হেলপারঃ ভাইয়া ভাড়া দেন।
সালাউদ্দিনঃ পরে,
হেলপারঃ আর কত পরে? চলে আসলেন তো প্রায়
সালাউদ্দিনঃ অন্য সবার কাছ থেকে নিয়ে আসো তারপর।
হেলপারঃ অন্যসবাই পরে দিবে। আপনারটা দিন।
-
গল্প
ভুগিচুগিA R Shipon -
গল্প
মধ্যবিত্ত প্রেমআর, এস, রায়হান মজুমদারঅাজাদ : কি হয়েছে তোমার?
মন খারাপ কেনো?
তোমায় কোউ কিছু বলছে?
আর এ আজাব নিপা কিছু না বললে আমি বুঝবো কি করে!! -
গল্প
জ্যামিতিক দই-ওমলেটপ্রজ্ঞা মৌসুমীটিভির বিজ্ঞাপনের মতোন তারপর ট্ৰেনে করে বাড়ি ফেরা আসে। জানালার মাপের দূরবীনে চোখ রেখে অরণিও চেষ্টা করে রঙধনু ভাবার। ছিটকে আসা কোন ভিখেরীর মতো ভাবনায় তখন ছেলেবেলা দাঁড়ায়।
-
গল্প
শাপিত জিকিরAhad Adnanএকটা সিগারেট দেন, কইতাছি’।
‘তুই আলিফ লায়লা পাইছিস আমারে? গল্প বলার ব্ল্যাকমেইল করে সুবিধা নিবি। আমার গল্প শোনার কোন মুড বা ইচ্ছা নেই’।
‘স্যার, গুলি কি আপনি নিজে করবেন’?
‘কেন, আমি করলে সমস্যা আছে’? -
গল্প
শোকARJUN SARMAরমেশকে সবসময় সমবয়সী বন্ধুরা, বড়োরা ক্ষেপায় আর দুয়ো দেয় ,
কিপ্টে যুগলের চিমসে ব্যাটা,
তোদের, টাকা খাবে উইয়ের পোকা । -
গল্প
অদ্ভুত এক কৃপণনাজমুল হুসাইনত্যাদোড় বুড়োটার বয়স যতই বেড়ে চলেছে তার বাক পটুতা,ততই যেন বাড়ছে।তার সাথে কথায় পেরে উঠা খুব মুসকিলের ব্যপার।যে যাই বলুক তার সোজা সাপ্টা কথা,আর যাই হোক টাকা খরচ করা চলবে না।
-
গল্প
পিতা-কন্যা উপাখ্যানরঙ পেন্সিলবিদ্যুৎ আসার কোন ঠিক ঠিকানা নেই তাই হাতের কেরোসিন তেলের বাতিটা নেড়েচেড়ে দেখে নেয় তেল ভরা আছে কিনা।খাটের পাশের চাল ভরা টিনের বড় কৌটার উপর বাতিটা রাখতে রাখতে হঠাৎ পাশেই কাপড় ঝুলানো দড়ির ওপাশটাতে চোখ পড়াতে তীব্র আতংকে ওখানেই জমে যায় ও।মাতব্বরের ছেলে মন্টু আর তার সংগির লালসার হাসি ওর মাত্র তিন হাতের মধ্যে।
-
গল্প
কৃপণাআবু আরিছআনুশাকে পড়াতাম আমি ঝুল বারান্দায় বসে। বেশ লাগতো পড়াতে। পড়ন্ত বিকেলের নরম রোদ আমাদের গায়ে এসে পড়ত আর মাঝে মাঝে বইত খুব জোর এলোমেলো হাওয়া।
-
গল্প
কৃপণের সুখআহা রুবনসে বলে ‘ডাক্তার হল জোঁক! মানুষ না মরা পর্যন্ত নানা বাহানায় রক্ত চুষতেই থাকে।’
‘তোমার শরীরের রক্ত জোঁকেও খাইতে পারব না; চুষ দিলে উল্টা জোঁকের রক্ত তোমার শরীরে আইসা পড়ব।’
‘দেখলা না সেবার কতগুলা টাকা ডাক্তারে নিয়া গেল? সাধে কি আমি...’ -
গল্প
ক্ষুদ্রতার ব্যাপ্তিআহসানুল হক শোভনমায়মুনা রান্নাঘরে রান্না করছে। এর মধ্যে সামাদ সাহেব এসে বার দুয়েক উঁকি মেরে গেছেন। একবার বলেছেন, রান্নায় তেল কম দিতে। তেলের দাম বাড়তি। পরেরবার এসে চুলার আঁচ কমাতে বলেছেন। দ্বিতীয়বার আসায় মায়মুনা মুখ ঝামটে বলেছেন, “তাহলে তুমি নিজে এসে রান্না করো। এমনিতেই সিঙ্গেল বার্নার দিয়ে রান্না করতে কত ঝামেলা। এত বলার পরেও ডাবল বার্নার নিচ্ছ না।”
নভেম্বর ২০১৮ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ অক্টোবর,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
