সময় বড় কঠিন। এই কাঠিন্যের হাত ধরে আমরা এগিয়ে চলি। তারপরও বলতে হয় ুভালো আছি। এই যে মেয়েটা বেরিয়ে গেল একটু

গ্রামটার নামঃ পাড়াতলি ।ভোর বেলা।ধীরে ধীরে জেগে উঠছে ঘুমন্ত মানুষ ।
সামনে ঈদ তাই তাদের কর্মব্যাস্ততা ভীষন ।

শীতলক্ষার পাড় ধরে গুণ টানা নাও দেখে দেখে পার হওয়া শৈশব আমার কৈশোরে পা রেখেছে কখন কে জানে! আমি তখনো জীবনের পাঠশালায়

আমার মাঝে মাঝে বড় বিরক্ত লাগে। এখন যেমন লাগছে সামনে পারমিতাদিকে দেখে। ছেলেকে নিয়ে এত আদিখ্যেতা করে! “ আমার পিঙ্কু

একুশে ফেব্রম্নয়ারি। আনর্ত্দজাতিক মাতৃভাষা দিবস।
কেন জানি এইদিনটাকে ১৪ ফ্রেব্রম্নয়ারি ভালবাসা দিবসের দিনের মত

যে ছবিদুটো দেয়ালে টাঙ্গানো আছে তার একটি বাবার। বিদেশে থাকার সময়কার। বাকী ছবিটা মা’র বিয়ের সময়ের। বাবার পাশে লাল শাড়ী

সাবের বসে আছে হাসপাতালের বারান্দায়। মাথায় উপর ঘোলাটে আলো জ্বলছে। আলোর চারপাশে কতগুলো পোকা উড়ে বেড়াচ্ছে। কোনটাই আলোর

উপহার পাওয়া একটি শাড়ী কে ঘিরে একজনের দুঃখের স্মৃতি নিয়ে এই গল্প।

শাড়ি সংখ্যার জন্য একটি লেখা...
জীবনের পথে অনেকটা পথ পেরিয়ে আসা একজন পুরুষ, বিচিত্র অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ একজন পুরুষ অস্তিত্ব... যার পৃথিবীতে অনুভবের মূল্য নেই, ভালবাসা হল ক্রমশ পরিবর্তনশীল একটা বস্তু, মমতা যার কেবলি নিজের জন্য।
কি ঘটে তার জীবনে, যখন প্রকৃতি খেলে নিজের চির পুরাতন বিভ্রমের খেলাটি এই পুরুষের সাথে? কোনও মানব সন্তানের কি আদৌ মুক্তি পেলে প্রকৃতির বিভ্রম-খেলা থেকে?

এলোমেলো পথ চলছে পলাশ।
আর কোথাও যাবার ইচ্ছা নেই। হাত ঘড়িটা দেখে নেয়। রাত আটটা।