বন্ধু
১৪৪ জন
অনুসরনকারী
২ জন
“না না,অত কাছে এস না!
“ইমন, এই ইমন, আরে উঠ, উঠ না! আর কত ঘুমাবি? সেই যে বিছানায় পড়লি, আর উঠার নাম নেই! খাওয়া-দাওয়া করতে হবে না, নাকি?”
চাঁদনি রাতে খোলা জায়গাটায় এখনো আড্ডা জমে। হৈ হুল্লড়ে, আনন্দ উচ্ছ্বলে কাটে দিন সবার। আমিই শুধু আড্ডার আসরে খানিক দূরে সরে বসে থাকি চুপচাপ।
আজ পৌষ তোরে জড়িয়ে নেবেহিমেল চাদর পরে,
কেমন আছ,সেঁজুতি? বড় জানতে ইচ্ছে করে। তোমারও কি ইচ্ছে করে, আমি কেমন আছি জানতে? না, তোমার ইচ্ছে হওয়ার কথা না। উদাস মনে
প্রেশার ইমরানের আজ উড়াউড়ির দিন। গতরাতে ঘুমিয়েছিল কিনা জানি না। খুব ভোরেই সে আজ গোসল সেরেছে। আমি যখন জাগ্রত হয়ে চোখ মেলছি, তখন সে গায়ে সুগন্ধি মাখছিল।
একুশে ফেব্রুয়ারি।প্রথম প্রহরে নগ্ন পায়ে প্রভাতফেরি,
সব প্রসংশা যৌবনতার বার্ধক্যের নয়যৌবনে তার সাহসপূর্ণ বার্ধক্যে ভয়
জ্ঞান ফিরতেই মনে হোল সিদ্ধান্তটি পুনর্বিবেচনা করা দরকার । মনের গভীরে একজনঅবশ্য এখনো বলছে , ‘দোদুল্যমনতার কাছেকিন্তু হেরে যাচ্ছিসঝিনু । ঘরে ফিরে লজ্জা আর লাঞ্ছনার আবর্তে সারা জীবন তড়পাবি!
একজন কলম পেশাদারী যিনি লেখক, কবি, কলামিস্ট কিংবা পত্রিকার সম্পাদক যাই হোন, যিনি লেখেন তিনি বোধহয় সারাক্ষণ তার আশেপাশের ঘটনার মধ্যে থেকে তার
দিন পনের আগে, এক সন্ধ্যায়, হঠাৎ করেই ইরফানের মুখোশটা টুপ করে খসে পড়েছিল তন্দ্রার সামনে। অথচ তার আগে তন্দ্রা বুঝতেই পারে নি ইরফান একটা কাক,
রাত বারটা। চারদিকে নীরব নিস্তদ্ধতা। কোথাও কেউ নেই। এ মুহূর্তে গ্রামের কেউ এখন জেগে নেই।
যেখানে দখিনা বাতাশে দোলেনিঃসীম আকাশের তলে
মন্তব্য করুন