আজকাল ভোর থাকতে ঘুম ভাঙ্গে মনীশা র। আলো ফোটেনি ভাল মত, আবছা আঁধার , বাইরে দৃষ্টি চলে না।

আমরা মানুষগুলে বেসিকেলি সভ্য নই। বারবার মনে এই ধরনের এক বাক্য আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের মত মাটি ঠেলে ঠেলে বের হচ্ছে, আমরা মানুষ

অতঃপর রাত্রিবেলা ধানক্ষেতটা ফাঁকা হয়ে যেতেই ইঁদুরেরা ছোটাছুটি করে দিল। মওকা বুঝে ঝিলের জলের নিঃসঙ্গ মাছটাও গর্ত হতে বের হয়ে আসে,

রুমা একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলল। তাকে আনা হয়েছে একটা বংশধর উতপাদনের জন্য? রুমা নিজেও সেটাই চাচ্ছে। এটা তার প্রাপ্য, কিন্তু তার স্বামী

নিঝুম রাত।
গাঢ় অন্ধকার। রাত্রির হিমশীতল নীরবতা। প্রতিধ্বনিত হচ্ছে ঝিঁ ঝিঁ পোকার

আকাশের মেঘ নেই খড়পোড়া রোদগুলো নেমে আসে গাঁয়ে-দাঁড়কাক স্বরকষে সেখানের ডাল এখন তো দুচোখের মেঘ খুঁজে দেখি। নদীটাও পড়ে

একমনে কাজ করে যাচ্ছে শফিক। অন্যদিন নিজের কাজটা তার ভালোই লাগে.. কাজ করতে করতেই অন্যদের সাথে টুকটাক গল্পেও মেতে ওঠে সে।

বেশ অনেকক্ষণ হয়ে গেল, অক্সিজেন সিলিন্ডারটির দিকে তাকিয়ে আছে মুনিয়া। সিলিন্ডারের বুদবুদ গুনছে, হিসেব কষছে, আর কতক্ষণ আম্মিকে

আলো—অন্ধকার—আলো—আলো—অন্ধকার—অন্ধকার—অন্ধকার—অন্ধকার—আলো—অন্ধকার......অন্ধকার............

‘তোমার ছেলেকে সামলাও বলে দিচ্ছি হারাধন। বড্ড বাড়াবাড়ি শুরু করেছে। শুধু যে গ্রামের ছেলেপুলেগুলোকে খেপাচ্ছে তা নয় ভিন গাঁয়ের কতগুলো