হন হন করে হেটে গলিটা পার হয়ে গেলো রন। ওর চোখ দুটো ঢাকা আছে কালো রং এর আইভাইস* এ। এটি একটি ডিভাইস যা তার করোটির সাথে স্থায়ী ভাবে লাগানো আছে। মস্তিষ্কের টেম্পোরাল নামে যে হাড় রয়েছে সেটার সাথে সংযুক্ত।
-
গল্পআলো রনহাবিব রহমান
-
গল্পটু হান্ড্রেড-নাঈম রেজা
লেখালেখির জগৎ খুললে দেখা যায় বিভিন্ন ধরণের লেখা, আমার মনে হয় সমস্ত মানুষ যখন এক জন ভাল মানুষ, বইয়ের বা সমচলোনার মাঝে বেড়ে উঠে তখন সে ঠিক এক জন মেধাবী হয়।
-
গল্পমীনা পাগলশফিক নহোর
ছোট একটি চা-ঘরের সামনে অর্ধ নগ্ন শরীরে শীতের সকালে সূর্যের আলোর আশায় হয়তো সে বসে আছে । মাথার চুলগুলো এলোমেলো উসকো-খুসকো।আমি এক কেজি গরুর মাংস ক্রয়ের জন্য মূলত বাজারে গিয়েছি ।
-
গল্পঅন্ধ প্রদেশমামুনুর রশীদ ভূঁইয়া
এদিকে রাজ পরিবারের পাপাচার ফাঁস করে সাক্ষ্য দেয়াকে কিছুতেই মেনে নিতে পারেনা যুবরাজ কংশরাজ। সত্য সাক্ষ্য দেয়ার অপরাধে প্রত্যুষে পরদেশী যুবকের মৃত্যুদন্ড কার্যকরের ঘোষণা দেয় যুবরাজ।
-
গল্পঅনু।Gazi Hayder Sami
দুহাত দিয়ে মুখটা ঢেকে ফেললাম। এরপর যখন আবার তাকালাম তারপর যা দেখলাম তার জন্য একে বারেই প্রস্তুত ছিলাম না।
চলে যাচ্ছে আমার অনু, -
গল্পহিজিবিজি খাতাJamal Uddin Ahmed
দোকানের শাটার ফেলে তালা লাগিয়ে চাবির গোছা জব্বার চাচার হাতে তুলে দিল লিটু। তারপর ‘তাইলে যাই’ কথাটা সে অভ্যাসমত বললো ঠিকই, কিন্তু হাঁটা ধরলো না।
-
গল্পবিভ্রমতার অন্তরালেসালসাবিলা নকি
আমার বাচ্চাদুটোর ভালোবাসা সব দুঃসহ স্মৃতি ভুলিয়ে দেয়। শুধু বছরের একটা দিন আমি নীলিমার নীল চোখ আর অন্ধ নীলিমাকে যেন আবার নতুন করে দেখি। জানি না কতদিন আর এই যন্ত্রণা বয়ে বেড়াতে হবে আমাকে। হয়তো আমৃত্যু পর্যন্ত!
-
গল্পঅন্ধ-নিয়তিমোস্তফা হাসান
জীবন থেমে থাকে না। সময়ের স্রোতে বয়ে চলে। কখনো কখনো গ্রীষ্মের ঝড়ো বাতাসে ধূলোর ঘূর্র্ণিপাকের মত পাক খায়। অজানা-অনিন্দ্য গন্তব্যে ধেয়ে চলে এভাবে। খরস্রোতা নদীর মত ভাঙা- গড়ার খেলায় মত্ত হয়ে বাক নেয় যথা-তথা।
-
গল্পহারানো চিঠিকারিমুল ইসলাম
রিমি আর সিমি। দুইবোন। রোমাঞ্চটা যেখানে সেটা হল তারা যমজ, চেহারার সাথে এমন মিল যে খুব সহজে ধরা যায়না কে রিমি
আর কে সিমি। নিখিলের কেউ নেই চাচা চাচি ছাড়া। নিখিল আর রিমির প্রেমটা হয়েছিল অদ্ভুতভাবে। -
গল্পঅন্ধ বিশ্বাসআওসাফ অগ্নী
ছেলে হিসেবে বেশ সাদামাটা জীবন শিশিরের।সে সারাদিন পড়ালেখা নিয়ে ব্যস্ত থাকে।তার এক জমজ ভাই আছে।তার নাম রাজন।সে খুব দুরন্ত।
সে আবার পড়াশুনাটাও ভালভাবে করে।তাদের বাবা সিরাজ সাহেব একজন সরকারী কেরানী।
মার্চ ২০১৮ সংখ্যা
বিজ্ঞপ্তি
“মে ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ মে, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।
প্রতিযোগিতার নিয়মাবলীএ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।