বন্ধু
৪৫৪ জন
অনুসরনকারী
৫ জন
তোমাকে ছায়া দিয়ে সারাক্ষণ আগলে রাখতেই চেয়েছিলাম,তুমি বড় স্বার্থপর-একটুখানি রোদ লাগলেই শিশুদের মত চিৎকার করে উঠ
যে বাড়িতে সাজেদা সারাদিনের সমস্ত শ্রম দিয়ে আসে সে বাড়ির মহিলা যখন তাকে সন্ধ্যায় সারাদিনের বেঁচে যাওয়া ঠাণ্ডা ভাত আর বাসি তরকারি বেঁধে দেয় সাজেদা তখন ত্রস্তগতিতে পলাশী বস্তির পথ ধরে।
হাই স্পিড লিফ্ট্। আটাশ তলা থেকে নীচে নামছে। সাথে আমিও।এই লিফ্ট্ শুধু জোড় সংখ্যায় থামবে, ৩০, ২৮, ২৬, ২৪…………৬,৪,২।
আমি এই পৃথিবীর কঠিন মাটিতে বেড়ে ওঠা ছোট্ট এক ঘাসফুল …সূর্য আমাকে খুঁজে পায়না , দেখেনিও হয়তো কোনদিন
..তখন আছিল ভর দুপুর, দোকানে নিরিবিলি পরিবেশ। কাষ্টমার ছিলনা একদম। ঠিক তেমন সময় শিলু এসে প্রন্তাবটা দিছিল অকস্মাৎ। ওমন
কি যে এক শুন্যতা বুক জুড়ে থাকেআমার দুঃখের ভাগ দেবো বলো কাকে
একদিন যে চাঁদ আমাদের দুরত্ব ঘুচিয়েছিলঘুচিয়েছিল তোমার আমার মাঝে মাইল খানেক ব্যাবধান -
পৌষের এক শীতার্ত সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুননাহার হলের সামনে জোহান্সের সাথে আমার প্রথম দেখা.....
নিজের বাড়ির উঠোনেই দাঁড়িয়েছিলেন নগেনবাবু! হঠাৎ দেখলেন উত্তর দিক থেকে এক বিশাল কুকুর তাঁর দিকেই ছুটে আসছে, খুবই বিভৎস চেহারা কুকুরটার, মুখ দিয়ে লালা ঝরছে।
সাত দিন পর আমার বিয়ে! সে এক অস্ট্রেলিয়ান গরু আসবে বাংলাদেশী গাভী বরণ করতে! তা ভালো।
মহাকালের কাছে জিজ্ঞেস করেছিলাম, কোথায়------ ছিলাম আমি?
এই তো সেদিন আমার নাম জিজ্ঞেস করতে তোমার বাড়ন্ত ঠোঁট কাঁপছিল!আমারও কম না, দু চোখের তারায় আলোর নদী হাসছিল !
“নক্ষত্রদেরও মরে যেতে হয় ! হয় নাকি ? এই বলে সে তাকাল তার সঙ্গিনীর দিকে । “
এই আমি, আবার নতুন করে সাজাবো আমার সংসার,
মন্তব্য করুন