মেঘলা আকাশ ঠাণ্ডা বাতাস বইছে । আবহাওয়াটা বেশ ভাল। রাব্বানি সাহেব বের হয়ে ভাবলেন -যাই একটু ঘুরে আসি। আবহাওয়া আনুকুলে তাই হাঁটা শুরু করলেন ।কিছুদূর গিয়ে বড় শপিং সেন্টার আছে ।

কী নিয়ে গর্ব করবো? আমার আর কী আছে এই পোড়া আর না পাওয়া জীবনে? না পেলাম বাবা-মায়ের কাছে, না পেলাম ভাই-বোনদের কাছে, না পেলাম দেশের কাছে! মানুষের জীবনে তো কোনো না

আজ হাফিজার পরিক্ষার রেজাল্ট বের হবে। তাই সকাল থেকে ও ভিষন অস্থির হয়ে আছে,কেমন এলোমেলো লাগছে সবকিছু। মাথার চিন্তা গুলো গুলিয়ে যাচ্ছে হাত পা কেমন ঠাণ্ডা হয়ে আসছে।বার বার পানি

আমি ১৯৯২ সালের ৬ই জুন জয়পুরহাট নামক জেলার পাঁচবিবি উপজেলায় জন্মগ্রহণ করি। এরপর থেকে সুখ-দুঃখের মাঝে ধীরে ধীরে বড় হতে থাকি আমাদের ছোট সংসারে । আমরা এক ভাই এক বোন।

ঝমঝম ঝকঝক কান ধরে যাওয়ার অবস্থা কারো কথা কেউ খুব একটা বুঝতে পারছিনা আব্দুর রহিম বলে 'মুড়ির টিন' চলেতো চলেনা। এদিকে সবাই গাড়ীর প্রতি মহা বিরক্ত মন চলে গেছে চট্টগ্রাম তাই ততটা

ঈদের বেতন বোনাসের টাকাটা হাতে নিয়ে হত- বিহবল হয়ে বসে থাকে নুরু কেরানী| দু :শ্চিন্তায় তার কপালে ঘাম জমে যায়| মাথাটাও একটু যেন ঘুরে উঠে- আজকাল এমনটা হয়| একটু অস্থির, একটু

এটি একটি হতভাগ্য ছেলের কাহিনী। ছেলে্টি ভাগ্য দোষে নিজের ঘরে বাইরে পাড়ার সকলের কাছে অতি নগন্য, নিগৃহীত। কিন্তু ছেলেটি নিজের দক্ষতায় একদিন সবার চোখের মণি হয়ে উঠবে। এবং সেটা কেমন করে সম্ভব হয়েছে, এখানে তারই বিস্তারিত বরণনা করা হয়েছে।

এ সংখ্যার লেখার বিষয় নির্ধারিত হয়েছে "গর্ব"। তাই এ ব্যাপারে লিখতে গিয়ে প্রথমেই মনে পড়ে স্মৃতির পশরা হাতড়িয়ে আল_হাদিছে এসেছে,"যার হৃদয়ে বিন্দু পরিমাণ অহংকার আছে, সে কখনো

চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে পত্রিকার পাতায় চোখ বুলাচ্ছিলেন হক সাহেব। সহসা শেষ পৃষ্ঠার এক কোণায় ঠাই পাওয়া একটা খবর তার দৃষ্টি আকর্ষণ করল। তড়িৎ হাতের কাপটা নামিয়ে রাখলেন টেবিলে।

দেশের আকাশে দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছে। প্রতিদিন একটা বিমান বোঁ বোঁ শব্দ করে উড়ে যায়। আমার দেশের বিমান দেখতে না পাওয়া মানুষগুলো ছুটে এসে তাকিয়ে থাকে আকাশের দিকে। তাকিয়ে থাকতে থাকতে