এই তো সেদিনের কথা । পলাশীর আম্রকাননে তুমুল লড়াই হচ্ছে । তরুণ সেনা-নায়ক মীর মদন ও মোহনলাল অমিতবিক্রমে যুদ্ধ করে

রাত একটা কয়েক মিনিট।চারদিক রাতের জড়তায় লুকাতে চাইছে।কোনো দিকে কোনো শব্দ নেই।একটা চায়ের দোকান অর্ধেক খোলা তার পাশে ঝাপ লাগানো অবস্থায় একটা মটর .....

কিছুদিন আগে আমার চাচ্চুর সাথে দেখা করতে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের সিভিল সার্জন এর কার্যালয়ে গিয়েছিলাম।অফিসে ঢুকতেই দেখলাম অনেকগুলো ..........

স্বাধীনতা তুমি বীর বাঙ্গালীর
রক্তে আঁকা ছবি.......

'আমি! আমি হচ্ছি বিবেক। মানে আমার নাম আর কি? অনেকে ‘জাতির বিবেক’ও বলে । সে অনেক বছর হলো আমি অদৃশ্য হয়েছি। দিন তারিখ মনে থাকে না আজকাল। শাহবাগে স্বাধীনতার পক্ষে একটা তারুণ্য শক্তি জেগেছে, চল ওখানে যাই।'...
এই বিবেকের তাড়না অদৃশ্য মনের ভেতের কুঁড়ে মরে অনেকের....এমনই এক ভীতু চরিত্র ...একা একদিন তার ..নিঃসঙ্গ সকাল বেলা, স্বাধীনতা উপভোগ, পাশের বাড়িতে পরকীয়া দেখে ফেরার ভীতি আর জাগরণ মঞ্চে যাবার আকুলতা মিলেমিশে এক গল্পের রূপ পেয়েছে হয়তো।

এই জায়গাটা একদম ভয়ের ...। পিচের পথ জেলা শহর থেকে বেরিয়ে মাইল খানেক উত্তরে এসে বায়ে বাঁক ফিরে বাগানে ঢুকে

অন্ধকার কাল রাত।মাঝে মাঝে আকাশে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে।মেঘ ডাকার শব্দ ভেসে আসছে।খুব বৃষ্টি হবে বলে মনে হচ্ছে।ক্যাপ্টেনের নির্দেশে হাবিব আর সুদীপ লোকজনকে নিরাপদ .......

বাংলাদেশের মুক্তি আন্দোলনের সঙ্গে গণসঙ্গীত জড়িয়ে আছে সেই গোড়া থেকেই ৷ আঁধার রাতে গাঢ়তম তন্দ্রার ভেতর জেগে ওঠে মুক্তিপাগল মানুষের হাতকে যোদ্ধার শাণিত হাতে মিলিয়ে দিতে....

“আইচ্ছা বাজান! স্বাধীনতা কি?”
ছোট্ট মেয়েটির মুখে এমন প্রশ্নে হতচকিত হল স্কুল শিক্ষক আমজাদ

রুদ্র সকাল বেলা হাটতে হাটতে অফিস যাচ্ছে । অফিসটা তার একটু কাছেই । তাই রিকশা না নিয়ে সকাল বেলা হাটতে হাটতে অফিসে চলে আসে । যেন কারাগারে ঢুকার আগে একটু আলো-বাতাস । আহা .....

পেটের উপর কান রেখে কিছু শুনতে চেষ্টা করে কুমার।
কী? কী খোঁজ.......

১৯৭১ সালে ২৫শে মার্চ আমরা পাকিস্তানিদের অত্যাচারে কেঁদেছিলাম ভয়ে আর ২১ বছর পর সেই ২৫শে মার্চ তোমরা উদযাপন করেছো পাকিস্তানিদের জয়ে!!!

লোকটা বলল “আমি মাজু রাজাকার, সবাই ল্যাংড়া মাজু নামেই চিনে আমারে।”- ঢাকা থেকে যাও্য়া সাংবাদিকের দল টা অবাক হয়ে গেল শুনে সঙ্গে সঙ্গে। দেখলাম আমার আশপাশের সবাই কেমন ......

ছাত্র জীবন থেকেই পুরনো বইয়ের দোকানে ঢুকে বই ঘাঁটাঘাটি করার একটা বদ অভ্যাস আমার ছিল। আর এতে করে নানা বিড়ম্বনার স্বীকারও আমাকে হতে হয়েছে। মাঝে মধ্যে

আকরাম সাহেব অস্থির ভাবে পায়চারী করছেন।
হাতির দাঁতের ইজি চেয়ারটা দুলছে। ভৌতিক কোন জড়বস্তুর মত।