আজ হাফিজার পরিক্ষার রেজাল্ট বের হবে। তাই সকাল থেকে ও ভিষন অস্থির হয়ে আছে,কেমন এলোমেলো লাগছে সবকিছু। মাথার চিন্তা গুলো গুলিয়ে যাচ্ছে হাত পা কেমন ঠাণ্ডা হয়ে আসছে।বার বার পানি

আজ রাজ্যের সবচেয়ে বড় উৎসব।রাজ্যের মূল মাঠে পুরো রাজ্যের সকল মানুষ এসে জটলা পাকাচ্ছে সকাল থেকে।আজকে হল বাৎসরিক চুমু উৎসব।রাজ্যের বর্তমান ও সাবেক রাণী আসবেন।একজন তাঁর

গর্ব নিয়ে কি লিখব বেশ কিছুদিন ধরে চিন্তা করে কিছুই ঠাওর করতে পারছিলাম না - কারণ আমার জীবনে কিছুতেই গর্ব করার মত কিছুই খুঁজে পাচ্ছিলাম না - গর্ব করার মত বিভিন্ন দিক নিয়ে চিন্তা

রুপবতী উঠোনে রুপের বিচিত্র বাহার । ঘন যৌবনের দুষ্টামী ভরা আধাপাঁকা বুদ্ধি আর আবেগের দোলায়----, মাতবে সবাই । ত্রিশ তম জন্ম তিথীতে প্রতি বছরের মত মহা ধুমধামে মজমা জমবে ।

চব্বিশশো একাত্তর সাল। তালহা নিজের স্বয়ংক্রিয় এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে বসে গভির চিন্তায় মগ্ন।আজ বাংলাদেশ বিশ্বের দরবারে এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে আছে।সততা আর ন্যায়ের দিকদিয়ে শুধু

এক.
সবাই একসাথে মাঠে ক্রিকেট খেলছিলাম ।জমে উঠেছিল বেশ খেলাটা ।কিন্তু সেসময় ঘটল একটা ঘটনা ।

ঐ যে আসছে খোঁড়া মুক্তিযোদ্ধা। ওর নাম তরপ আলি। সম্মুখ যুদ্ধে কাঁধে গুলি লেগেছে। পায়েও গুলি লেগেছে। বাঁচার আশা ছিল না। তারপরেও কোনরকমে বেঁচে আছে। তবে ডান পা খোঁড়া। সবাই ওকে

চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে পত্রিকার পাতায় চোখ বুলাচ্ছিলেন হক সাহেব। সহসা শেষ পৃষ্ঠার এক কোণায় ঠাই পাওয়া একটা খবর তার দৃষ্টি আকর্ষণ করল। তড়িৎ হাতের কাপটা নামিয়ে রাখলেন টেবিলে।

আমি ১৯৯২ সালের ৬ই জুন জয়পুরহাট নামক জেলার পাঁচবিবি উপজেলায় জন্মগ্রহণ করি। এরপর থেকে সুখ-দুঃখের মাঝে ধীরে ধীরে বড় হতে থাকি আমাদের ছোট সংসারে । আমরা এক ভাই এক বোন।

খুব সকালেই ঘুম ভেঙ্গে গেল সুমনের। বাইরে কি যেন একটা আওয়াজ শুনে বেরিয়ে গেল সে। বের হতেই তার চোখ কপালে উঠল। ভরাট করা হচ্ছে পাশের ডোবাটি। যেখানে কয়েক বছর যাবত বাস করছিল