আমার জানা স্বত্বে পুরুষ রাশি বলতে কোন রাশি নেই। তবু আমার বার বার মনে হয়, আমার হয়তো পুরুষ রাশি। এমনটা মনে হবার অনেক কারণ আছে। যেমন, যেসব ছেলেদের কন্যা রাশি, অদের কে মেয়েরা

রাত তিনটা...
চারিদিকে নি:স্তব্ধ নিরবতা।

আজ একজন কৃষ্ণকলির গল্প বলব। শুরুটা হতে পারে এরকম-
কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি,

পদ্মার পারে দাড়িয়েছি স্নিগ্ধ বাতাস গ্রহন করবো বলে।
ভেবে ছিলাম বাতাস কষ্ট উড়িয়ে নিয়ে যাবে।

মেয়েটির বিষন্ন চোখে রাগ হতাশা কিম্বা কোন ক্ষোভ নেই। আছে সীমাহীন দুঃখ আর স্বপ্ন ভাঙ্গার যন্ত্রণা। ঐ চোখে তাকিয়ে থাকার ক্ষমতা আমার নাই। আমি চোখ ফিরিয়ে নিলাম। বাইরে হালকা বাতাস বইছে। সেই

''নয়ন নদী কবে পাবে একটু সুখের টিকান
এই বুকেতে কষ্টের আর নেই যে সীমানা,,

বেতনটা হাতে পেতেই এই প্রতিষ্ঠানের প্রতি কৃতজ্ঞতায় রজনীর মনটা ভরে উঠলো। কথা ছিল প্রতি মাসের দশ তারিখের মধ্যেই বেতন পরিশোধ করা হবে। এরা কথা রেখেছে। রজনী অবশ্য একটু ভয়ে ভয়ে ছিল।

ইরা-কে প্রথম দেখাতে মুগ্ধ হয়েছিলাম । পদ্ম পাতার মত গোল মুখ, বড় বড় চোখে বিস্ময় । বাবা মা দুই ভাই আরো সব আত্মীয়দের মাঝে থেকে লজ্জায় তাকাতে পারছিলাম না তার দিকে । তবু কিভাবে যেন চোখে

বলা নেই কওয়া নেই হুট করে ভিতরে ঢুকে দরজা লাগিয়ে দেয় মেয়েটি।
ঘটনার আকস্মিকতায় হতভম্ব হয়ে পড়ে সোহান।কি করছে মেয়েটি আর মেয়েটিই বা কে?

চশমা চোখে দিয়ে যদি চশমার উপর দিয়েই সবকিছু দেখতে হয়, তবে সে চশমা পড়ার মানে কি! আমি আর বড়মামা নানাবাড়ির বড় দীঘিটার সামনে বসেছিলাম। দীঘির নাম কাজল দীঘি। কাজল মানে তো কালো।

হেনা ,এই হেনা!
কে ? কে ওখানে?

সূর্যটা যখন পৃথিবি থেকে বিদায় নেবে নেবে করছে ঠিক তখন অহনা আছর নামাজটা সেরে তার চার তলার ভাড়া বাড়ি হতে নেমে পড়ল রাস্তায় উদ্দেশ্য ডাক্তারের সিরিয়াল নাম্বার ।ডাক্তারের চেম্বার বাসা থেকে বেস

জীবনে বেচে থাকার তাগিদে আমরা কতকিছুই না করি। কত কষ্ট সহ্য করি। কষ্টগুলোকে অনেক সময় কষ্ট বলে মনে হয়না। কিন্তু যখন এই কষ্টগুলো আরো বেশী কষ্টকর হয়ে সামনে আসে তখন তো আর সহ্য করা

সাইরেনের তীক্ষ্ণ আওয়াজে ঘুমটা ভেঙ্গে গেল। আসামীর পালানোর ব্যর্থ চেষ্টা চলছে, কিছুক্ষণ পর ফজরের আযান দিবে তার আগেই একছোট দৌড়া দৌড়ি হয়ে যাচ্ছে, এই জেলে আসার পর থেকে প্রায়ই শুনি

ঝুম বৃষ্টি পড়ছিল সেদিন। দুপুরবেলা শহরতলির মোড়ের বাসস্ট্যান্ডে এসে থামলো পুরানো লক্কর-ঝক্কর মার্কা একটি বাস। বাসের অবস্থা যা তাতে সেটাকে বাস না বলে মুড়ির টিন বলাই ভালো। জরাজীর্ণ বাসের মরিচা