আমি একজন মানুষ আমার কথা বলার জন্য মুখ আছে, আঁকড়ে ধরার জন্য হাত আছে, চলাফেরা করার জন্য পা আছে, উপলব্ধি করার জন্য মন আছে কিন্তু কেউ কি জানে আমার ভেতরে এক আমি আছে।

চৈত্রের খর দুপুর।ঘর্মাক্ত বালিশ ভেজা তন্দ্রায়িত চোখ,খটখট শব্দে হঠাৎ চোখ মেলে দেখি, মা আমার সেলাই মেশিনে কাস্তমারদের কাপড় সেলাই করছে।বললাম, মা একটু ঘুমিয়ে নাও না- মা বলে নারে তোরা ঘুমা।

"কষ্ট''বুক ভরা কষ্ট নিয়ে জোছনায় ভরা নদীর ধারে বসে আছি। রাতের আধো আধারে ভরা নদীতে যখন মাঝি তার বাঁশি একটু করুন শুরে বাজায়, তখন আমার বুকের ভেতরের কষ্টটা জেগে ওঠে। নিশ্চুপ

প্রকৃতি যেন অনাবিল সাজে সজ্জিত হয়ে উঠেছে এ বসন্তের মৃদু দোলা খেলা বাতাসে ।অতসীর মনে বসন্তের মৃদু ছোয়া ।আজ সে সেজেছে হৃদয় কাড়া সাজে ।কেনইবা সাজবে না ।আজ যে বাসন্তী পূজা ।স্বপ্নীল তো

পদ্মার পারে দাড়িয়েছি স্নিগ্ধ বাতাস গ্রহন করবো বলে।
ভেবে ছিলাম বাতাস কষ্ট উড়িয়ে নিয়ে যাবে।

প্রায় বিশ মিনিট লাগলো আরাপপুর বাস স্টান্ডে পৌছাতে। রিক্সা থেকে নেমে ভাড়া মিটিয়ে দিলাম। এরি মধ্যে ঢাকার বাসের বিভিন্ন কাউন্টারের লোকেরা এসে হাত ধরে টানা হ্যাচড়া করছিল। একটু ধমক দিলাম।

“এক্সকিউজমি আপু, আপনার সাথে কিছু কথা শেয়ার করতে পারি?”
তনয়া কিছুটা অপ্রস্তুত!

ড্রয়িং রুমে রাখা ছাপ্পান্ন ইঞ্চি টেলিভিশনটার দিকে একদৃষ্টিতে চেয়ে আছেন রহমান সাহেব। আশির দশকের শেষ দিকে যখন ঢাকার ঘরে ঘরে সাদাকালো টিভি কেনার হিড়িক পড়েছিল, তখন ছোট্ট একটা টেলিভিশন

বাসের পিছনের সিটে প্রচন্ড গরম সহ্য করে বসে আছি। হটাৎ বিকট শব্দে ফোনটা বেজে উঠলো যান্ত্রিক সুরে। এম্নিতেই গাদাগাঁদিতে বসে মেজাজ খিঁচড়ে আছে। নিজের সাথে কসরত করে ফোনটা হাতে নেওয়ার

"সেই নদীর কথা তোমার মনে আছে? শ্রাবণ শেষের দিনে, মেঘ মেদুর আকাশের তলে দাড়িয়ে সবুজ ধানৰেতের বুকের ওপর দিয়ে বাউলি বাতাস বয়ে যেতে দেখে, আমার কানে কানে যে কথা তুমি বলেছিলে,

আসসালাতু খায়রুম মিনান নাওম
আসসালাতু খায়রুম মিনান নাওম।

তোমার চিঠি পাওয়ার বেশ কিছুদিন পর লিখতে বসলাম তোমাকে। মনটা, গঙ্গাফড়িং হয়েছে আজ। কেবল উড়ছে আর উড়ছে। খুবই বিষণ্ণ, খুবই ক্লান্ত। কেমন কেমন করছে। তোমার ফুলবনে বেশ কিছুদিন

আমাদের গ্রামের নামটা ছিল অনেক সুন্দর। সদানন্দপুর। আর আমার একটা ভাই ছিল। ওর নাম ছিল পল্টু। ও ছিল আমার চার বছরের বড়। আমাদের গ্রামের পাশেই ছিল রেলস্টেশন। ওখানে একটু পর পর ট্রেন

সিগারেট চলবে?
“নাহ, আমি সিগারেট খাই না”।

আজ সেই দিন ,
কষ্ট করে শিকার করেছি শক্ত শেকড়