সে তো আমাকে অনেক ভালবাসে, তাকে যতো'ই অবহেলা করি সে আমাকে ছেড়ে যাবে না!
এ ভাবে আপনি যেনে না যেনে অবহেলা করতে থাকলেন আর ভাববেন আমি যাই করি সে আমাকে ছেড়ে যাবে না..../
-
গল্প
অবহেলারেজাউল করিম -
গল্প
কিসে আছো তুমিমোহাম্মদ মন্জুর আলম কাব্যবাড়ছে যত দিন কমছে তত আয়ু।
বাড়ছে যত দিন দুর্বল হচ্ছে স্নায়ু। -
গল্প
শর্তরাশেদ মাহমুদসকাল থেকে এ পর্যন্ত কমপক্ষে শখানেক বার মোবাইলে চোখ বুলানো হয়ে গেছে রাফিনের। আসেনি সেই প্রতিক্ষিত ফোনটি । এমনকি কোন এসএমএস ও না। অবশ্য অস্থিরতা বা ধৈর্য্যর অভাব রাফিনের স্বভাবের সাথে একদমই যায় না। অন্তত সে নিজে তাই মনে করে।
-
গল্প
শেফালীআল মোমিনআকাশের অবস্থা আইজ ভালা মনে অয় না , মেঘ করছে। যেকোন সময় বৃষ্টি আইতে পারে। এই সময় আবার অমিত টা কই গেল। অবেলায় কহনো ওরে কাছে পাওন যাইবোনা।
-
গল্প
তিনি শুদ্র...অচ্ছৎ?আল মামুন খানএক শুদ্র কিছু কিছু লিখতে শিখেছিলো। অবিরাম লিখেই যেতো সে। তবে জাতে সব থেকে নিচু হওয়াতে উঁচুতলার মানুষেরা তার লিখা পড়ত ও না, কোথাও ছাপতোও না।
একদিন চলার পথে এক ব্রাহ্মণ লেখককে ভুলবশত ছুঁয়ে দেয় শুদ্র। তাকে চিনতে পেরে ছিটকে সরে যায় ব্রাহ্মণ!
' একি ঘোর অনাচার, ওহে পাপিষ্ঠা দুরাচার! ছুঁয়ে দিলি আমায়, নির্বোধ কোথাকার?' -
গল্প
থালিহাসান মোঃ নূরসন্ধ্যা নামার আগেই বেশিরভাগ লোকজন বাড়ি ফিরে গেছে। শুধু কয়েকটা বড় দোকানে ভেন্না তেলের বাতি জ্বলছে। এখনও দোকান খুলে বসে আছে খুদু কবিরাজ। রোগীর জন্যে আর অপেক্ষা করে লাভ নেই সেটা সে ভাল করেই জানে।
-
গল্প
বাঘাইছড়ির সূর্যোদয়সুজায়েত শামীমলোহার গেটের কাছে দাঁড়াতেই ভেতর থেকে ভেসে এলো এক বয়ষ্ক মানুষের ভৎর্সনা। কি যেন বলে ধমকালেন! শিকগুলোর ফাকা দিয়ে যতটুকু চোখ গেলো, বিস্তর ফাকা মাঠ। শেষ প্রান্তে একটি দ্বিতল ভবন। এল প্যাটানের.......
-
গল্প
উতল হাওয়ার তালেসেলিনা ইসলামআজ পহেলা বৈশাখ। সকাল হতেই চারদিকে উৎসবের ছড়াছড়ি। চারদিক থেকে ভেসে আসে "এসো হে বৈশাখ এসো এসো..." গান। সকালেই বৈশাখী ঝড়ের আলামত নিয়ে আসে ঘন কালো মেঘ।
-
গল্প
সন্তানসম্ভবারীতা রায় মিঠুডাঃ নার্গিসের আজ ক্লিনিকে আসার কথা ছিলনা। সপ্তাহের শনি মঙ্গল ও বৃহস্পতি, এই তিন দিন তিনি লেক ভিউ মাদার এন্ড চাইল্ড কেয়ার ক্লিনিকে আসেন। ঢাকা শহরে লেক ভিউ মাদার এন্ড চাইল্ড ক্লিনিকের সুনাম আছে। ক্লিনিকের সুনামের পাশাপাশি ডাঃ নার্গিসেরও সুনাম আছে।
-
গল্প
আক্রোশআমিনুল ইসলামসাইকেলের বেল বাঁজছে।কয়েকটা হাঁস ডাঁকতে ডাঁকতে পানির দিকে ধেয়ে যাচ্ছে।পাশের বাড়ির রহিমার মা ভাত রান্না করছে তার
রান্না করার পাতিলের আওয়াজ স্পট আসছে।আর রহিমা সে হাঁসগুলোকে বাড়ির দিকে আনার জন্য ডাকছে,
আয়, আয়, চৌ চৌ।
এপ্রিল ২০১৭ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
