১৪ ডিসেম্বর১৯৭১।পূর্ব পাকিস্তান জুড়ে যুদ্ধ চলছে।স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ।মুক্তিযুদ্ধ।

এই জায়গাটা একদম ভয়ের ...। পিচের পথ জেলা শহর থেকে বেরিয়ে মাইল খানেক উত্তরে এসে বায়ে বাঁক ফিরে বাগানে ঢুকে

গভীর বনে একটা করাতিয়া ক্যাম্প আছে
তার দূরগামী চোখ আমাকে গ্রাস করে.....

পশ্চিম দিক থেকে সড়কটা এসে খালের উপরের সেতুটা পার হয়ে কয়েক গজ এগিয়ে সমকোণে বাঁক নিয়ে বামে চলে গেছে। বাম দিকে,

আমি তখন ক্লাস নাইনে। দুষ্টুমিটা বেড়ে গেল বেঢপ রকমে। স্কুল পালানোর ব্যাপারটাও ইতিমধ্যে অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। স্কুলের বিরক্তিকর ক্লাস গুলোর চেয়ে শহর দাপিয়ে বেড়ানোটা মোটেও

অন্ধকার কাল রাত।মাঝে মাঝে আকাশে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে।মেঘ ডাকার শব্দ ভেসে আসছে।খুব বৃষ্টি হবে বলে মনে হচ্ছে।ক্যাপ্টেনের নির্দেশে হাবিব আর সুদীপ লোকজনকে নিরাপদ .......

মাইকেল মধুসূদন দত্ত 'বাংলাভাষা' নামক একটি চতুর্দশপদী কবিতায় লিখেছিলেন:
"হে বঙ্গ ভাণ্ডারে তব বিবিধ রতন

“আইচ্ছা বাজান! স্বাধীনতা কি?”
ছোট্ট মেয়েটির মুখে এমন প্রশ্নে হতচকিত হল স্কুল শিক্ষক আমজাদ

ক্ষমতাশীল, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, সরকারের বিভিন্ন সন্তানের চাকুরে আর নানান পেশার ব্যক্তিবর্গের লোভ লালসা,ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুনীতির তথ্য এবং সংকেত পেলে আমরা যারা.....

রাতে একদম ঘুম হল না , রাত বেরেই যাচ্ছে কিন্তু আমার সিগারেট এর নেশা ততই কমছে । এক সময় এটা অসহ্য লাগছে ।

ধপাস করে রিক্সায় বসে নিজাম। নির্দেশ দেয় রবিউলকে_ ‘সোনাইমুড়ি যান’। যেন নিজামের বাঁধা রিকশাওয়ালা রবিউল। নিজামের অভদ্র আচরণে

রবি এই পোঁটলাডা লইয়া কালা মিয়ার পিছে পিছে যা। নয়া বাড়িতে গিয়া চুপচাপ মিজান মাষ্টারের হাতে এইডা দিয়াই আইয়া পড়বি। এক মুহূর্তও দেরি করবি না....

লোকটি সকালে তার মার্বেল খেলারত ৩/৪ বছরের শিশুটিকে আদর করার সময় মাকে শুনিয়ে বলেছিল, ‘আমার ছেলেকে আমি ডাক্তারি

উর্বশী সঙ্গে রেজওয়ানের খুব বেশি দিনের ঘনিষ্ঠতা নয়,মাস তিনেক হবে।চাকরির বদলি .........

ভীষণ ক্লান্ত লাগছে । মাঝে মাঝে মনে হয় আর কত , কত দিনই ত হল এ পৃথিবীর বুক থেকে আলো হাওয়া নিয়ে বেঁচে থাকা । চলে