বন্ধু
১১ জন
স্বাধীন এ ভূমিতে যা ভাবিনি কভু,সেই স্বাদ, সেই গ্লানি পেয়েছি তবু।হে জাতি তুমি গেলে কি ভুলে,অতীতের সেই নিদারুণ ঝড়ে সব, একসাথে ছিলে।
লাল সবুজের পতাকা আরধান শালিকের দেশ,বিনিময়ে লক্ষ প্রাণের হলো যে নি:শেষ।
আসুক ধেয়ে প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড়, কালবৈশাখী। হারিকেন, ফ্রাঙ্কলিনের ক্রান্তীয় ঝড়। ৮৮’র বন্যা, সমুদ্র ঝড়, বিলকিস, নার্গিস।
ঘটনা বেশ জটিল দিকে মোড় নিয়েছে। জটিলতার এই গিঁটগুলো যতটা সম্ভব কড়াপাকের হওয়া চাই। একই সাথে জটমুক্তির ব্যাপারটাও যেন ঝর্ণা জলের গড়িয়ে পড়বার মত স্বাচ্ছন্দ্যময় হয়। এসব প্যাচ খেলতে গিয়ে যুতসই শব্দ হাতড়াতে বেশ ধকল যায়। যতটা অনায়েস মনে হয়, সাহিত্যের ব্যাপারটা আসলে অতটা সহজ নয়।
ঈশ্বরের এই সৃষ্টি বড়ই অদ্ভুত। তার অদ্ভুত সৃষ্টি ঋতু বদল। ভাবা যায় প্রচন্ড ঠান্ডা হতে হঠাৎ প্রখর গরমে উতপ্ত হয়ে উঠে এই প্রকৃতি। আবার কখনও মৃদু হাওয়ায় দোলায়িত করে সকলের হৃদয়। এভাবে আসে একের পর এক ঋতু।
ডুবি ডুবি করি, নৌকোডুবি তারি, বৈঠা হাতে মাঝিকালবৈশাখী তব এল বুঝি ছাড়ি, পৈতা বক্ষে ডাকে হরি। গগণ সার, হইল আঁধার - অমাবস্যা তিথি আজ ;অসুর নাচন, কালের লগন - মাঝি কর মোরে পার।
কেন যেন হৃদয়ে আঘাত হেনে দিল,বৃষ্টির ঝুমঝুম ধ্বনি আর বজ্রের হুংকার,আমাকে কেন যেন নিথর করে দিল।কোন এক চাপা আর্তনাদেমুখ ফসকে বেরিয়ে গেল।যাহ্,