সূর্যের হাসি দেখার আগেই শহরের প্রায় এলাকায় শোনা যায় হৈ হুল্লা এবং দেখা যায় ছোট ছোট কুড়ের গুচ্ছ গুলো থেকে ধোয়া উড়ে যেতে তার কিছুক্ষণ পরই দেখা যায় হন-হন করে হাটার গতি বাড়িয়ে ছুটে

আমি অনেক ভেবেছি,আমার কাজটা মোটেও ভুল হয়নি। আমি ঠিক কাজটাই করেছিলাম। অনেকেই অনেক কথা বলেছে,ভেবেছে। অন্তত ছোট্ট ছেলেটার কথা নাকি আমার ভাবা উচিত ছিল। আমি নাকি স্বার্থপরের

(১)
''এঙ্কিউজ মি, এটা কোন থানা?"
গুলশান থানার ওসি আকরাম হোসেন মহাবিরক্ত হয়ে তাঁর সামনে দাঁড়িয়ে থাকা মাঝবয়সী ভদ্রলোকের দিকে তাকালেন। চল্লিশ/পঁয়তাল্লিশ বছর বয়স্ক মাঝারি উচ্চতার একজন মানুষ। মাথার কোঁকড়ানো চুল জেল মেখে

বাবা মারা যাবার ৩০ বছর বয়সে অলি বিয়ে করে। ৪০ বৎসর বয়সে অলি ৫ সন্তানের বাবা হয়। মধ্যবিত্তের অধিকারী অলি। ৫ সন্তান হওয়ার পর সংসারের খরচ স্বাভাবিকত বেড়ে যায়। প্রথম বড় ছেলে

মেঘলা আকাশ। বিশাল আকাশটা জুড়ে আজ মেঘের ঘনঘটা। তিল পরিমান জায়গা খালি নেই, যেখানে নেই মেঘের একান্ত আনাগোনা। নীলের সাথে মেঘ মিশে একাকার। ঠিক তেমনই ধূসর নীল সাদাটে আকাশটির

সকালে অফিসে এসে যে কাজটা জাহিদ করেন , সেটা হল এক কাপ কড়া লিকারের চা পান করেন। এটা ধীরে ধীরে জাহিদ সাহেবের প্রাত্যহিক জীবনের অভ্যাসে পরিনত হয়ে গেছে । সেই যে কবে দেশ থেকে

আমার জানা স্বত্বে পুরুষ রাশি বলতে কোন রাশি নেই। তবু আমার বার বার মনে হয়, আমার হয়তো পুরুষ রাশি। এমনটা মনে হবার অনেক কারণ আছে। যেমন, যেসব ছেলেদের কন্যা রাশি, অদের কে মেয়েরা

"সেই নদীর কথা তোমার মনে আছে? শ্রাবণ শেষের দিনে, মেঘ মেদুর আকাশের তলে দাড়িয়ে সবুজ ধানৰেতের বুকের ওপর দিয়ে বাউলি বাতাস বয়ে যেতে দেখে, আমার কানে কানে যে কথা তুমি বলেছিলে,

কখনো কখনো স্বপ্নগুল হয় দুঃস্বপ্ন
পথের আকরে এঁদো ধুলোয় মাখে গা.

তোমাকে যেদিন প্রথম দেখেছিলাম, কেন জানিনা ভালো লেগেগিয়েছিল। প্রথম দেখার ভাললাগাটা ভালবাসার অনুভুতি ছাড়াই হয়েছিল। আর তা ছাড়া ভালবাসার তখন কি ই বা বুঝি! সবে হাইস্কুল এ উঠেছি।

নৌ-যাত্রায় লঞ্চের চেয়ে স্টিমারই বেশী পছন্দ অভির। এদের প্রথম শ্রেণীর কেবিনগুলো অনেক বেশী সফিস্টিকেটেড, যথেষ্ট বড়। মাঝখানে অনেকটা স্পেস, কেবিনগুলো সেই স্পেসের চারদিকে ঘেরা।

সেদিন এজলাসে দাঁড়িয়ে যখন আমার ফাঁসির কথাটি বিচারকের কাছ থেকে শুনতে পেলাম তখন আমার হৃদয়ে শেষভাগে ৩২ ফিট সিডর বয়ে গেল।এজলাসে দাঁড়িয়ে চিৎকার দিয়ে বললাম মাই লর্ড আমি রূপাকে

এই কিছুদিন আগেও আমার রাত গুলো অনেক দীর্ঘ হত। কাটতে চাইতোনা। কত রকম জানা কষ্টের ভিড়ে অজানা ব্যথা গুলো আমায় নিজেকে স্টেশনের কোলাহলে নিশ্চুপ ভবঘুরের মত ভাবাত। আমি ঘুমাতে

নিশুতি রাত। বৃষ্টিতে ভিজে ভেজা কাকের মত একাকী পথ চলছে অনন্যা। কাঁধে একটি ট্রাভেল ব্যাগ। হাজীগঞ্জের অদূরে বলাখাল রেল স্টেশনে নেমে স্টেশন মাস্টারের সাহায্য চেয়েছিলো সে।

পদ্মার পারে দাড়িয়েছি স্নিগ্ধ বাতাস গ্রহন করবো বলে।
ভেবে ছিলাম বাতাস কষ্ট উড়িয়ে নিয়ে যাবে।