দুলাল মধ্যবয়সী এক যুবক।বি.এ.পাস করে চাকরির সন্ধানে ঘুরে বেড়াচ্ছিল।মনে সেবা ভাবনা থাকলেও সক্রিয় সেবায় সে অংশ গ্রহণ করতে পারে নি

মা কে নিয়ে লেখা, কিভাবে শুরু করব? মা-কে নিয়ে পৃথীবির অনেক লেখক, কবি ও সাহিত্যকরা অনেক লেখা লিখছে । পৃথিবীতে অনেক গুণীজন

অতঃপর রাত্রিবেলা ধানক্ষেতটা ফাঁকা হয়ে যেতেই ইঁদুরেরা ছোটাছুটি করে দিল। মওকা বুঝে ঝিলের জলের নিঃসঙ্গ মাছটাও গর্ত হতে বের হয়ে আসে,

এখন ক'টা বাজে? কে জানে! কী হবে জেনে! আর তো কয়েকটা মুহূর্তের অপেক্ষা মাত্র, তারপর-ই তো সব শেষ। জীবনটা আাঁধারে ভরে গেছে। নিকষ

বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনে ভালোবাসা আর প্রেমের নামে কিছু মানুষের সস্তা কৌতুক কিছু কিছু মানুষের জীবনে নিয়ে আসে ঘোর অমানিশা । যে আঁধারের হাত থেকে বাঁচতে তারা মৃত্যু নামক ফাঁদকেই বেছে নেয়। ভালোবাসা ভালো, তবে ভালোবাসা নিয়ে খেলা করা কখনোই ভালো নয়। এই গল্প সেই দিকটাই তুলে ধরা হয়েছে। গল্পটির কেন্দ্রীয় চরিত্র ছেলে হলেও, মূলত ছেলে এবং মেয়ে সবাই এই সমস্যার ভুক্তভোগী।

বেশ অনেকক্ষণ হয়ে গেল, অক্সিজেন সিলিন্ডারটির দিকে তাকিয়ে আছে মুনিয়া। সিলিন্ডারের বুদবুদ গুনছে, হিসেব কষছে, আর কতক্ষণ আম্মিকে

ফুটফুটে জোছনা, কী সুন্দর চাঁদিনীরাত! মৃদুমধুর বাতাস। খদ্যোতের মিটিমিটি আলো। চারি দিকে ঝিঁঝিঁ নিস্তব্ধ নিঝুম। বসি ঘরের দাওয়ায় নিভৃতে

তমসাচ্ছন্ন নিস্তব্ধ রাত। স্টেশনে শুনশান নীরবতা। একমাত্র প্রাণচাঞ্চল্যের উৎস ট্রেনটাও দিগন্তের সীমায় শেষ আলোকবিন্দুর মত হারিয়ে যাচ্ছে।

বিয়ের বয়স তিন বছর পার হতে থাকলেও স্ত্রী রেশমা’র গর্ভে কোন সন্তনের সম্ভাবনা না দেখে রায়হান টুকু একটু দমে যায়। কি করবে না করবে

রাত ন’টা বাজে প্রায়। নভেম্বরের শেষ, কদিন ধরে রাতের দিকে ঠান্ডাটা বেশ ভালই পড়ছে। তার মধ্যে অসময়ের বৃষ্টি, সেই সন্ধ্যে থেকে ঝিরঝির করে