হাঁ, যতই দাঁত ভেঙ্গে যাক না কেন...woda nie-gazowana...কথাটা মাথায় রাখবেন পোল্যান্ড-এ বেড়াতে গেলে। এটাই পোলিশ ভাষায়

বৈশাখের রোদেলা সকাল। নীলাকাশ , আকাশে সাদা মেঘ উড়ছে সীমানা ছাড়িয়ে। আলমের মন কিছুটা খারাপ । সেই ছোতকাল থেকে

দুপুর। চারদিকে সুনসান নিরবতা। উঠোনের পাশে এক দঙ্গল বাচ্চা নিয়ে কুটকুট করছে মা মুরগী। ঘরের ছায়ায় ঝিমুচ্ছে একটি কুকুর। নিশ্বাসের

গ্রামের পথ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে ‘প্লাবন’ । কিছু দূর যেতে যেতে সে দেখল, কয়েকজন লোক ছুটোছুটি করছে । সে ভাবল কোথাও হয়তো

নারীজাতির ওপর পুরুষের রোষটা কোথায় সেটা আমি আজো ঠিক বুঝে উঠতে পারিনি। এই জাতটাকে সবাই যেন “স্কেপগোট” বানিয়ে

চোখে কিছু পড়ল নাকি! নালি পড়ে এ বুড়ো বয়েসে আইসে এমন কইরে জল ঝড়বে ক্যান!

সামনে ঈদ। কেনাকাটায় ব্যস্ত মানুষ। ঈদ উপলক্ষে সবাই রং বেরঙের পোশাক কিনে বাসায় ফেরে। ঈদের দিন ঐ পোশাক পরে ঘুরতে

আসলাম বিয়ে করেছেন। নতুন বউকে নিয়ে তিনি মহা খুশি। তিনি ভেবেছিলেন, উনার বউ সুন্দর হবে না। কারণ উনার মতামত নিয়ে

সমুদ্র বলতো, লক্ষ্মীছাড়ার জীবনেও কি সুখ সয়! আমার তো সয় না। আমি নিঃসঙ্গ পথিক, আরে পথ তো একলাই চলতে হয় পাগল!

বলটা উইকেটে লাগার সাথে সাথে রুবনের চোখ-মুখ কালো হয়ে যায়। ব্যাটটা বগলদাবা করে বলটা কুড়িয়ে ও রওয়ানা দেয় মাঠের বাইরে।