তোমার কোমলতা
তোমার কোমল স্পর্শ
আমার হৃদয়ে ঢেউ খেলে যায়
তোমার ছোঁয়ায় মন আমার
কোথায় যেন হারিয়ে যায়।

চাইলেই তুমি হৃদয় কমলে
ঠাই দিতে পার,
সকল দ্বিধা ঝেড়ে ফেলে
সবচেয়ে আপন কর ।

বাবার চোখে স্বপ্ন ছিল
আশা ছিল মনে ,
আমি যেন বড় হই
বলে গুরুজনে ।

ঘনঘন বন উদাস এ মন সবুজে সবুজ
কলকল জল করে টলমল মনটা অবুঝ।

এক পশলা বৃষ্টির নির্ঝর
একান্তে ঝরে গেলো কিছুটা সময়

নীল-সাদা খোলা আকাশ দেখিনা দালান-ভবন উত্পাতে
তাজা বাতাসে খুঁজে পাইনা বুক ভরা শ্বাস মাদকতা
হৃদয় দিয়ে হৃদয় খুঁজি বারবার দেখি হৃদয়বিহীন হৃত্পিণ্ড
মানুষ হয়ে মানুষ খুঁজি
ভবনের খোপে খোপে মেলে যন্ত্র-মানব

দীঘল ঘন কাল কুন্তল, বিজলী চমক
মায়াবী ডাগর চোখে দীপ্তির ঝলক।
জ্যোৎস্নার দুধে স্নাত স্নিগ্ধ অপ্সরী
স্বর্গ-মর্ত্য মাঝে সেরা কোমল সুন্দরী।

নীরব পথে হাঁটছি একা,
ভাবছি প্রিয়ার মুখ।
গভীর রাতে স্বপ্নে আঁকা,
গোপনচারিণী সুখ।

হৃদয় মাঝে গড়ে ওঠা
ওরে আমার পুষ্পিতা
পাইনা খুঁজে কোথাও তোরে
তুই যে আমার কল্পনা ।

তোমার চোখের জল দেখতে খুব ভাল লাগত
আর কান্না দেখতে আনন্দ । তাই প্রাত্যহিক
কাজের একটি, তোমায় কাঁদানো, দুঃখ দেয়া।
প্রথম প্রথম তুমি কাঁদতে তারপর
লক্ষ করলাম তুমি কাঁদতেও ক্লান্ত ।
তখনও সব শেষ হয়নি, কিছু বাকি ছিল।

জেগে থাকি আমি!
জেগে আছো তুমি,
আমার আলো-ছায়ার রাতে,
তোমার হাতের পরশ আমার হাতে।

নিরীহতা, কোমলতা, নিষ্ঠা, লোকটিকে সমাজ চ্যুত করছে।
নম্রতা, কোমলতা যেন সামাজিক অপরাধ!

স্বর্গলোকে মর্মতলে
কিসের বিরহ জেগেছে হে

খুব ইচ্ছে ছিল
তোমার প্রসূন হাতের কোমলতায়
রাখবো আমার হাত।

গাঁয়ের কোমল ছোঁয়া
গ্রামের মেঠোপথ, সবুজ ঘাসের বন, পাখিদের মেলা