আমি তখন ক্লাস নাইনে। দুষ্টুমিটা বেড়ে গেল বেঢপ রকমে। স্কুল পালানোর ব্যাপারটাও ইতিমধ্যে অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। স্কুলের বিরক্তিকর ক্লাস গুলোর চেয়ে শহর দাপিয়ে বেড়ানোটা মোটেও

১৯৭১ সাল। মুক্তিযুদ্ধ। চারিদিকে আতঙ্ক। পাক হানাদার বাহিনীর অমানুষিক নির্যাতন, নির্মম অত্যাচার। হাহাকার, চারিদিকে শুধুই হাহাকার। সন্তানের মা-বাবা হারানোর হাহাকার.....

অন্ধকার কাল রাত।মাঝে মাঝে আকাশে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে।মেঘ ডাকার শব্দ ভেসে আসছে।খুব বৃষ্টি হবে বলে মনে হচ্ছে।ক্যাপ্টেনের নির্দেশে হাবিব আর সুদীপ লোকজনকে নিরাপদ .......

স্যার ক্লাসে হোম ওয়ার্ক দিয়েছেন। দাওয়ায় বসে তা-ই পড়ছিল অয়ন। ইলেক্ট্রিসিটি নেই, চার্জর লাইটের আলোয় অয়ন গুনগুন করে মুখস্থ করছিল - "তোমাদের যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর.....

এই তো সেদিনের কথা । পলাশীর আম্রকাননে তুমুল লড়াই হচ্ছে । তরুণ সেনা-নায়ক মীর মদন ও মোহনলাল অমিতবিক্রমে যুদ্ধ করে

ইমতিয়াজ খুব ছোট। মাত্র দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়ে। বাড়ির সবার সাথে খুব চঞ্চল পদচারণয় ভাব আর ভাল ধরনের বাচাল। এক কথায়

কলেজের গন্ডি পেরিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে প্রবেশ করতেই সমস্ত শরীরে উত্তেজনার এক ভিন্ন অনুভূতি উপলব্ধি করলাম। শৈশব ও কৈশোরের বিধি-নিষেধগুলো থেকে যেন অলিখিত মুক্তি মিলল।

ডিসেম্বর মাসের কনকনে শীতের রাত্রি। রাত নয়টার ট্রেনে বাসায় ফিরছে কবির, অনেকদিন পর বাসায় যাচ্ছে। মোটা একটা জ্যাকেট পড়েও শীতকে হার মানাতে পারছে না, ঠান্ডায় তার.....

শামসুল আলম একজন রাজাকার। নবগঙ্গা নদী তীরের গঞ্জে যখন হাটবারে নৌকা ভীড়ে, ব্যস্ত মাঝি আর কুলী কামিনের ডাকাডাকি চরমে উঠে, মালামাল আগলে শামসুল আলমের

১৯৭১ সালে ২৫শে মার্চ আমরা পাকিস্তানিদের অত্যাচারে কেঁদেছিলাম ভয়ে আর ২১ বছর পর সেই ২৫শে মার্চ তোমরা উদযাপন করেছো পাকিস্তানিদের জয়ে!!!

মশিউলের (কথা শিল্পী মশিউল আলমের) গল্প দৈনিক পত্রিকার সাহিত্য পাতা থেকে ছিটে-ফোটা পড়া হয়েছিল। মনে আছে সেই "মাংসের কারবার" গল্পটি - যার ঠাস বুনন গাঁথুনি আমাকে.......

'আমি! আমি হচ্ছি বিবেক। মানে আমার নাম আর কি? অনেকে ‘জাতির বিবেক’ও বলে । সে অনেক বছর হলো আমি অদৃশ্য হয়েছি। দিন তারিখ মনে থাকে না আজকাল। শাহবাগে স্বাধীনতার পক্ষে একটা তারুণ্য শক্তি জেগেছে, চল ওখানে যাই।'...
এই বিবেকের তাড়না অদৃশ্য মনের ভেতের কুঁড়ে মরে অনেকের....এমনই এক ভীতু চরিত্র ...একা একদিন তার ..নিঃসঙ্গ সকাল বেলা, স্বাধীনতা উপভোগ, পাশের বাড়িতে পরকীয়া দেখে ফেরার ভীতি আর জাগরণ মঞ্চে যাবার আকুলতা মিলেমিশে এক গল্পের রূপ পেয়েছে হয়তো।

পুব আকাশে লাল থালার মত সূর্য উঠছে। তার লালিমা ছড়িয়ে পরছে প্রকৃতির প্রতিটা পরতে পরতে। অন্ধকারের কালো পর্দাটা ধীরে ধীরে সরে গিয়ে ফর্সা হয়ে উঠছে চারিদিক.....

আমার সঙ্গে ঝোরার প্রথম দেখা হওয়াটা বেশ অদ্ভুত।
আমি শমিত। মাইক্রোবায়োলজি নিয়ে আমার বি.এস.সি। আসলে শুরু

আমি মোঃ মোবারকর হোসেন, পিতা মৃত: হাজি আলী আহম্মেদ, গ্রাম- সোনাপুর, ডাকঘর: নয়া হাঁট, উপজেলা: সোনাইমুড়ি, জেলা: নোয়াখালী...........