বন্ধু
৮৭ জন
অনুসরনকারী
৪ জন
আমার কষ্টগুলো মিশিয়ে দিয়েছি আকাশেআকাশ ছড়িয়েছে আর সুবিশাল নীলিমায়দহন জ্বালা বপন করেছি অনূঢ়া ভূমিতেফসলের অপেক্ষায় কালাতিপাত করি-
রাত ১ টা । রাব্বির হাতে জলন্ত সিগারেট । এই সময়টা রাব্বি ছাদে বসে সিগারেট খায় , আর আকাশ দেখে , মাঝে মঝে একা একা কথা বলে ,এই অভ্যাসটা তার আগে ছিল না ,
১৯৭১ সাল।অক্টোবর মাস।সব গ্রামের মত রাঙ্গুনিয়া গ্রামেও মিলিটারি এসেছে।এই সময়ে কেউ পারতপক্ষে ঘর থেকে বের হয় না।আজ তবুও গ্রামের মোটামুটি সবাই একটা তেঁতুল গাছের নিচে...
ইচ্ছে হলেই স্বপ্ন হাজার বুনতে পারো,চাইলে বুকে কান পেতে আজ শুনতে পারো....
কে সে ?খুব স্লোলি আসে ভেসে ভেসে......
ওঠ বাবা ওঠ। এই নিয়ে মোট পাঁচবার আসলাম। আজকে তোর কি হয়েছে বলতো। আমার সাহিত্যে আলো নেই। থাকবে কোথা থেকে। দু-এক দিন স্কুলের বারান্দায় গিয়েছিলাম।
আমি শুনেছি আপনি খুব ভালো লেখেন। আমার জীবন নিয়ে একটা গল্প লিখবেন?’আমি চোখ সরু করে তাকালাম আমার সামনে দন্ডায়মান প্রায় ছয় ফুটের কাছাকাছি উচ্চতার দীর্ঘকায় মানুষটার দিকে। উজ্জ্বল ফর্সা লোকটির গায়ের রঙ।
বাবার কোমলতা, গ্রীষ্মের শীতলতা,মায়ায় জড়ানো গাছের মায়াবী লতা।খুব ভালবেসে, মুখে মুখে হেসে,বেছে বেছে ভাল আঙ্গুর রেখে, পচা আছে যত তুলে নেয় মুখে।
প্রতিবার তোফায়রাই আর্কিমিডিসের ইউরেকার মতো জানান দিত বিড়ালের খোঁজ- জুতোর বাক্স, লোহার গাইল, আধভাঙা তবলা, পুরনো দোলনা, টব, বালতি, পেঁয়াজের টুকরি, মুড়ি ভাঁজার হাঁড়ি।
ভ্যাপসা গরমে বন্ধুর সাথে হাটছিলাম ,সারাদিন আজ বাড়িতে বসেই কাটাচ্ছিলাম ।দেখা হয়ে গেল স্কুল জীবনের এক বন্ধুর সাথে দেখা ছেলেটার চেহারা খুব মায়াবী ,অমায়িক হাসি ।আমাদের দেখে ও বলল "বন্ধু তোরা তো অনেক সুখেই আছিস"
তখন আমার ছোটবোন দোয়েল পঞ্চম শ্রেনীর ছাত্রী,আমি খন্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে তার বিদ্যালয়ে হলাম যাত্রী।শ্রেনীকক্ষে হলো অনেক রসালাপ,হলো অনেক কথা,সকল শিশুদের দেখে মুছে গেলো মোর হৃদয়ের সকল ব্যাথা।।
বিয়ের দিনে মেয়েদের হাতের মেহেদীর রং তার স্বপ্নগুলো বুনতে থাকে। ছোট্ট থেকে যে স্বপ্ন নিয়ে একটু একটু করে একটি মেয়ে বড় হয় ,সেই রঙিন স্বপ্নগুলো মেহেদীর রংকে আরো গাঢ় করে।
আমি পাহাড়ি ঝর্নাকে প্রশ্ন করেছি তোমার চোখে এত জল,চোখের জলে নামে ঢল,সুন্দরীতম রূপের ঝলমল,
মোট গল্প-কবিতা ১ টি
মন্তব্য করুন