কাল রঙের চোখ ঝলসানো চকচকে গাড়িটি ঘ্যাঁচ করে থামে। উপস্থিত ভিড়ে গুঞ্জন আলোড়ন, বড়বাবু আজ নিজেই এসেছেন! বাবুটিকে চেনা চেনা লাগে মাঝির, কোথায় যেন দেখেছে আগে। গাড়ি থেকে নেমেই

চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে পত্রিকার পাতায় চোখ বুলাচ্ছিলেন হক সাহেব। সহসা শেষ পৃষ্ঠার এক কোণায় ঠাই পাওয়া একটা খবর তার দৃষ্টি আকর্ষণ করল। তড়িৎ হাতের কাপটা নামিয়ে রাখলেন টেবিলে।

রাঙ্গা মাটির পথের সেই রাস্তা
বহুদিন পর এলাম শান্তিনিকেত্নের সেই রাস্তায় বহু পরিবর্ত্নের পরেও আজও অম্লান তার সৌন্দর্য,

একটু আগে ফজরের আজান দিয়েছে । রাতের অন্ধকারের বুক চিরে জন্ম নিয়েছে আরও একটি ঝলমলে নতুন সকাল । গত রাতও নিদ্রা দেবীর পরম স্নেহ আলিঙ্গনেও বন্ধ হয়নি স্নিগ্ধার চোখেঁর কপাট । যদিও

আচ্ছা বলত?আমায় কি ভালোবাস?ও------ই দূর নীলিমায় অনেক যতনে কি আমার নামটি লিখ?
বাসি বাসি অনেক ভালোবাসি।বলেছিনা কত।

গর্ব নিয়ে কি লিখব বেশ কিছুদিন ধরে চিন্তা করে কিছুই ঠাওর করতে পারছিলাম না - কারণ আমার জীবনে কিছুতেই গর্ব করার মত কিছুই খুঁজে পাচ্ছিলাম না - গর্ব করার মত বিভিন্ন দিক নিয়ে চিন্তা

এক শুবর্তি দাঁড় কাক এসে বসেছে ডুমুর গাছের ডালে, সে পাকা ডুমুর খাবে।
কিন্তু গাছের ডুমুরগুলি তখন দস্তর মতো কাঁচা রীতিমত শক্ত। কাকের কিন্তু

আমার প্রতেকটা সকাল শুরু হয় আম্মার চিৎকার শুনে । আমি ঘুমাতে থাকি আর আম্মা এসে ডাকাডাকি শুরু করে। তারপর ঘুম থেকে উঠেই কলেজ এর জন্য দৌড় ।আমার আম্মা একজন housewife

কী নিয়ে গর্ব করবো? আমার আর কী আছে এই পোড়া আর না পাওয়া জীবনে? না পেলাম বাবা-মায়ের কাছে, না পেলাম ভাই-বোনদের কাছে, না পেলাম দেশের কাছে! মানুষের জীবনে তো কোনো না

এটি একটি হতভাগ্য ছেলের কাহিনী। ছেলে্টি ভাগ্য দোষে নিজের ঘরে বাইরে পাড়ার সকলের কাছে অতি নগন্য, নিগৃহীত। কিন্তু ছেলেটি নিজের দক্ষতায় একদিন সবার চোখের মণি হয়ে উঠবে। এবং সেটা কেমন করে সম্ভব হয়েছে, এখানে তারই বিস্তারিত বরণনা করা হয়েছে।