হাউস নং X-24.... এতোটুকু লিখে থেমে যায় তাহিতি...

২১২০ সাল ১লা জানুয়ারি মীনা, রাজু, মিকি ও মাউস সার্কিট সিটির ২১০ নম্বার টাওয়ারের উপরে সেন্টাল কমপিউটারের কন্টোল রুমে বিস্ময় চোখে তাকিয়ে আছে বিশাল আকৃতির এক মনিটরের দিকে।

গহীন অরণ্যের এক খোলা প্রান্তর হিসেবেই জায়গাটিকে অভিহিত করা যায়। ছোট বড় গাছ এখানে সেখানে ইতস্তত বিক্ষিপ্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। প্রান্তর

ঘুম থেকে উঠে একরকম দৌড়ে ছুটে গেলাম ল্যাবের দিকে। দেরি হয়ে গেল নাকি! সময়টা খুব গুরুত্বপূর্ণ আজ, দেরি করা যাবে না! তবে যখনই আমি গবেষণা ভবনের ভেতর পা রাখতে যাব, তখনই আকাশ ভেঙে ঝুম বৃষ্টি নামল।

‘একটা সমিকরন খুজঁতেছিঃ কস্ট কিভাবে জয় করে কস্ট কমানো যায়?
কেউ কি একটু বুদ্ধি দিবেঈঈন ? স্যার, এক্টু বুদ্ধি চাই!’

দু'দিন পরেই কোরবাণীর ঈদ। মামাকে কোথাও খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। এমন নয় যে মামাকে ছাড়া ঈদ পিছিয়ে যাবে। তবে ছোট বেলার

আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম...
ফজরের আজান হচ্ছে। এই আজান শুনে অনেকেই ঘুম থেকে জেগে উঠবে। কিন্তু আমাদের ঘরে কেউ জাগবে না।

রাঁধা নগর হাই স্কুলের অংকের শিক্ষক আজিজ মাষ্টার, পুরো নাম আব্দুল আজিজ( বি.এসসি)। এলাকার সবাই থাকে আজিজ স্যার নামেই চিনে। আজিজ মাষ্টারের বয়স পঞ্চাশ পেরিয়েছে গত শীতে। বিয়ে শাঁদী করেননি, নিজে নিজেই রান্ন করে খান,আর বসে বসে গণিতের জটিল জটিল অংক কষেন।

সমীক্ষা চলছে।গুরুত্বপূর্ণ সমীক্ষা ।নাসা সম্প্রতি নতুন একটা গ্রহের সন্ধান পেয়েছে। গ্রহের নাম রাখা হয়েছে, ' নিয়াম'।সেটি নাকি মানব সম্প্রদায়ের বসবাসের উপযোগী।দ্বিতীয় পৃথিবীও বলা যেতে পারে।সে গ্রহে তারা এগারজন মানুষ পাঠাতে চাচ্ছে। এটা প্রাথমিক ধাপ।যারা যাবে, তারা ফিরে নাও আসতে পারে।

আমার নাম কোহেন। আমি দেখতে অবিকল তোমাদের মত হলেও আমি পুরোপুরি মানুষ নই। আমি একটা হিউম্যানয়েড রোবট। আমি যে গ্রহে বাস করি তার নাম আর্কাটাস। আর্কাটাসে যে অল্প সংখ্যক হিউম্যানয়েড রোবট আছে আমি তাদের মধ্যে অন্যতম। আমাদের সাথে রোবটদের পার্থক্য হলো তাদের কোন ইমোশন নেই, আমাদের আছে। আমরা ভাবাবেগের ক্ষেত্রে তোমাদের মানুষের চেয়েও সংবেদনশীল।

গভীর রাতে হঠাৎ এক শব্দ শুনে রাইয়ানের ঘুম ভেঙে যায় । চোখ খুলেই সারা ঘর আলোকিত দেখে আশ্চর্য হয় । লাইটের সব সুইচ তো অফ । তাহলে আলো আসলো কোথা থেকে? কোথাও কোনো সমস্যা হয়নি তো? সবকিছুতে কেমন জানি নিরবতা লাগছে । একটু ভয় ভয় লাগছে । আব্বু আম্মুকে ডাকব কিনা? হঠাৎ এক মধুর কণ্ঠ ভেসে আসল ।
-রাইয়ান?

বিজ্ঞান আকাদেমির প্রধান মহামান্য কিরি একদৃষ্টে আকাশের দিকে তাকিয়ে রইলেন । তিনি আত্মহত্যা করবেন । তিনি জানেন তার মৃত্যুদণ্ড

লুথি দোকানে গেছে ট্যাবলেট আনতে বাড়িতে মেহমান তাই দামি টেবলেট আনবে। নিজেরা সারা বছর যাতা খায়না কেন আজ মেহমান বলে কথা। ভাল

একটা শ্লোগান তুলেছিলেন তিনি। কিভাবে একজন আলোকিত মানুষ চাই। এই কথা ভাবতে ভাবতে একটা দুঃখ কুড়িঁয়ে পেয়েছিলেন। আর দুঃখটা সোনার বাংলা। আর সোনার বাংলা আমরা যে ভাবে বলি সেটা আবেগের কথা। আচ্ছা বাংলা কী সত্যি সোনার বাংলা।

পৃথিবী ধ্বংসের পরে এর উত্তপ্ত বুকে প্রথম প্রাণের স্পর্শ...এক্সের বড় নাতনী শাক্স। দাদুর শেষ ইচ্ছা পূরণে একবারটি এসেছে সেই