রুপার কৌটায় বিষাদ জমিয়ে ,
নীল সুখ চোখে মেখে আনন্দ রং শাড়িতে যখন সলাজে দাঁড়ালে এসে । আনত চোখে মোহন চাহনি, দেবী প্রতিমার বেশে কপালে সিদুর ,চন্দন , শাখা লজ্জা মোড়ানো ম্লান হাসি হেসে। অশ্রু লুকালে শাড়ির আঁচলে লুকালে অব্যাক্ত ব্যাথা লাল বেনারশি আড়াল করেছে না বলা হাজারো কথা । সমাগত ভিড়ে খুঁজে ছিলে যাকে আঁচলে লুকিয়ে মুখ , কোন এক দিন সেই দিয়েছিল অভাবিত প্রেম-সুখ । তার দেয়া শাড়ি , নীল রং তারই , সেই নীলে মাখামাখি স্বপ্ন কতো বোনা ছিল তাতে সে খোঁজ কি কেউ রাখি ? আজ পরেছো আগুণের রং পুড়ছে হৃদয় তাতে ধোঁয়া নেই তার, নেই পোড়া দাগ জরিদার নকশাতে । নোনা হাহাকার মিশে গেছে আজ শাড়ির প্রতিটি ভাঁজে । মনে জমা মেঘে আকাশ কালো বরিষণ অবশেষে । (শাড়ী সংখ্যার জন্য লেখা কিন্তু জমা না দেয়া কবিতা )
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী নয়।।