নাতি বলে দাদা চলো বাজারেতে যাই।
দরকারি কিছু জিনিষ কিনে আনি ভাই।।
দাদা বলে নাতি তবে সাবধানী হও।
চোখের হেফাজত ছাড়া তুমি নিরাপদ নও।
কবিতা
নাতি বলে দাদা চলো বাজারেতে যাই।
দরকারি কিছু জিনিষ কিনে আনি ভাই।।
দাদা বলে নাতি তবে সাবধানী হও।
চোখের হেফাজত ছাড়া তুমি নিরাপদ নও।
কবিতা
সবাইকে আটকে রেখেছে যে গোপন যন্ত্রণার বাঁধন!
দেহতেই যেন মিশে আছে জীবনের অর্থ,
ভয় হয় ভাই, এই বুঝি হাজির হয় ধ্বংসের মূহুর্ত!
কবিতা
হিম দৃষ্টিতে নাঙ্গা কৃষ্ণচূড়া,
মরা শাখে ঝোলে বুড়ি চাঁদ।
বেনীগেথে বুনো চুলে,
হাত ছানি দিয়ে নেমে যায় শিশিরের জলে।
কবিতা
অন্নপুষ্ট সুঠাম শরীর অনেক দামী
রোদে পোড়ে যৌবন জানেনি কখনও,
খিদের বসনে ঢাকে কি শরমিন্দা- শহর।
কবিতা
আমি চাই
বসন্তের মাতাল হাওয়া
উড়িয়ে দিক তোমার আঁচল
চাই, তোমার চোখের তারা হয়ে উঠুক
ফাগুন পূর্ণিমার চাঁদ,
সোনালী সূর্য লুকোচুরি খেলুক
তোমার যুগল বলয়ে
তাও আমি চাই।
কবিতা
লেনদেনের হিসেব চুকিয়ে
স্নান করে কমলা সময়ে;
দিন শেষে আকাশ বুঝে নেয় অন্ধকার;
তুলে নেয় ঋণ খেলাপি’র নতুন ভার।
আলোর আশায় রাত্রির বুকে-
কবিতা
পাপের এ শহরে জীবাণুর মিছিল চলে প্রতিনিয়ত___
হাতে গ্লাভস, মুখে মাস্ক, চোখে সানগ্লাস তবুও মিত্রুর ঢেউ এ তৃষ্ণার্ত দেয়ালে!
বাহিরে কারফিউ
কবিতা
এখানে একটি সেতু হবে,
যার উপর দিয়ে পার হবে-
প্রেমিক-প্রেমিকা
পার হবে মানুষজন, আত্মীয়-অনাত্মীয়
পার হবে স্বপ্ন আর ভালোবাসা
পার হবে গাংচিল আর
কবিতা
অশ্লীলতা নয়তো ভালো,
অনেক খারাপ কাজ,
অশ্লীলতা দূর করে যে
লজ্জা- শরম- লাজ।
কবিতা
আক্ষেপ বার বার মুছে দেয়
স্বপ্নের স্মারক স্মৃতি-
জীবনের রঙিন প্রচ্ছদে মোড়া
হরেক শব্দের কষ্টের উৎস,
যার প্রতিটি মুহূর্ত অনবরত-
পদদলিত করে জমানো সুখ।