বন্ধু
৪০ জন
ওগো পল্লি রমণী!কী রূপ দেখিয়েছো তুমি,পর’পর’ বিকেলেরে হার মানিয়েছোহার মেনেছে বসন্ত।
একটা একটা ক্ষণ গুনিগুনতে গুনতে খিস্তি খেয়ে দেই হামাগুড়িস্বপ্নের সাথে আড়ি- তাই স্বপ্নের সাথে আড়ি।তোমার বেলায় যাবে না খেলাআমার বেলায় শুধুই হেলাএ কেমন বাড়াবাড়ি?স্বপ্নের সাথে আড়ি- তাই স্বপ্নের সাথে আড়ি।
তোমার অস্তাচলে তাকিয়েআচলের সুদীপ্ত বলিরেখাটি বিলাপ করে,আমি তা সহ্য করি;ভস্মতূল্য স্মৃতিপদক বসনখানি রিক্ত বলেশক্ত করে হুমকি দেয় বারবার,আমি তাও সহ্য করি।
সগর্ব ধৃষ্টে দিনমান করিয়া পার রবি যায় আড়ালে,প্রাদুর্ভূত রজনী ফুটিয়া তখন মুখ উঁচে রয় নিরলে।
ঢাকায় অনেক আত্মীয়স্বজন থাকা সত্ত্বেও অলোক তাদের ওখানে যায়নি। যদিও তারা তাকে অনেক কাঙ্খিত মনে করে, তারপরও দারস্ত হওয়া তার একদম পছন্দ নয়।
তুমি নিত্য জলকেলি করেও তোমার হাত ভিজে না, আমি জলের কথা ভাবতেই বৃষ্টিস্নাত হয়ে যাই।
মন বাড়ালেই জরাজীর্ণতার হাতছানি,কেঁদে কেটে একসা-ফিরে আসবে না মধ্য দুপুর কেবল গোধূলিয়ার রক্ত রঙ্গে নিজেকে সঁপে দাওপুড়ে হও খাক, বুঝেও না বুঝার ভান ধরেছিলে একদা!
সে, দেশের নামকরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সর্বোচ্চ ডিগ্রী নিয়ে ঢাকায় ভালো একটি চাকরি করছে। কিন্তু চাকরিটা সে ছেড়ে দিতে চায়। দেশের বিপথগামী-মানুষগুলোকে সুপথে ফিরিয়ে আনার জন্য সে নিজেদের গ্রামে মানুষগড়ার একটি কারখানা গড়ে তুলতে চায়।
স্বপ্ন বূননে উৎসাহী হয়ে কিনেছিলাম ভালবাসার কুরুষ কাঁটাস্বপ্নগুলো আঙ্গুলের ডগায় এসেই থেমে যায় আশ্চর্য্য!বূননে খেয়ে যায় প্যাঁচ, স্বপ্ন সুতোয় শক্ত গিঁট, ধ্যত!সূতায় প্যাঁচ খেয়ে আঙ্গুল আমার নিথর, স্বপ্ন বূনা রইল অধরা।
হিয়াল কবিরাজের বাড়ী যাইবা... আগে কইবা না মিয়া... এইতো সো... জা.... ঐডা কয়েন পাগলার বাড়ী... এরপরে কানা মিয়ার দোহান.... হেরলগেই হিয়াল কবিরাজের বাড়ী.... এভাবেই শিয়াল কবিরাজের বাড়ী চিনিয়ে দেয় সবাই।
হঠাৎই এলে বৃষ্টি হয়ে নাজেহালবারান্দায় জোড়া শালিক ভিজেভিজে আঁচলের পাঢ়কেবল মনের সীমানা বাড়ে মরুভূমির শুষ্কতায় ।