বন্ধু
২৯৬ জন
অনুসরনকারী
১৬৮ জন
বৃষ্টি ভেজা গাছেরা সব নাইতে লেগেছেবৃষ্টি ভেজা গানের পাখি গাইতে ভুলেছেবৃষ্টি তোমায় পেয়ে,
দ্বাদশ স্বরের সর্বঠাঁটে চারটি কোমল স্বর,সাতটি শুদ্ধ একটি তীব্র সাজানো পর পর।
তোমার কোমল হাতে আমাকে ধরে রাখতে পারবে তো! অনেক আগে অনিরুদ্ধ বলেছিল অনিমাকে। অনিমা বলেছিল কোমল হাত দিয়ে নয় তোমাকে বাঁধবো আমার কোমল হৃদয় দিয়ে।
আলো আর অন্ধকার মুক্ত আর রুদ্ধ দ্বারবৈরী পরষ্পর,
মামা এলেন গ্রাম থেকে শহরে ডাক্তার দেখাবেন বলে। দীর্ঘদিন রোগে আক্রান্ত। বয়সের তুলনায় বেশি বুড়ো হয়ে গেছেন মনে হয়। দেশের বিখ্যাত ডাক্তারদের তালিকা জোগাড় করেছেন।
শ্রম দেয় না প্রকৃতিতে এমন কেউ নেইপ্রয়োজন অনুপাতে সকলে শ্রম দেয়
তুমি আসবে রাতে সে অপেক্ষাতেচেয়ে থাকতাম রোজ জানালাতে
যাদের বাবা ছিল না অর্থাৎ জন্মের পর বাবাকে দেখেননি অথবা বাবা কে সেটা জানেন না তাদের জীবনে যে সাফল্য তাতে বাবা না থাকার একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
ঝড় এলো এলো ঝড় পরাণ কাঁপে ডরে,গত বছর ঘর হারালাম কালবৈশাখী ঝড়ে।
অনুষ্ঠানটা ভালোই ভালোই শেষ করতে পেরে নিজেকে খুব হাল্কা মনে হচ্ছে- বিশাখা বলল। আমিতো সাংঘাতিক ভয় পেয়েছিলাম, যখন ঐ ছেলেগুলো হঠাৎ মেয়েদের ড্রেসিং রুমে ঢুকে পড়লো
নববর্ষ বললে মনে হয় পহেলা বৈশাখের কথা বলা হচ্ছে। অর্থাৎ বাংলা নববর্ষ। এছাড়া ইংরেজী নববর্ষ, হিজরী নববর্ষ এরকম আরো অনেক নববর্ষ অঞ্চলভেদে,
দিবস শব্দটি যত সমস্যার কারণ। না হলে বাবাতো ঠিকই ছিল। আধুনিক বিশ্বে বাবাকে সময় দেয়ার সময় যখন সন্তানের নাই, তখন একটা দিবসতো
জন্মের জন্য অগ্রগণ্য হল বাবা জীবন বিনিময়ে জীবন দিয়েছিল বাবা
মা আমাকে জন্ম থেকে চোখে চোখে রাখেআমায় ঘিরে সফলতার হাজার স্বপ্ন আঁকে
একটু আধটু লেখালেখি করার অভ্যেস আছে বলে সেদিন একটা ক্লাবে মা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত একটা বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিচারকদের একজন
বৈশাখ আসে চৈত্রের শেষেপেরিয়ে একটি বছর,
মিলনের জন্মটাই যেন হয়েছিল শুধু মিলন ঘটানোর জন্য। তার বাবা ও দাদা-দাদী তার মা-কে প্রায় বিদায় দিতে প্রস্তুত। অপরাধ? তিন তিনটা কন্যা
চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়;দূরে যাওয়া মানে বিস্মৃতি নয়;
আমি দেখেছি সাগর-নদী দেখেছি পাহাড়,একই অঙ্গে এত রূপ অপরূপ যার-
যে দেশের মাটিতে একটি বীজ পড়লেঅযতেœও ভরে উঠে ফুলে ও ফসলে;
জাবেদ মুক্তিযুদ্ধ দেখেনি। তবে সে শুনেছে মুক্তিযুদ্ধের কথা। বইয়ে পড়েছে এর ইতিহাস। কয়েকটি চলচিত্রে, প্রামাণ্য চিত্রে, আলোকচিত্রে যেটুকু
যাকে জানো, যাকে জানো না; যাকে মানো, যাকে মানো না;
বৃষ্টি তুমি এলেই পদ্য লেখা,হারমোনিয়ামে নতুন সুর তোলা।বৃষ্টি তোমার সাথে ঘর বাঁধব বলে-রোজ রোজ স্বপ্ন দেখা।
তোমায় পেয়ে ধন্য হল সারা বিশ্ববাসী,সোনার মানুষ হল অনেক কাফির অবিশ্বাসী।তোমার তরে লড়তে পারি জীবন রেখে বাজি,তোমার জন্যে লক্ষ বার মরতে আমি রাজি।তোমায় দেখতে মনটা আমার কেমন কেমন করে,তোমায় পেতে হৃদয় আমার ব্যকুল হয়ে পরে।
আজ সারাট দিন সৃষ্টির হেয়ালীপনা হারিয়েছেনীলিমা জুড়ে মেঘের খেয়াঘাটে।শুনেছি কিশলয়ের ভীড়ে পড়ন্ত জীবন ধ্বনি,পেয়েছি ঝিরিঝিরি পবনের জমে থাকা দীর্ঘঃশ্বাস;পড়েছি অবলীলায় বৃষ্টির অসুখে।
দেখি রাস্তার ওপারে একটা মেয়ে একা দাঁড়িয়ে ভিজছে। ঠিক আমার মত একা। দুই হাত ছড়িয়ে দিয়ে, আকাশের দিকে মুখ করে, বন্ধ দুই চোখে নবধারা জলে স্নান করছে। সুমি’র মত লাগছে মেয়েটাকে। সুমি কি?
আবার ! আবার পড়ন্ত বিকেলে মেঘ এলো-সৌখিন ডানা মেলে,তুমিও নেমে এলে-সবুজ ঘাসের সবুজ মাঠে নুপুর পরে,বৃষ্টি হলো ।
মন্তব্য করুন