ময়না তুমি ঠিকই বলেছ,
তুমি বদলাওনি একটুও, বদলেছি আমি।
প্রথম প্রথম যেমন তুমি অবহেলা করতে আমাকে,
এখনো ঠিকই তেমনি করছ, তুমি একটুও বদলাওনি।
ময়না ঠিকই বলেছ,
তুমি বদলাওনি, বদলেছি আমি।

একদিন গভীর রাত্রে পায়ের শব্দ শুনতে পায় নছিরন। মুদু পায়ের শব্দটা ক্রমশঃ ঘন হতে থাকে। প্রথমে বিড়ালের পায়ের শব্দ মনে হলেও অল্পক্ষণের মধ্যে নছিরণের ভুল ভাঙে, আসলে এটা কোনো বিড়ালের পায়ের শব্দ নয়।

র্মতলার জনবহুলে হঠাৎ বিস্ফোরণ। মার্কেটের অনেক পুরনো দোতলার পুরোটাই ভেঙে পড়েছে। আর্ত চিৎকারে কেউ বা কতজন মরেছে জানা যায় নি। সবাই প্রাণপণে ছুটছে। আমি ছুটে বেরোনোর মুখে দেখি একটা লোক ভেঙে পড়া দেখে শব্দ করে হাসছে। লোকটাকে চিনি না। তাও রূঢ় গলায় বললাম - হাসছেন?

পাওয়ারফুল টর্চের আলো দিয়ে দেখলাম গাড়িটি একটি বড় গাছের সঙ্গে ভয়ংকর ভাবে ধাক্কা খেয়েছে । গাড়ির সামনের বাদিকটা ভীষণ ভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত ।

রাত হলেই ভয় লাগে সোহানের। ভয়তো লাগবেই-যদি মরে যাওয়া ভাই রাতে ডাকতে আসে, নিয়ে যেতে চায় সাথে করে তবে কার না ভয় লাগবে।

বাইরে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। জানালা দিয়ে একটু একটু বৃষ্টির পানিও আসছে। আমি গিয়ে তাড়াতাড়ি করে জানালা লাগালাম। এসে যখন বসবো তখন কেয়া বলল, তুমি এত খারাপ কেন?

ও। এক সাথে নাঁচবি ঠিক আছে সেই জন্য এত্তক্ষন ধরে রিহার্সেল করতে হবে?
-আরে রিহার্সেল কিসের! একসাথেই তো নাঁচলাম এতক্ষণ।
ভাইয়ার মুখে এ কথা শুনে চমকে উঠলো রাহা।

রাকিবঃ স্যার যদি কিছু মনে না করেন একটা কথা জানতে পারি কি?
মি.কবিরঃ এমন কি নিয়ে যেতে হবে যে আমাদেরই পাঠাচ্ছেন?
মি.কবিরঃ রাকিব তোমরা তো মানুষের ঔষধ বানাও কিন্তু এখন যেটা নিতে হবে সেটা লাশের জন্য।
অপুঃ লাশের জন্য মানে? স্যার আমাদের কোম্পানি তো লাশের কোন কেমিক্যালই বানায় না।

" দেখুন আপনার লেখা গল্পটি আমার খুবই ভালো লেগেছে। সামনের সংখ্যায় এটা প্রকাশিত হবে। পাঠক কূলের কেমন লাগে কে জানে? সেই পরীক্ষায় পাস করে গেলে আপনাকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হবে না।"

আমি এখন সময় করেছি
তোমার এবার সময় কখন হবে সাঁঝের প্রদীপ সাজিয়ে ধরেছি
শিখা তাহার জ্বালিয়ে দেবে কবে…..