রহিম মিয়াঁ তাড়াহুড়া করে বেরুতে গিয়ে দরজার চৌকাঠে ধাক্কা খেল । মনে মনে বিরক্ত হলেও মুখে কিছু বলল না , আজ এম্নিতেই অনেক

কাল স্রোতে যে স্মৃতির আয়নায় ধুলোর মেঘ জমেছিল হঠাৎ যেন কোন অজানা বাতাসের ঝাঁপটায় তা সরে গেল।আজ অনেক দিন পর তাই

আমি কিছুদিন আগে মায়ের কাছ থেকে একটা মেসেজ পেয়েছিলাম। লেখা ছিল ‘ কল মি’।

বাতাস ছাড়া মানুষ বেঁচে থাকে ভাবলে যুক্তিহীনতা, যুক্তি,বিশ্বাসের আদৌ মৃত্যু ছাড়া কিছুই না এবং তা কোন ক্রমেই সৃকার্য নহে। তবো ও মৃতবস্থায়

আমরা সকলেই সবুজের রূপে মুগ্ধ। না হলেও তার বিঞ্জান সম্মত উপকারিতা জানি। এর বাইরেও সবুজের এক রূপ আছে, যা আমাদের একসাথে পথ চলা শেখায়, সেই ভাবনা যা আজকের জীবনে প্রায় নিঃশেষিত, তা একটি ছোট্ট ছেলের মনের গভীরে নাড়া দেয়। আর আমাদের সমাজ সে অপরাধে তাকে মৃত্যুদন্ড উপহার দেয়। তবু তার ভাবনার অপ্রতিরুদ্ধতাকে মারতে পারেনি। শেষে জীত সবুজেরই হয়।

চাকরি করার চেষ্টা করে হাসান. কিন্তু পারে না. আজকাল ব্যবসা করতে অনেক টাকা লাগে. পুজি বিনিয়োগ করতে না পারায় ব্যবসা হয়নি............

ঘর থেকে বের হলেই কে যেনো লোহার খুন্তি গরম করে সেঁকা দেয়। জরিনার ছোট বোনও দিলে এত বড় ছেঁকা দেয় নাই। চারিদিকে

জীবনে কিছু সময় এমন আসে, যখন খেরো খাতায় হিজিবিজি আঁকা সময়গুলো পেছনে নিয়ে যায়, সৃষ্টি হয় হু হু আবেগ অথবা অবচেতনে করা ভুলগুলো কাদিয়ে দেয় অজান্তেই....

স্বামী-স্ত্রী -দু'টি চরিত্র। সাদা -স্বচ্ছ, উদার মানব মন। কালো-গভীরতার সুর। সবুজের আবরণ ..গ্রীণ ইকোনমি বিশ্বের চলমান আলোচ্য....তারপর সামাজিক টানাপীড়ন..এইসব নিয়ে সবুজের এক জয়গান হয়তো এই গল্প আমার। কখনো বাস্তবতার কাছাকাছি , তত্ত্ব কথা কিন্তু আদৌতে এক প্রেমের নীরব সুরও বয়ে যায় পরতে গল্পের।

অামাদের সুন্দর এই বসু্ন্ধরাকে বিভিন্নভাবে কলুষিত করা হচ্ছে। ভূস্বর্গ ক্ষেত এখানে কোনকিছুতেই কোন অভাব নেই। একমাত্র সরকার এবং বিরোধীদের সদইচ্ছার কারণেই এই অবস্থা। জনগণকে ফুটবল বানিয়ে দুই দলই সুন্দর করে খেলছে। দশর্ক হিসেবে জড়বস্তু উপভোগ করছে।