প্রিয় প্রকৃতি,
অবশেষে আরেকবার তোমায় চিঠি লিখছি। শেষ কবে লিখেছিলাম মনে

আজকাল অনেক ব্যস্ত থাকি। সেই সকাল সাড়ে ছয়টায় উঠে একবার বাসায় ফিরলাম দুপুরের দিকে। যোহর পড়েই আবার বেরোতে

পঁচিশ তারিখ রাত দশটার দিকে মেইলটা চেক করতে গিয়েই চোখটা আমার আটকে গেল, হতভম্ব হয়ে গেলাম। আমি মেইলের প্রেরককে

খলিলুর রহামান চেৌধূরী ওরফে কালু চরিত্রটা বাস্তব । নামটা বাস্তব নয়। কালুর মা তার জীবনের শেষ দিন পযর্ন্ত যতদিন সক্ষম ছিলেন আমার এক আত্মিয়ের বাড়িতে কাজের বুয়া হিসেবে কাজ করেছেন। তার ছেলকে একবার বুকে পাবার জন্য কাদতে কাদতে অন্ধ হয়ে গিয়েছিলেন।এখানেই তিনি মারা যান । গল্পের স্বার্থৈ এতে কিছু রং লাগিয়ে কল্পনার সাগরে ভেসেছি। তবে এ চরিত্রের কেউ যদি বেচে থাকেন, দয়া করে আমাকে ক্ষমা করে দিবেন ।

বিনীত- লেখক ।

ছমির শেখের ছেলেটা ছোট বেলা থেকেই একটু পাগলাটে। ভোর বেলায় সূর্য ওঠার আগে সবাই যখন দল করে আল্লাহ আল্লাহ যিকির তুলে মসজিদে

ইট-পাথরের খাঁচায় বন্দী শহুরে মানুষগুলোর বনসাই হয়ে থাকা মনের এক কোনে লুকিয়ে থাকা ডালপালা ছড়ানো মহীরুহের গল্প......

মৃত্যুর গন্ধ তখন ভারী হয়ে ছিল বাতাসে । রডন স্ট্রিটে আলো ক’মে… ক্রমশ আরও ক’মে। চাঅলা, বেশ্যা, মুটে আর ট্রামের দূর থেকে

অামাদের সুন্দর এই বসু্ন্ধরাকে বিভিন্নভাবে কলুষিত করা হচ্ছে। ভূস্বর্গ ক্ষেত এখানে কোনকিছুতেই কোন অভাব নেই। একমাত্র সরকার এবং বিরোধীদের সদইচ্ছার কারণেই এই অবস্থা। জনগণকে ফুটবল বানিয়ে দুই দলই সুন্দর করে খেলছে। দশর্ক হিসেবে জড়বস্তু উপভোগ করছে।

২০৫০ সালের কোন একদিন।
দক্ষিণ আমেরিকার একটি দেশে জমায়েত হয়েছে বিশ্বের

চার পাশে সাগর উত্তাল মাঝ খানে দ্বীপ, ঘন বন । নাই বনে শিয়াল বাঘ। কুকুর বাঘের দায়িত্ব পালন করে বীর দর্পে । আস্ত হরিণের তাজা কংকাল