এক জনমে কত যে রূপ
কত সে রূপের ভিন্নতা-
নবজন্ম থেকে শৈশবে পা
কত যে তার বৈচিত্রতা!

দুরন্ত চঞ্চলতায় উচ্ছল কৈশোর
কি যে উচ্ছ্বাস ফেলে নাভিশ্বাস-
করে হেলা কত কেটেছে যে বেলা
কত বন্ধুর পথ দিয়ে পাড়ি তবু লাগেনাতো হাঁসফাস!

কিছু বুঝা কিছু না বুঝার
অপরিপক্বতার অপাঙতেয় উন্মাদনা-
অপূর্ণের পূর্ণতার থাকে না কোন ব্যর্থতা
না থাকে পুণ্য না থাকে পাপ না থাকে কোন ভাবনা!

সব কিছু লাগে ভাল, সব কিছু বাসি ভালো
ভালোলাগার থাকেনা কোন সীমাবদ্ধতা
প্রকৃতির প্রাকৃতিকতায় অবারিত সুখ
কিশোর-কিশোরীর কৈশোরের থাকেনা কোন স্বচ্ছতা-অস্বচ্ছতা!

শৈশব-কৈশোর থেকে তারুণ্য, নবীন থেকে প্রবীণ
রচিত হয় জীবন-মৃত্যুর ইতিহাস-
কর্ম গুনেই হবে অমর
জীবন চক্রে করলে পাশ!!!

আমার দেশ, এখানে মাদুর পাতা আছে
স্নিগ্ধতায় সমস্তটা কেবল

আমি স্বর্গ দেখিনি; দেখেছি বাঙলার রূপ-
অত খানি সবুজ আর কোথা আছে বলো?

সেদিন মনের ভেতর বেশ রাত ঘনিয়ে ছিল
তুমি মাত্রই আমার শহরে এসে নামলে

রাতের আঁধার আমি, খুব ভালবাসি।
তেইশ বছর ধরে রাতের আঁধার

রাতজাগা রাতে তুই,
ব্যস্ত থাকিস ফোনে,

ইদানীং জেগে উঠি,
নিশুতি রাতের নিস্তব্ধ আঁধারে,

ইচ্ছে গুলো কখনো কখনো কি অদ্ভুত হয়!
আজ ইচ্ছে করেই একা একা এ নির্জন সময়

একদিন বৃষ্টির সন্ধানে
আমরা সবাই জড়ো হলাম নদীতীরে

সেই ছোট বেলায় একবার
বাবাকে বলেছিলাম লাল শার্ট আনতে।