নবান্ন তুমি কৃষাণীর হাতে আঁকা উঠানের আল্পনা,
তমালপাড়ার মেলার নাগরদোলা, মুড়ি মুড়কি,পুতুলনাচ
অধির আগ্রহে বসে থাকা স্কুল পালানো এক দুষ্টু বালকের উৎসুক মন
-
গল্প
নবান্নসুশান্ত হালদার -
গল্প
দিন যার শিশিরের সুতোয় বোনারঙ পেন্সিলপ্রায় মাসখানেক জ্বরে ভোগার পর আজ শরীরটা বেশ ঝরঝরে লাগছে। কারো সহায়তা ছাড়াই ঠিক আগের মত ছুটতে ছুটতে সিড়ির সবগুলো ধাপ টপকে ছাদে চলে এলাম। ছাদে ওঠার পর টের পেলাম একটু একটু মাথা ঘুরছে। তারমানে জ্বরের শেষ ধাক্কাটা এখনো শরীরের কোন এক কোণে রয়ে গেছে।
-
গল্প
ওখানেই ঝরেছিল মানুষের ঘামসুপ্রিয় ঘোষালএ আখ্যান ঘোর বর্ষার স্রোতস্বিনী নয়। জীবনের কামনা আর আকাঙ্খার কাছে কখনো হেরে যাওয়া , কখনো বা অমীমাংসিত হার-জিতের বাঁকে প্রোথিত, ব্যর্থ দীর্ঘশ্বাস বহন করা, কখনো বা হার জিত মেলাতে না পারা, সময়ের রুদ্ধদ্বারে আটকা পড়ে যাওয়া এক সাধারণ প্রান্তিকের। যার কথা কেউ মনে রাখে, কেউ বা ভুলে যায়। সময়ের স্রোতে ভেসে যায় স্মৃতি। কখনো-সখনো কোনো নিকটাত্মীয়ের স্মরণে সে মানুষ আবার ভেসে ওঠে, বর্তমান হয়। বর্তমান হয় ?
-
গল্প
হাসুশরীফ মুহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামানগ্রামের নাম অশান্তপুর।যদিও গ্রামের মানুষগুলো খুবই শান্ত।তবে হাসুর মনটা খুব অশান্ত।আর গ্রামের এমন অদ্ভুত নাম যে কারা রেখেছিল হাসুর তা জানা নেই।সে মাঝে মাঝে গ্রামের চায়ের দোকানে বসে চুপচাপ বিষয়টা নিয়ে ভাবে।তবে কি হাসুর এই অশান্ত মনটার কথা ভেবেই প্রাচীনকালে কেউ বা কারা রেখেছিল গ্রামের নাম অশান্তপুর।একাকী নীরবে মুচকি হাসি দিয়ে ভাবনা থেকে বেড়িয়ে আসে হাসু।
-
গল্প
নবান্নের আবর্তে প্রেমজুলফিকার নোমান"জীবন নদীর বাঁকের মাঝে
সজীব প্রাণের উচ্ছলতা,
হারায় সকল চঞ্চলতা
পথ হারিয়ে মুক্তি খুঁজে।" -
গল্প
আতঙ্কবিশ্বরঞ্জন দত্তগুপ্তঘটনাটা সকলের কাছে একেবারেই অপ্রত্যাশিত । আজকের এই উৎসবের দিনে এইরকম যে ঘটতে পারে সেটা কেউ কল্পনাই করতে পারে নি । ঘটনাটা ঘটে যাবার পর ভয়ংকর ক্রোধে আর ততোধিক ভয়ে রুইদাশ একেবারে বাকরুদ্ধ , দিশেহারা । তাঁর সারা শরীর দিয়ে যেন আগুনের ঝলকা বেরোচ্ছে । একটা সময় শরীরের সমস্ত শক্তি হারিয়ে কাঁপতে কাঁপতে ধপ করে মাটিতে বসে পরলেন ।
-
গল্প
আসবে নবান্নেBiday Belaতুমি বলেছিলে কানে কানে,
ধৈর্যহারা বাবু মশাই,
গভীর প্রেমের মুহে পরে খেয়েছো লাজ,
একটু ধৈর্য ধরো,
বাবার হাতে একটি কানাকড়ি ও নেই,
নবান্ন আসুক, গোলায় ধান উঠুক
তারপর... -
গল্প
কার্তিকের নবান্নের দেশেAhad Adnanআমাকে তখন নিশিতে পেয়েছে। অগ্রহায়ণের রাতটা কেমন ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা লাগছে। এটা ঢাকা নয়, এটা তপ্ত কোন শহর নয়। আমি এখন উত্তরের একটা গ্রামে। হেমন্ত এখনও এখানে বাংলার সেই দিনগুলোর কথা মনে করিয়ে দেয়।
বছরের এই সময়টায় সূর্য ক্লান্ত হতে থাকে। কমতে থাকে তেজ। আর আমরা যারা নাগরিক ‘ঘানি টানি’, ইচ্ছে করে গ্রামে যেতে, শিকড়ে ফিরে যেতে, উৎসব করতে, নবান্ন উৎসব পালন করতে। -
গল্প
নবান্নকপিলদেব সরকারআজ আমার ছন্দের উঠোনে
রিক্ত হেমন্তের গান,
ভেসে এলে মাধুকরী ক্ষণে
দু'মুঠো নবান্নের ধান, -
গল্প
পায়েস ইউএনওJamal Uddin Ahmedরক্ষণশীলতা নাকি নগরমুখী প্রবণতার জন্য এ অঞ্চলে বরাবরই ঐতিহ্যবাহী উৎসবের আমেজ কম। প্রাক-বিদ্যুতায়নের যুগে যা-ও জারী-সারি-পালা গানের কদর একটু ছিল, এখন তা-ও নেই। কদাচিৎ রথ-মেলা, ঘোড়দৌড়, নৌকা বাইচের কথা শোনা গেলেও নবান্ন নামের উৎসবের সাথে অধিকাংশ লোকের পরিচয় কেবল বইয়ের পাতায়ই।
অক্টোবর ২০১৯ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
