ইদানিং দুচোখে একটা সমুদ্র জন্ম নিয়েছে। আমি কোনভাবে তার গভীরতা নির্নয় করতে পারি না। রাত যত বাড়ে, এখানে জোয়ারের গতি তত বাড়ে। আমি এ ও জেনে নিতে পারি না, কেন শুরু হয়েছে, আর কোথায় গেলে তার সমাপ্ত ঘটবে?
-
গল্প
বিষাদের অন্তরালেমোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী -
গল্প
কৃপণের সুখআহা রুবনসে বলে ‘ডাক্তার হল জোঁক! মানুষ না মরা পর্যন্ত নানা বাহানায় রক্ত চুষতেই থাকে।’
‘তোমার শরীরের রক্ত জোঁকেও খাইতে পারব না; চুষ দিলে উল্টা জোঁকের রক্ত তোমার শরীরে আইসা পড়ব।’
‘দেখলা না সেবার কতগুলা টাকা ডাক্তারে নিয়া গেল? সাধে কি আমি...’ -
গল্প
সবদর আলীশরীফ মুহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামানকিছুক্ষণ চুপ থেকে সে তার ছেলেকে বলল,কিন্তু বাবা রাকিব ,আমার হাতে তো এখন তোমাদের দেবার মতো কোনো টাকা নেই। আমি ব্যবসা চালিয়ে কোনোমতে দিন কাটিয়ে দিচ্ছি ।ঘুরতে যাওয়ার মতো অতিরিক্ত টাকা আমার হাতে নেই যা তোমাদের দিতে পারি।
-
গল্প
কৃপণের গল্পজাহাঙ্গীর মাসুদমজিবুর মিয়ার যে সম্পদ, জমিজমা আছে সবই তার পিতার কাছে থেকে পাওয়া। নিজেও কিছু করেছে তবে সেটা হাতে গোনা।
-
গল্প
ক্ষুদ্রতার ব্যাপ্তিআহসানুল হক শোভনমায়মুনা রান্নাঘরে রান্না করছে। এর মধ্যে সামাদ সাহেব এসে বার দুয়েক উঁকি মেরে গেছেন। একবার বলেছেন, রান্নায় তেল কম দিতে। তেলের দাম বাড়তি। পরেরবার এসে চুলার আঁচ কমাতে বলেছেন। দ্বিতীয়বার আসায় মায়মুনা মুখ ঝামটে বলেছেন, “তাহলে তুমি নিজে এসে রান্না করো। এমনিতেই সিঙ্গেল বার্নার দিয়ে রান্না করতে কত ঝামেলা। এত বলার পরেও ডাবল বার্নার নিচ্ছ না।”
-
গল্প
ভুগিচুগিA R Shiponহেলপারঃ ভাইয়া ভাড়া দেন।
সালাউদ্দিনঃ পরে,
হেলপারঃ আর কত পরে? চলে আসলেন তো প্রায়
সালাউদ্দিনঃ অন্য সবার কাছ থেকে নিয়ে আসো তারপর।
হেলপারঃ অন্যসবাই পরে দিবে। আপনারটা দিন। -
গল্প
দানকুণ্ঠবিশ্বরঞ্জন দত্তগুপ্তগ্রামের লোকজন সবাই জানে সনাতন হাজরা উত্তরাধিকার সূত্রে পূর্বপুরুষের থেকে পাওয়া এত সম্পত্তির মালিক হয়েও ভয়ংকর কঞ্জুস , কৃপণ আর ব্যয়কুণ্ঠ ব্যক্তি ।
-
গল্প
শাপিত জিকিরAhad Adnanএকটা সিগারেট দেন, কইতাছি’।
‘তুই আলিফ লায়লা পাইছিস আমারে? গল্প বলার ব্ল্যাকমেইল করে সুবিধা নিবি। আমার গল্প শোনার কোন মুড বা ইচ্ছা নেই’।
‘স্যার, গুলি কি আপনি নিজে করবেন’?
‘কেন, আমি করলে সমস্যা আছে’? -
গল্প
গোরস্থানজসিম উদ্দিন আহমেদগোরস্থানের পাশের বড় খেজুরগাছটার আধাআধি উঠে দৌলত আলী ওরফে দৌলত কঞ্জুস কোন মতে লটকে রয়েছে। জঙ্গলি গাছটার অমসৃণ গা আকড়ে এভাবে তিন চার ঘন্টা ঝুলে থাকা সহজ কথা না। তবুও থাকতে হচ্ছে। না থেকে দৌলতের কোন উপায় নেই। নিচে মানুষ-খেকো শিয়াল গুলো এখনো মরা মানুষের দেহ নিয়ে কাড়াকাড়ি করছে।
-
গল্প
জ্যামিতিক দই-ওমলেটপ্রজ্ঞা মৌসুমীটিভির বিজ্ঞাপনের মতোন তারপর ট্ৰেনে করে বাড়ি ফেরা আসে। জানালার মাপের দূরবীনে চোখ রেখে অরণিও চেষ্টা করে রঙধনু ভাবার। ছিটকে আসা কোন ভিখেরীর মতো ভাবনায় তখন ছেলেবেলা দাঁড়ায়।
নভেম্বর ২০১৮ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
গল্পের বিষয় "ভূমিকম্প”
কবিতার বিষয় "ভূমিকম্প”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র। -
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র। -
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
