এই রক্সেনডিকের শহরের প্যারাকুট গলিতে পুরনো সব রোবটের বাজার বসে, কেউ পুরনো রোবট কিনতে আসে, কেউ আসে রোবটের পার্টস কিনতে। এ শহরে দেবী গড়ার মতো বুড়ো আরাকাস রঙতুলি ধরে, প্যারাকুটের পাশে রেডস্ট্রিটে নিলামে উঠে শত শত হিউম্যানয়েড/ জেমিনয়েড রোবট, বিক্রি হয় ক্রীতদাস।

একমাসের বিয়ে করা বউ,শশী যেদিন বাপের বাড়ি গেলো সেদিনই ঘটলো পনেরো বছর আগের পুরানো সেই ঘটনাটা। চৈত্রের শেষ আজ। আগামীকাল বাংলা

গভীর রাতে হঠাৎ এক শব্দ শুনে রাইয়ানের ঘুম ভেঙে যায় । চোখ খুলেই সারা ঘর আলোকিত দেখে আশ্চর্য হয় । লাইটের সব সুইচ তো অফ । তাহলে আলো আসলো কোথা থেকে? কোথাও কোনো সমস্যা হয়নি তো? সবকিছুতে কেমন জানি নিরবতা লাগছে । একটু ভয় ভয় লাগছে । আব্বু আম্মুকে ডাকব কিনা? হঠাৎ এক মধুর কণ্ঠ ভেসে আসল ।
-রাইয়ান?

"তুমি আমাকে ছেরে চলে গিয়েও পরাজিত আমার
কাছে I কারণ তোমার রেখে যাওয়া স্মৃতি গুলো তুমি
নিয়ে যেতে পারো নাই I যেটা আমার ও আমার তোমার
মাঝে বিদ্যমান Iতোমার নিজের উপর এতই অহংকার

নেহার সাথেই হাটতে হাটতে কথা হচ্ছিলো অনিলের। অনিলের পরিবারের খোজ খবর সেই রাখে। প্রতিদিন এক দুবার বাসায় এসে অনিলের বাবা মায়ের খোঁজ খবর নেয়। ঠিক মতো অষুধ খাচ্ছে কি না, কোন ট্যাবলেটটা শেষ হয়ে গেলো।

সমীক্ষা চলছে।গুরুত্বপূর্ণ সমীক্ষা ।নাসা সম্প্রতি নতুন একটা গ্রহের সন্ধান পেয়েছে। গ্রহের নাম রাখা হয়েছে, ' নিয়াম'।সেটি নাকি মানব সম্প্রদায়ের বসবাসের উপযোগী।দ্বিতীয় পৃথিবীও বলা যেতে পারে।সে গ্রহে তারা এগারজন মানুষ পাঠাতে চাচ্ছে। এটা প্রাথমিক ধাপ।যারা যাবে, তারা ফিরে নাও আসতে পারে।

প্রভাতের আলোয় শ্যামল নীলিমা জেগে উঠেছে। নিঃশব্দ মাটির বুকে রাজধানীর গুলশান এলাকা সোনালী রোদে ঝল মল করছে। আলো আর

সেদিন রাস্তায় বেরিয়েই বিপত্তি। একটা অটো হুইলার পিছন থেকে এসে মারল এক ধাক্কা। মুখ থুবড়ে পড়লাম সামনে। মাথায় আর বুকেই চোটটা বেশি লেগেছিল। অবস্থা গুরুতর।

এই ক্ল্যেইকার্ড গ্রহটার জন্ম ইতিহাশ, গ্রহটা আবিস্কারের গোঁড়া থেকেই খুব স্পষ্ট অক্ষরে লিখে রেখেছিল পৃথিবী গ্রহের মানুষ, বা আমাদের

‘ওহে আলফ্রেড, একবার এ’দিকে আসতে পারবে, এখনি?’
‘তা পারব, যদিও আমার এখন হয়েছে ডিউটি অফ এবং আমি চাই ছ’টার গ্রীণ লাইন

তিনুর মন্তব্য শুনে চমকে উঠলো খালেদ।
উদাসকণ্ঠে ও বললো, ‘যদি দূরে কোথাও চলে যেতে পারতাম, যেখানে থাকবে শুধু প্রকৃতি আর প্রকৃতি।

এদিকে আনন্দের সাথে তার চোখেমুখে ঘোরলাগা বিস্ময় উপস্থিত।তিনি নিজের চোখকে যেন কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছেন না।তার সামনে এখন যে স্পেসশিপটি সগর্বে দাঁড়িয়ে আছে সেটি একটি বিশাল আলোর গোলক ছাড়া আর কিছু নয়।

সিএন এন চ্যানেলটা ওপেন করে হঠাৎ আতকে উঠল রাহাত । লাইভ প্রোগ্রাম ইন ঢাকা সিটি। এ এক চরম বিষ্ময়ের ব্যাপার । নিজের চোখকে বিশ্বাস

সুমনের খুব ইচ্ছা চাঁদে যাবার। অনেক দিন আগে ওর বাবা চাঁদে গিয়েছিলো। বাবার মুখে অনেক গল্প শুনেছে ও। রকেটে চরে চাঁদে যাবার গল্প।

আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম...
ফজরের আজান হচ্ছে। এই আজান শুনে অনেকেই ঘুম থেকে জেগে উঠবে। কিন্তু আমাদের ঘরে কেউ জাগবে না।