‘ওই যে শেষ দুটি লাইন, তোমার আগুনে পুড়ি কবিতার।’
‘হ্যাঁ, কবিতাটি তোমার পচন হছে বলেছিলে।’
‘কী ভুলভাল লেখেন, বুঝি না।’
‘আমি তো গাড়ি। ঠিকমতো লিখে পারছি না।‘

কি রে এতো দেরী করলি? আমি প্রায় আধ ঘণ্টা ধরে অপেক্ষা করছি, একটা ফোন বা মেসেজ করে জানাবি তো, দেরী হবে। অমর একটু অভিমানের সুরেই বলল রোশনীকে। সরি রে! মোবাইলে চার্জ নেই কখন সুইচ অফ হয়ে গেছে বুঝতে পারিনি।

আলিফের অবস্থা খুব খারাপ ছিল অনেক দিন ধরে। খুব কষ্ট করেছে সে। শেষে ১ ঘন্টা আগে মারা গেছে।
কথা গুলো শুনে যেন মাথায় বাজ পড়লো নীলার। নিজেকে বিশ্বাস করতে পারছে না সে। নিজের অজান্তেই চোখ থেকে পানি পড়তে থাকে নীলার।

শিমুও রেগে গিয়ে বলল- আপনি ছেলে মানুষ যেখানে ইচ্ছে সেখানে বিয়ে করবেন, এখানে আমাকে চেলেঞ্জ জানানোর কি আছে। পরিবারের সাথে হেডম দেখাতো পারেননা,

চলুন দেখি, রাতের রানীর রূপ-যৌবন নিয়ে ঐ বেটা গো-বেচারা কি ভাবছেন ?

প্রিয় ভালোবাসার প্রিয় মানুষ তুমি, আমি প্রথম যে'দিন তোমায় দেখেছিলাম সে'দিন থেকেই আমার বাম পাশে থাকা হৃদয় খানা তোমার জন্যে মরিয়া হয়ে উঠেছে।

গত ছয় মাসে কোনভাবেই কোন গিফট দিতে পারেনি রেইনলিলিকে মানে নিনাকে। কিভাবে পাঠাবে? ঠিকানা নেই। ঠিকানা চাওয়ার সাহসও দেখায় নি নাহিদ। সেদিন অনলাইনে একটা পিংক কালারের শাড়ি খুব পছন্দ হয় নাহিদের।

দ্ভুত রাজের হাসি। যে মেয়েটির জন্য সে সমস্ত মেয়েদের আবোলতাবোল বকাঝকা করছে। সে মেয়েটিকে আবার অন্ধের মতো ভালোবাসার কথা বলছে।

প্রলয়ঃ সোফি তোমাকে একটা শেষ সুযোগ দিলাম। এখন বলতো কাউকে কি আমার চেয়ে বেশি স্মার্ট মনে হয়? যদি হয় তাহলে আমি কিচ্ছু মনে করবোনা। তোমাকে ১০ সেকেন্ড সময় বেঁধে দেয়া হোল। তাড়াতাড়ি বলো। ১০----৯----৮। কি হোল এভাবে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছো কেন? বলো। ৭----৬---৫।

সেদিন ছিল আমার বড়ই আনন্দের দিন। আনন্দের আতিশয্যে আমার চোখে জল চলে আসল। কিন্তু আনন্দের এই রকম আতিশয্য যে হঠাৎ করেই অতি শয্যায় রূপ নেবে তা প্রথমে বুঝতে পারিনি।