সাইকেলের বেল বাঁজছে।কয়েকটা হাঁস ডাঁকতে ডাঁকতে পানির দিকে ধেয়ে যাচ্ছে।পাশের বাড়ির রহিমার মা ভাত রান্না করছে তার
রান্না করার পাতিলের আওয়াজ স্পট আসছে।আর রহিমা সে হাঁসগুলোকে বাড়ির দিকে আনার জন্য ডাকছে,
আয়, আয়, চৌ চৌ।
-
গল্প
আক্রোশআমিনুল ইসলাম -
গল্প
মায়াপরী বুবুন.......ভুতুম প্যাঁচীমাঠের পুর্ব কোণে একটা আম গাছের গুড়ির ওপর বসে আছে নোমান। দুপুরের ভাত ঘুমের সময় এটা। তবে পাড়ার সব ছেলেপুলেরা এই সময়টাতে এখানে খেলতে আসে। নোমান ও আসে।
-
গল্প
পথহারাজসিম উদ্দিন আহমেদকিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রের ‘সেইফ হোম’ থেকে অনন্ত আজ ছাড়া পেয়েছে। সাত বছর পর আজ তার মুক্তি মিলল। বহু প্রতিক্ষীত মুক্তি। যে-বয়সটা তার বয়সী ছেলেরা মিষ্টি-মধুর দুষ্টুমি আর নিয়ম ভাঙ্গার আনন্দে কাটায়, সে-বয়সটা অনন্ত পার করেছে সেইফ হোমের চার দেওয়ালের মধ্যে।
-
গল্প
বৈশাক ডা কী শাককাজী জাহাঙ্গীরমা’র সাথে ভিক্ষা করতে করতে পথ চলা ছয় বছরের শিশু হোসেনের । আন্দরকিল্লা, মোমিন রোড, নিউ মার্কেট এক বছর যাবত ঘোরাফিরা করতে করতে সব হোসেন’র কাছে পানির মত হয়ে গেছে। কোন্ রাস্তা দিয়ে ঢুকে কোন রাস্তা দিয়ে বেরুতে হবে সেটা তার নখদর্পনে।
-
গল্প
শেফালীআল মোমিনআকাশের অবস্থা আইজ ভালা মনে অয় না , মেঘ করছে। যেকোন সময় বৃষ্টি আইতে পারে। এই সময় আবার অমিত টা কই গেল। অবেলায় কহনো ওরে কাছে পাওন যাইবোনা।
-
গল্প
বিষফল...পল্লব শাহরিয়ারসময় হয়েছে দরজা খোলার
জন্মের পর জন্ম ধরে জমিয়ে তোলা জালের আড়ালে তুমি কেবল গুটিয়ে সরে জালের মধ্যে জাল হয়ে মিশে থাকবে আর কত জন্মের পর জন্ম আমি কেবল জালের জটিল দরজায় ধাক্কা......... -
গল্প
অবহেলিত নবজন্মানাহিদ সাজ্জাদক্ষণজন্মা নামে সম্বোধন করলাম।সে চলে গেছে ফ্যাকাসে দেহকাঠামো অবশিষ্ঠ রেখে।সেদিনও নানান মুখে একটি কথায় শুনতে পেলাম।
-আহা,কি সুন্দর ছিল মেয়েটা! -
গল্প
“অবহেলা”নয়ন আহমেদহে গো শুনছো। সেই তখন থেকে ঘুমে ঝুলছো। আরে ওঠো না একটা সুখবর আছে।
কি সুখবর আচ্ছা বলো দেখি?
আরে বাবা আমাদের বৌমা সুপ্রিয়া মা হতে চলছে তো। -
গল্প
উতল হাওয়ার তালেসেলিনা ইসলাম N/Aআজ পহেলা বৈশাখ। সকাল হতেই চারদিকে উৎসবের ছড়াছড়ি। চারদিক থেকে ভেসে আসে "এসো হে বৈশাখ এসো এসো..." গান। সকালেই বৈশাখী ঝড়ের আলামত নিয়ে আসে ঘন কালো মেঘ।
-
গল্প
“নিষ্ঠুর এ সংসার”মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকীসবে মাত্র আমি দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র। গ্রামের দেখাদেখি আর মা বাবার এক ছেলে নষ্ট হয়ে গেলে কেমন হবে এ বিবেচনা করে আমার অজান্তে বাবা আমার জন্য মেয়ে দেখতে লাগলো। আমার এখনও বিয়ে সম্পর্কে পুরোপুরি ধারনা হয়নি। মা রাজি ছিল না।
এপ্রিল ২০১৭ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
