টিভির বিজ্ঞাপনের মতোন তারপর ট্ৰেনে করে বাড়ি ফেরা আসে। জানালার মাপের দূরবীনে চোখ রেখে অরণিও চেষ্টা করে রঙধনু ভাবার। ছিটকে আসা কোন ভিখেরীর মতো ভাবনায় তখন ছেলেবেলা দাঁড়ায়।
-
গল্পজ্যামিতিক দই-ওমলেটপ্রজ্ঞা মৌসুমী
-
গল্পকৃপণাআবু আরিছ
আনুশাকে পড়াতাম আমি ঝুল বারান্দায় বসে। বেশ লাগতো পড়াতে। পড়ন্ত বিকেলের নরম রোদ আমাদের গায়ে এসে পড়ত আর মাঝে মাঝে বইত খুব জোর এলোমেলো হাওয়া।
-
গল্পশোকARJUN SARMA
রমেশকে সবসময় সমবয়সী বন্ধুরা, বড়োরা ক্ষেপায় আর দুয়ো দেয় ,
কিপ্টে যুগলের চিমসে ব্যাটা,
তোদের, টাকা খাবে উইয়ের পোকা । -
গল্পদানকুণ্ঠবিশ্বরঞ্জন দত্তগুপ্ত
গ্রামের লোকজন সবাই জানে সনাতন হাজরা উত্তরাধিকার সূত্রে পূর্বপুরুষের থেকে পাওয়া এত সম্পত্তির মালিক হয়েও ভয়ংকর কঞ্জুস , কৃপণ আর ব্যয়কুণ্ঠ ব্যক্তি ।
-
গল্পলালু মিয়া সংকীর্তনJamal Uddin Ahmed
লালু মিয়া মৃত্যু শয্যায়। বয়স মোটামুটি ভালই হয়েছে। তিয়াত্তর। তবে এর চেয়ে বেশি বয়সের লোকজনও এখনও শুকনো সুপারি চিবিয়ে খেয়ে কাক ভূষণ্ডি হয়ে দিব্যি এবাড়ি ওবাড়ি করে বেড়াচ্ছে।
-
গল্পশাপিত জিকিরAhad Adnan
একটা সিগারেট দেন, কইতাছি’।
‘তুই আলিফ লায়লা পাইছিস আমারে? গল্প বলার ব্ল্যাকমেইল করে সুবিধা নিবি। আমার গল্প শোনার কোন মুড বা ইচ্ছা নেই’।
‘স্যার, গুলি কি আপনি নিজে করবেন’?
‘কেন, আমি করলে সমস্যা আছে’? -
গল্পসবদর আলীশরীফ মুহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামান
কিছুক্ষণ চুপ থেকে সে তার ছেলেকে বলল,কিন্তু বাবা রাকিব ,আমার হাতে তো এখন তোমাদের দেবার মতো কোনো টাকা নেই। আমি ব্যবসা চালিয়ে কোনোমতে দিন কাটিয়ে দিচ্ছি ।ঘুরতে যাওয়ার মতো অতিরিক্ত টাকা আমার হাতে নেই যা তোমাদের দিতে পারি।
-
গল্পক্ষুদ্রতার ব্যাপ্তিআহসানুল হক শোভন
মায়মুনা রান্নাঘরে রান্না করছে। এর মধ্যে সামাদ সাহেব এসে বার দুয়েক উঁকি মেরে গেছেন। একবার বলেছেন, রান্নায় তেল কম দিতে। তেলের দাম বাড়তি। পরেরবার এসে চুলার আঁচ কমাতে বলেছেন। দ্বিতীয়বার আসায় মায়মুনা মুখ ঝামটে বলেছেন, “তাহলে তুমি নিজে এসে রান্না করো। এমনিতেই সিঙ্গেল বার্নার দিয়ে রান্না করতে কত ঝামেলা। এত বলার পরেও ডাবল বার্নার নিচ্ছ না।”
-
গল্পমধ্যবিত্ত প্রেমআর, এস, রায়হান মজুমদার
অাজাদ : কি হয়েছে তোমার?
মন খারাপ কেনো?
তোমায় কোউ কিছু বলছে?
আর এ আজাব নিপা কিছু না বললে আমি বুঝবো কি করে!! -
গল্পপিতা-কন্যা উপাখ্যানরঙ পেন্সিল
বিদ্যুৎ আসার কোন ঠিক ঠিকানা নেই তাই হাতের কেরোসিন তেলের বাতিটা নেড়েচেড়ে দেখে নেয় তেল ভরা আছে কিনা।খাটের পাশের চাল ভরা টিনের বড় কৌটার উপর বাতিটা রাখতে রাখতে হঠাৎ পাশেই কাপড় ঝুলানো দড়ির ওপাশটাতে চোখ পড়াতে তীব্র আতংকে ওখানেই জমে যায় ও।মাতব্বরের ছেলে মন্টু আর তার সংগির লালসার হাসি ওর মাত্র তিন হাতের মধ্যে।
নভেম্বর ২০১৮ সংখ্যা
বিজ্ঞপ্তি
“জানুয়ারী ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।
প্রতিযোগিতার নিয়মাবলীএ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।