বন্ধু
৪ জন
অনুসরনকারী
১ জন
চিঠিটা অনেক আগেকার.. বছর কয়েক আগে তীব্র বিরহে লেখা! পুরোনো ডায়েরী গুলো ঘাটতে গিয়ে হঠাত্ পেলো জল। ছেলেটিকে সে লিখতো অতন্দ্রিতা নামে।
ভালবাসা নাহি আসে চাকচিক্য দেখে,অনুভবের দোলনায় এসে যায় মনের রং টি মেখে ।ভালবেসেছিলাম , তুমি সপ্ন দেখিয়ে ছিলেতবে কেন আজ ছেড়ে চলে গেলে।
একটি চিঠি মিলতো তখন দিন-সপ্তাহ-মাস ঘুরে,প্রত্যুত্তর আসবে কবে ভাবতে হতো প্রতি ভোরে।নানা সুখ দুঃখের 'পরেহয়ত চক্ষু অশ্রুতে ভরে!
শেষ হতেই একজন বাবা কণার দিকে তাকায়। আনন্দে উদ্বেলিত এক বাবার চোখ কেমন হয়? এমনই কি?
অনেক বাংলা সিনেমার কাহিনীর আর্বতের মত করে সংবাদ সম্মেলন এ বয়ান চলছে। আমাদের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে । খুব শীঘ্রই তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। তবে এক্ষণে তদন্তের স্বার্থে আমরা এর চেয়ে বেশী বলতে পারছিনা। আমাদের সবগুলো এলিট ফোর্স মাঠে নেমে পরেছে.. .আবলা. ..আবলা. ..আবলা...।
খামের ওপরে লেখা ঠিকানাটা অস্পষ্ট হয়ে গেছে। প্যাচপ্যাচে কাদায় ঢুঁড়ে ফেলেছি শহরের যত গলি, কিন্তু দেখা পাইনি একটা লোকেরও।
পরাভূত জীবনে সেই সময় আজও আসেনিঘড়ির কাটার ফাঁক গলে সময় গড়ায়, অশ্রুত সুরের রাগিনি বুঝি বাজে, কঙ্কণ পায়ে সন্তর্পণেজানালায় উকি দেয় প্রেয়সীর মুখখানি, চাঁদ মুখ। হাত বাড়ায়ে ছুঁয়ে দেখা হয়নি সেদিন।
অপূর্ণতার মাঝে কেউ পূর্ণতাকে খুঁজে পেতে চাইলে দাওনা তাকে খুঁজতে। অপূর্ণতার মাঝে সে তো পেতেও পারে পূর্ণতাকে।
ভালবাসা টা তুলে রেখেছি আমিতোমার সাথে জ্যোৎস্না রাতেছাদের উপর চায়ের সাথে বিস্কিট ভিজিয়ে ভিজিয়েরোমান্টিক কবিতা আবৃিতি করব তুই আর আমি মিলে।
তোমার চোখে চোখ রেখেস্বপ্ন আকার কথা ছিল,তুমি বলেছিলে –স্বপ্ন গুলো হবে অজুত রঙের ।তুমি যেতে চেয়েছিলে আমার সাথেমধ্যরাতে জোছনা ধরতে ,
ঝর্ণার জলেসবুজের আবেশেশেওলার তলেনিঃশব্দের বাতাসে।একে একে সব ছেড়ে যায়,খালি হতে হতে শুন্যের কোটায় পৌঁছায়।
সকাল সাঁঝে তোর কথাটি পড়ছে মনে,তোকেই আমি চাইছি আরো সঙ্গোপনে।
ক্লান্ত ফুলে শিশির তখন দু’এক ফোঁটা।রাই কিশোরী এই বেলাতেও আদরে আঁকা।একটু পরেই
অনেক চেয়েছি একটা চিঠি তোমার হাতেরএখনো পাইনি,অনেক আশা বেধে রেখেছিলামএকদিন ডাক পিয়ন এসে আমাকে দিবেই দিবে ।
দুবাই হইতে বড়ভাই আলালের জন্য একখানা ট্যাব পাঠাইলেন। ট্যাব পাইয়া আলালের সাহিত্য প্রতিভা কোঁত করিয়া বাড়িয়া উঠিল।
(অন্যরকম সরলতার গল্প)আটটা পয়ঁতাল্লিশ মিনিটে আমাকে জাগিয়ে তোলা হল। রায়হান সাহেব প্রতিদিন
কেমন আছো দাশগুপ্ত ?গল্প লিখতে বসেছ?পারবে লিখতে?এই এক জীবনে মায়া-বাস্তবের নুড়ি-পাথরে গড়া রাজপথে তুমি একজন মাঝবয়েসী
ওরা দিন মজুর, ওরা খেটে খাওয়া মানুষরক্ত ঘাম নিংড়িয়ে ওরা কামায়,অভুক্ত সংসারে খাবার তুলে দিয়ে তবে খায়কোথাও কভু যদিবা কাজ পায়।
কতকাল ধরে যেন তার দিকে চাহিয়া থাকিতে লাগিলাম,হঠাৎ তার মুচকি হাসি দেখিয়াআমি পাগল হয়ে গিয়েছিলাম।
একদিন সব ব্যাকুলতা এসে পুড়িয়ে যাবে আমাদের।উৎসবমুখর পরিবেশে যেখানে তৈরি হয় খঞ্জর-সেইসব কামারশালার বাতাসে লেপটে যাবে মৃগনাভিকস্তূরীর সৌরভ। একদিন সব পাথুরে দোলনা
তুমি,পাহাড়ের বুকে ফুটে থাকাএকমাত্র বনফুল।তুমি,হাতের মেহেদীতে রাঙানকশায় নকশায় ভরে ওঠা উল্লাসিত কানন।
বন্ধু অনেক শতক জানালাখোলা হয়নি ৷মনে পড়েসূর্য দেখনি কতকাল?শীততাপ নিয়ন্ত্রিত ঘরেবৈভবের সিন্দুক আগলেতুমি অতন্দ্র যক্ষ ৷
তোমার কৃপায় যদি খুলে যায়,আমার হৃদয়ের রুদ্রদোয়ার।যদি আমার স্বপ্ন গুলি সাদা মেঘের মতো ভেসে যায় দূর আকাশে।রংধনুর সাত রং এ যদি সাজে মন,
মোট গল্প-কবিতা ১ টি
মোট গল্প-কবিতা ০ টি
মন্তব্য করুন