নিজেকে নিয়ে আমার যত ব্যস্তুতা, মাঝে মাঝে মনে হয় আমি এক যন্ত্র
আমার তো নেই কোন সতন্ত্র, থাকলো তো ভাবতাম তাদেরও কথা

সবেমাত্র আমি ক্লাস টেনে উঠেছি। আর আশা ক্লাস এইটের ছাত্রী। দু’জনে একই স্কুলে পড়াশোনা করতাম। আশা হলো আমার দূর সম্পর্কের মামাতো

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় লাইব্রেরীর খোলা মাঠে বিশাল প্যান্ডেল সাজানো হয়েছে। ষ্টেজের সামনে দেয়া হয়েছে প্লাষ্টিকের চট এব্ং পিছনের দিকে গোটা

আমি গিয়ে ছিলাম নোমরুদের শহরে
কোন একদিন...।

আমি আমার মাঝে খুঁজি আমাকে
সব সুর জমাট বাঁধে আত্মার গভীরে,

রাসত্মার পাশে হেলে পড়া পুরোনো লালটে দেয়ালটাতে সাদা কালিতে লেখা আছে,"এখানে পেসাপ করবেন না"৷ তার দু এক গজের মত উপরে একই

আমি ছিলাম আগুন দ্বীপে,
অগ্নিগিরির লাভার ভিতর।

আমি তো আর আমি নেই, হারিয়ে গিয়েছি পরিবেশে ...
উড়িয়ে দিও না মনের এ ভাব,

তুমি থাকো আলিশান বাড়ীতে,
আর বুলেটপ্রুফ কালো গাড়ীতে।

শরীরটা পড়ে আছে খাটের ওপর। কি আশ্চর্য, স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি,সম্পুর্ণ নিস্পন্দ,আধবোজা চোখ, মুখটা সামান্য ফাঁক। কয়েক মুহূর্ত আগেই প্রচন্ড

“নক্ষত্রদেরও মরে যেতে হয় ! হয় নাকি ?
এই বলে সে তাকাল তার সঙ্গিনীর দিকে । “

কে আমি , কেমন আমি
জানিনা হায় কিছু

কে আমি !
কে ভাই তুমি কিবা পরিচয় ?

সার্টের বোতাম খোলো,
ঠিক অর্ধেক হাত বামে ঢুকাও,

ঘুম থেকে উঠে প্রথম যে সিমটা ভরবো ;
ওটা আই এস ডি তে কম-পয়সা কাটে ।