সময় : বর্তমান
রাত একটা। বিছানা থেকে উঠে বসে মমতা রায়। শ্বেতা ও প্রিয়তি তখনো ঘুমায়নি.....

যায়গাটা ঠিক কোথায় বোঝা যাচ্ছে না।সময়টা ও কিছুটা অগোছালো।পশ্চিমের আকাশটা কিছুটা রক্তিম আভায় আলোকিতো হয়ে আছে।

রানাঘাট পাল চৌধুরী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে স্কুলের বয়স্ক শিক্ষক,রমেন বাবুর বক্তৃতা চলছিল,’’১৯৪৭ সালের

এও কি সম্ভব। জীবনের রঙ্গিন সময়ের শুরুতে একটা জীবন এভাবে হারিয়ে গেলো। মনের চিলেকোঠা থেকে কষ্টগুলো নিংড়ে বেড়িয়ে

বেশ আনন্দেই দিন কাটছিল। বান্ধবী ছিল,ভাসির্টি ছিল, ক্লাস ছিলো আর ছিল ক্রিকেট মাঠে বন্ধুদের সাথে ক্রিকেট খেলা, সন্ধ্যায়

স্বাধীনতা; সেতো, লক্ষ শহীদের রক্তে রাঙানো।
স্বাধীনতা; সেতো, দু'লক্ষ মা-বোনের ইজ্জতে জড়ানো....

কিছুটা শহরতলী ও কিছুটা গ্রামের ছায়া-শীতল পরিবেশে বেড়ে উঠা সাদিক ও আনিকা। দু’জন দু’মেরুর বাসিন্দা। অর্থাৎ আনিকা সচ্ছল

উর্বশী সঙ্গে রেজওয়ানের খুব বেশি দিনের ঘনিষ্ঠতা নয়,মাস তিনেক হবে।চাকরির বদলি .........

রাত একটা কয়েক মিনিট।চারদিক রাতের জড়তায় লুকাতে চাইছে।কোনো দিকে কোনো শব্দ নেই।একটা চায়ের দোকান অর্ধেক খোলা তার পাশে ঝাপ লাগানো অবস্থায় একটা মটর .....

সবুজ একটি বাংলা দৈনিক এর সাংবাদিক ছিল . ৭১ এর ২৫ সে মার্চ এর পর দিন সাভারে এক ছিনিয়ার কলিক এর বাসায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী সহ আশ্রয় নেন . ৭১ এর গণআন্দোলনের প্রায় প্রতিটি মিছিল মিটিং এর .......

কলেজের গন্ডি পেরিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে প্রবেশ করতেই সমস্ত শরীরে উত্তেজনার এক ভিন্ন অনুভূতি উপলব্ধি করলাম। শৈশব ও কৈশোরের বিধি-নিষেধগুলো থেকে যেন অলিখিত মুক্তি মিলল।

শামসুল আলম একজন রাজাকার। নবগঙ্গা নদী তীরের গঞ্জে যখন হাটবারে নৌকা ভীড়ে, ব্যস্ত মাঝি আর কুলী কামিনের ডাকাডাকি চরমে উঠে, মালামাল আগলে শামসুল আলমের

কিছুদিন আগে আমার চাচ্চুর সাথে দেখা করতে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের সিভিল সার্জন এর কার্যালয়ে গিয়েছিলাম।অফিসে ঢুকতেই দেখলাম অনেকগুলো ..........

পেটের উপর কান রেখে কিছু শুনতে চেষ্টা করে কুমার।
কী? কী খোঁজ.......

সেইদিন সন্ধ্যে হতে না হতেই মায়ের কাছে গুটিসুটি মেরে মুখ গুঁজে বিছানার এককোণে দুটি প্রাণী জড়সড় হয়ে বসেছিলাম।আমার কাছে কেন যেন সেই দিন তার চেয়ে নিরাপদ কোন আশ্রয়