মা তোমাকে নিয়ে আমি ভাবি
প্রতি ঈদ দিনে অনেক মনে পরে
সবার মা বাবা সাথে সন্তানরা ঘুরে বেড়াই কিন্ত
সেই কপাল আমার নাই
আমি বেদনাহীন
আমি দিশেহারাহীন
আমি জন্তনাহীন
-
গল্প
আমার মা তুমিমোঃ অনিক দেওয়ান -
গল্প
মায়ের মৃত্যু পরোয়ানায় আমার স্বাক্ষরশাহ আজিজখুব ছোট থাকতে মায়ের ডানদিকে শুতাম আমি । ঐ সময় আমার বা পা খানি তার পেটের উপর উঠিয়ে ঘুমোতাম । ক্লাশ এইট অবধি মায়ের সাথে ঘুমিয়েছি । এরপর নির্বাসনের জীবন । দূরে পাঠিয়ে দেওয়া হল আমায় রাজনৈতিক ডামাডোলের প্রতিহিংসামুলক কাজে জড়ানোর কারনে । তারপর ঢাকা । ছুটিতে বাড়ী যেতাম । মা সর্বাত্মক চেষ্টায় থাকতেন সেইসব মাছ খাওয়াতে যা ঢাকাতে খেতে পাইনা ।
-
গল্প
মাতৃত্বের সাতকাহনশৈলেন রায়ক্লিনিক থেকে যখন কল এলো, তখন প্রায় বিকেল তিনটা। একটু পরে আসছি বলে, মাত্রই বিছানায় এলিয়ে দেয়া শরীরটার ভেঙে চুরে আসা টায়ার্ডনেসের সাথে যুদ্ধ শেষ করতে উদ্যত হলাম।
- ম্যাডাম একটু তাড়াতাড়ি আসবেন? মেয়েটার অনেক ব্যথা। মাত্র পাঁচ মিনিট পরেই আবার ফোন... -
গল্প
আশ্রয়সুপ্রিয় ঘোষালদেখ, দেখ আবার বেরিয়েছে বিজ্ঞাপনটা। ‘সকালের বাংলা খবরের কাগজটা প্রায় ডাক্তার সান্যালের চোখের ওপর মেলে ধরলেন প্রতিমা।
‘কিসের?’ ইংরিজি কাগজ থেকে চোখ তুলে ডাক্তার সান্যাল দৃষ্টি নিমগ্ন করার চেষ্টা করেন প্রতিমার মেলে ধরা কাগজটার দিকে। -
গল্প
সুঁই সুতোর সম্পর্কমুহম্মদ মাসুদখুব সকালে মোবাইল স্কিনে ভেসে আসা রিংটোনের শব্দে ঘুম ভেঙে যায়। ঘুমের মধ্যে তড়িঘড়ি করে কলটা রিসিভ করেই বলে উঠি পরে কথা হবে। এখন রাখছি। কিন্তু মনে হলো ওপাশ থেকে বারবার বলছে এই কথা শোন। ফোন কেটে দিস না। ইতিমধ্যে লাইনটি ডিসকানেকটেড হয়ে গেছে।
-
গল্প
মারুহুল আমীন রাজু N/Aমুঠোফোনের রিংটোনটি মাঝে মাঝে বেশ বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলে দেয় সপ্তর্ষিকে। কোনটা কোকিল আর কোনটা রিংটোন, বুঝা বেশ মুশকিল। ঢাকা শহরে কোকিলতো দূরের কথা কাকও এখন বিলুপ্তির পথে। যখন সে ঢাকাতে ছাত্রী নিবাসে অবস্থান করে থাকে, তখন বেশ কিছু সময় পর মনে হয় রিংটোন। গ্রামের বাড়িতে থাকাকালীন রিংটোন ও প্রকৃত কোকিলের ডাকে ফোনটা’ই অনেক সময় ধরা হয়ে উঠে না তার।
-
গল্প
মেরুদণ্ডরিফাত হাসানফরিদা খালার সাথে যেদিন আমার প্রথম দেখা হয় সেদিনের কথা আমার স্পষ্ট মনে আছে। তখন কেবল ভার্সিটিতে ফার্স্ট ইয়ারে ভর্তি হয়েছি। হলে উঠেছি অল্প দিন হল। সারাদিন টো টো করে সারা শহরে ঘুরে বেড়ানো, আর সারারাত নতুন বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিয়েই দিন কেটে যায়।
-
গল্প
আমার মাআইরিনআমার মা, ১২ বছর বয়সেই তার বিয়ে হয় ।তখনকার আমলে নাকি পরিবহন ব্যাবস্থা তেমন ভালো ছিলনা । ৩ মাইলের পথ ৪০ টাকা ভাড়ায় গরুর গাড়িতে করে সে শ্বশুরবাড়িতে আসে । তার শ্বশুরবাড়ি আসার পেছনের ঘটনাটাও বিভ্রান্তিকর । আমার মায়ের বয়স যখন ১২ ছুই ছুই ঠিক তখনই বনেদী ঘর থেকে তার বিয়ে আসতো।
-
গল্প
রত্নগর্ভাফাহমিদা বারীসকাল থেকেই ব্যস্ততা আজ উপচে পড়ছে ভৈরব সরণীর ৬৫/এ নাম্বারের ‘বৈকুণ্ঠ’ নামের ছায়াঘেরা বাসাটিতে।
বাসাটির মালকিন রোকেয়া রহমানের দম ফেলার ফুরসত নেই আজ। অনুষ্ঠান শুরু হতে আর মাত্র তিন ঘণ্টা বাকি। অথচ তিনি এখনো তৈরি করে নিতে পারেননি নিজেকে। -
গল্প
মায়ের চিঠিচন্দ্ররূপ ব্যানার্জীতোর মনে নেই হয়তো ছোটোবেলায় তোর মাঝে মাঝেই শরীর খারাপ হতো আর শরীর খারাপ হলেই তুই আমার কোলে চলে আসতিস। সারাটা রাত তোকে কোলে নিয়ে বসে থাকতাম, তোর মাথায় হাত বুলিয়ে দিতাম । আর তুইও আমার কোলে শান্তিতে ঘুমোতিস।
মে ২০১৯ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
গল্পের বিষয় "মুক্তিযুদ্ধ”
কবিতার বিষয় "মুক্তিযুদ্ধ”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র। -
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র। -
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
