কিরি একদৃষ্টে আকাশের দিকে তাকিয়ে রইলেন । তিনি আত্মহত্যা করবেন । তিনি জানেন তার মৃত্যুদণ্ড

আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম...
ফজরের আজান হচ্ছে। এই আজান শুনে অনেকেই ঘুম থেকে জেগে উঠবে। কিন্তু আমাদের ঘরে কেউ জাগবে না।

আমার পকেটে ১০ ডলারও নেই'',জ্যাকের মতোই সত্যি বলেছিল সে।রিমি বল্লো,-''আমি কি টাকাকে ভালোবাসি?''সে আশ্বস্ত হয়েই হৃদয়টা দান করেছিল।তার মতো করে বলা,তার মতো করা চলা...প্রয়োজনে তার জন্য মিথ্যাও অকপটে বলতে পারতো সে।কুমিল্লায় যখন সে পোস্টিং,বাড়ি খুঁজছে থাকার জন্য।রিমি বল্লো -''তুমি ফ্যামিলি বাসা নাও!''

জনাব জুবায়ের আলী বাবুল পাঠান- মি জেডএবিপি।
ছয় ফুটের কাছাকাছি লম্বা সুঠাম দেহের মানুষটা যখন দুই পা ফাঁক করে

রাঁধা নগর হাই স্কুলের অংকের শিক্ষক আজিজ মাষ্টার, পুরো নাম আব্দুল আজিজ( বি.এসসি)। এলাকার সবাই থাকে আজিজ স্যার নামেই চিনে। আজিজ মাষ্টারের বয়স পঞ্চাশ পেরিয়েছে গত শীতে। বিয়ে শাঁদী করেননি, নিজে নিজেই রান্ন করে খান,আর বসে বসে গণিতের জটিল জটিল অংক কষেন।

আলব্রাটোর মনটা আজ খুব খারাপ। বাবা এখনো এ মাসের খরচের টাকাটা পাঠাইনি। এদিকে মেসের ভাড়া দেওয়ার সময়টা পেরিয়ে গেছে।পকেট হাতড়ে দেখলো দশ টাকার দুটি পুরাতন নোট যেন চলতে চলতে ক্লান্ত হয়ে ঝিমিয়ে পড়েছে। আলব্রাটো টাকাটা পকেটে রেখেই বিছানায় এসে শুয়ে পড়লো।

ধুর! জুতোটা আবার কই রাখলাম? বেলটা বেজেই যাচ্ছে। ডাক্তার এসেছে বোধহয়।জুতো পরতে পরতে ন্যাশ ভাবলো ।জুতো ওর একদম

" ওরে সর্প তোরে কই---,
সময় দোষে এরুপ সই ,

“ছোট বেলায় টিভি কার্টুনে স্পাইডার ম্যান, ব্যাটম্যান, সুপারম্যান দেখেছি, ওদের নিয়ে কত রকমের স্বপ্ন দেখেছি, কল্পনায় নিজেই কতবার স্পাইডারম্যান