দ্রুত নিঃশ্বাসের সাথে বুক উঠানামা করছে অস্বাভাবিকভাবে। তাকে দেখে লাগছে বাঘের তাড়া খেয়ে ছুটে পালানো কোন ত্রস্ত হরিণের মতো, বুঝি এখুনি এসে গেলো বাঘের নাগালে। ঘামে ভেজা মুখ ১০০ ওয়াটের বালবের আলোয় চকচক করছে। মনে হচ্ছে ছোট ছোট মুক্তোর দানা বিন্দু বিন্দু করে লাগানো আছে মুখের মাঝে।

ছুড়ে ফেল্লাম ছাতা
এই বংশদণ্ড, আর এক টুকরো ত্যানা… প্রতিবন্ধ
আমার আর আকাশের সম্পর্ক
বর্ষাধারা গায়ে বসলো, হয়ে অনুভূতির রংহীন বর্ষাতি।

ব্যাগটা ছুরে ফেলে দিলে বিছানার উপর। ব্যাগের ভেতরে ছোটখাটো অনেক টাকা। টাকাগুলো ব্যাগ থেকে এলেমেলো ভাবে ছড়িয়ে পরেছে বিছানার চারপাশে। গায়ে জড়ানো জলপাই রংয়ের শাড়ীটাও খুব মানিয়ে ছিলো শতরাপাকে।

সূর্য যেমন নিয়ম করে পূর্ব আকাশে উঠতো। ঠিক তেমনি আমিও নিয়োম করে যেতাম সেই রাস্তার ধাওে, শুধু একটি আশায় এক নজর বিন্দু কে দেখার জন্য। কিন্তু কোন লাভ নেই আমার এ দেখা শুধু চোখের দেখা।

সোনাইল গাছের আধো আলো আধো ছায়ার নীচে বসে বাহারি মানুষের আনাগোনা খুব ভালভাবে উপভোগ করছিল পড়ন্ত বেলা শেষে বৈশাখি মেলায়।

দু-তিন দিনের টানা ট্রেন যাত্রা ব্যাঙ্গালুরুর পথে; অথচ লোকটার নাকি কিছুই মনে হয়নি। হয়তো মেঘের আড়ালে, পাহাড়ের আড়ালে সে নতুন সূর্য দেখেছিল, জীবনে ফিরে আসার! হাটুভেঙ্গে আমিও জায়নামাজে দুহাত তুলে চাই চেয়েছি আল্লাহর কাছে

নারী, রহস্যময়ী! একথাটা কী প্রতিষ্ঠীত সত্য? নাকি পুরুষের মুগ্ধ হƒদয়ের প্রণয় কাতর উপহাস? মুনি ঋৃষীরা বলেছেন নারী চরিতম দেবানঃ নঃ জান্তি। অর্থাত নারীর মন বা চরিত্র দেবতারাও জানেনা।

এই মাত্র একটি তারা ঝরে পড়লো । শান্তা একবার বলেছিল , এই সময়ে প্রেমিকার নামে প্রার্থনা করলে বিধাতা ফেরান না ।

বর্ষাকাল আসলেই তিন গাছ ভর্তি চালতা নিয়ে রাহেলা বেগম মহা ঝামেলায় পড়ে যান। এখানে চালতা ওখানে চালতা। সারা বাড়ি তখন চালতাময় হয়ে যায়।

ভেতরে তোর মায়ের… ইয়ে শেষ হোক, ততক্ষণ পর্যন্ত চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাক আমার সাথে, উইথ নো দুস্টামি…

কাজী মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম মহাবিদ্যালয়ের (প্রথম-বর্ষ)-এৱ ছাত্ৰী ছিল নিতু।
সারাক্ষণ হৈ-চৈ হাসি-আনন্দ উল্লাস করে সময় কাটাতে পছন্দ করত

রাজনীতি মানে আমরা বুঝি বোধয় বিশাল কিছু। সংগঠন,নেতা,অনেক সদস্য আর তাদের অধীনে আপামর জনতা।

একদা আমি ভয় পেতাম
গহীন অরন্যের অন্ধকার, মেঘের গর্জন
আর হিংস্র, ভয়ানক প্রাণী সাপ কিংবা বাঘ।
কিন্তু এখন ভয় করি নিজেকেে

আজ কতদিন হয়ে গেছে, তাই না? তিন বছর? চার বছর? নাকি এরও বেশি? আমার তো হিসাব রাখা হয়নি । তুমিও নিশ্চয়ই রাখনি?