ভালোই বৃষ্টি নেমেছে। বাসের ভিতর বসে থাকতে মন্দ লাগছে না। বাইরে ঘন অন্ধকার। আমিন বাজার থেকে হেমায়েতপুর পর্যন্ত রাস্তাটা যেমন ট্রাফিক শূন্য, তেমনি এলাকাটিও খোলামেলা। মুক্ত বায়ু পাওয়া যায় এদিকটায়। আফসার সাহেব জানালাটা সামান্য খুলে দিলেন।
-
গল্প
অপার্থিব নুপুরআবু আরিছ -
গল্প
আপনি কি সত্যিই ভয় পান না?আহসানুল হক শোভনমুনের পুরো শরীর বরফের মত ঠান্ডা আর শক্ত হয়ে আছে। তূর্য প্রথমে মুনের একটা হাত ধরে পালস পরীক্ষা করে দেখে। নেই! এবার বুকে মাথা চেপে হার্টবিট শোনার চেষ্টা করে। নেই!তাহলে কী..তাহলে কী..!সমুদ্রের পাড়ে এই প্রচণ্ড বাতাসের মধ্যেও তূর্য দরদর করে ঘামতে শুরু করে।
-
গল্প
অমানুষশরীফ মুহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামানজ্বি ভাইজান আপনি যখন এতো করে বলছেন ঠিক আছে আমি নিজেই এসে এবার না হয় সবকিছু আপনার বাসায় পৌঁছে দিয়ে যাব। মোবাইলে চাচাতো ভাইকে কথা দিয়ে সংযোগ বিচ্ছিন্ন্ করলো আরাফাত খান। চাচাতো ভাইয়ের কথা ফেলতে পারল নাসে।
-
গল্প
লোভকিশোর কারোনিকমনে হলো পাশের বাড়ির কারোর কণ্ঠস্বর । আর কোনো শব্দ নেই। বাবু চেয়ার থেকে উঠে জানালায় পর্দা তুলতেই মানুষের মতো কী যেন আড়ালে চলে যেতে দেখে। কী যেন পড়ে আছে আম গাছ তলায়। শরীরের লোম খাড়া হয়ে উঠল।
-
গল্প
অলৌকিকআসাদুজ্জামান খানমেজাজ তিরিক্ষি হয়ে আছে রুচিরার। সেইসাথে কেমন যেন একটা তীব্র ভয়ও কাজ করছে। অফিসে কোন কাজে সে মন দিতে পারছেনা। এমন কিছু একটা হতে যাচ্ছে যা সে একেবারেই চাচ্ছে না কিন্তু হাসিমুখে সায় দিতে হচ্ছে। মুশকিল হচ্ছে, মনের ভেতরকার ‘না’ কে প্রশ্রয় দিতে সে খুব ভয় পাচ্ছে।
-
গল্প
অলৌকিকঅমিতাভ সাহাসেখানে প্রায় বিশ হাত দূরে এক সাদা কাপড় পরা মহিলা কোলে একটি বাচ্চা নিয়ে আমার দিকে কঠিন দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন। দৃষ্টিতে যেন আগুন ঝরছিল।
-
গল্প
আতঙ্কবিশ্বরঞ্জন দত্তগুপ্তবর্ধমান পেরিয়ে বাদিকের রাস্তায় একটুখানি যাবার পরেই আকাশে ঘন কালো মেঘ এসে জড়ো হতে হতে নিমেষের মধ্যে সারা আকাশটা ঘন কালো মেঘে ঢাকা পরে গেল । শুরু হলো দমকা হাওয়া সঙ্গে বৃষ্টি । প্রথমে এই প্রচন্ড গরমে বৃষ্টি আর হওয়া বেশ ভাল লাগছিল ।
-
গল্প
প্রতিশোধমোজাম্মেল কবিরমধ্যরাতে যখন আমি ছাঁদে একা বসে আকাশ দেখি তখন পাশে একটা চেয়ার রাখতে হয়। উনিশ বছর বয়সী এক যুবতী পাশে এসে নীরবে বসে থাকে। সে উঠে না যাওয়া পর্যন্ত আমাকে বসে থাকতে হয়। মাঝে মাঝে তার জন্য সারারাত অপেক্ষা করি, আসে না।
-
গল্প
প্রমূর্ত প্রচ্ছায়াJamal Uddin Ahmedসন্ধ্যা ঘন হবার আগেই সোলেমানের দোকান থেকে উঠে বাড়ির পথ ধরেছি। মাথায় একটু চাপ আছে; কালকে যেতেই হবে কনে সন্দর্শনে। এখনও শরতকাল শেষ হয়নি বোধ হয়; দূরের মাঠে কাশের শীর্ণ অবয়ব দেখা যাচ্ছে। হাওয়ার দমকের মধ্যে আরামদায়ক শৈতল্য আছে। তবে যানবাহনের দখলে থাকা মহাসড়কে দাঁড়িয়ে প্রকৃতির রূপরহস্য পুরো উপভোগ করা দুষ্কর।
-
গল্প
গড়াই বাড়ীর রহস্যশৈলেন রায়লাইটারের হালকা আলোতে ঘরের দরজার বাইরে যা দেখতে পেলো তার বর্ননা করা সম্ভব নয়। স্ট্রেট চুলের একটা কুচকুচ কালো মেয়ে দরজাতে দাঁড়িয়ে রয়েছে। উচ্চতা প্রায় পাঁচ ফুটের মতো। কিন্তু সবথেকে ভয়ংকর জিনিষ যেটা সেটা হলো তার চোখ গুলো। একদম কোনো পশুর মতো চোখ। গরুর যেমন চোখ হয় ঠিক তেমনি চোখ তার। মনিটা পুরো কালো। কোনো সাদা অংশ নেই চোখে।
ডিসেম্বর ২০১৮ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
গল্পের বিষয় "ভূমিকম্প”
কবিতার বিষয় "ভূমিকম্প”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র। -
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র। -
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
