আমি এখন সময় করেছি
তোমার এবার সময় কখন হবে সাঁঝের প্রদীপ সাজিয়ে ধরেছি
শিখা তাহার জ্বালিয়ে দেবে কবে…..

এবার বন্ধু আসায় তার মনের শক্তি বেড়ে গেল।সে বন্ধুকে বলল,দোস্ত মিজান সবকিছু তো শুনছিস মেয়েটা আমার অনেকক্ষণ হলো থানায় আটকা আছে তাড়াতাড়ি ওকে ছাড়িয়ে আনার ব‌্যবস্থা কর।
অস্থির হইও না বন্ধু।আমি সব ব‌্যবস্থা করছি আরেকটু সবুর করো আমার সহকারি হাসপাতালে গেছে ওরা আসলে কেমন আছে সেটা দেখে তবেই আমরা সেই ধরনের ব‌্যবস্থা নেব।

আমি খুব একটা ভয় টয় পাই না,
তবে
আমার পাশে কেউ উচ্চ স্বরে হাঁচি দিলে
গা টা একটু ঝাঁকুনি দিয়ে উঠে,
দিন তিনেক জ্বর বায়,

ও। এক সাথে নাঁচবি ঠিক আছে সেই জন্য এত্তক্ষন ধরে রিহার্সেল করতে হবে?
-আরে রিহার্সেল কিসের! একসাথেই তো নাঁচলাম এতক্ষণ।
ভাইয়ার মুখে এ কথা শুনে চমকে উঠলো রাহা।

" দেখুন আপনার লেখা গল্পটি আমার খুবই ভালো লেগেছে। সামনের সংখ্যায় এটা প্রকাশিত হবে। পাঠক কূলের কেমন লাগে কে জানে? সেই পরীক্ষায় পাস করে গেলে আপনাকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হবে না।"

আব্বাস সাহেব জায়নামাজ থেকে ব্যথাক্লিষ্ট কোমর টেনে তুলে উঠে দাঁড়ান। প্রতিদিন এশার নামাজের পর নিয়ম করে তিনি বেশ কিছুক্ষণ জায়নামাজে বসে থাকেন। আগে হাতে তসবিহদানা থাকত, বিদা’ত বলে ওই জপমালা এখন আর ব্যবহার করেন না। জানা সকল দোয়া-দরুদ এখন আঙুলে গোনে গোনেই পড়েন।

পাওয়ারফুল টর্চের আলো দিয়ে দেখলাম গাড়িটি একটি বড় গাছের সঙ্গে ভয়ংকর ভাবে ধাক্কা খেয়েছে । গাড়ির সামনের বাদিকটা ভীষণ ভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত ।

বাইরে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। জানালা দিয়ে একটু একটু বৃষ্টির পানিও আসছে। আমি গিয়ে তাড়াতাড়ি করে জানালা লাগালাম। এসে যখন বসবো তখন কেয়া বলল, তুমি এত খারাপ কেন?

প্রথম কবিতাটি পড়ে আনন্দের ত্রিসীমানায় যেন ভেসে গেলো সহস্রা। তখন রাত ঠিক নয়টা বাজে। সে ঠিক করলো প্রতিরাতে যখন প্রত্যুষের সাথে কথা বলবে, কথা বলা শেষ করে ঠিক তখনি একটি করে কবিতা পড়বে।

রাকিবঃ স্যার যদি কিছু মনে না করেন একটা কথা জানতে পারি কি?
মি.কবিরঃ এমন কি নিয়ে যেতে হবে যে আমাদেরই পাঠাচ্ছেন?
মি.কবিরঃ রাকিব তোমরা তো মানুষের ঔষধ বানাও কিন্তু এখন যেটা নিতে হবে সেটা লাশের জন্য।
অপুঃ লাশের জন্য মানে? স্যার আমাদের কোম্পানি তো লাশের কোন কেমিক্যালই বানায় না।